I am trying my best to learn. মার্কেন্টাইল ব্যাংকের ফটকে ইউসুফ আলীকে আটক করে পুলিশ। তারপর বেদম প্রহার, বুট জুতা দিয়ে বুকে চেপে ধরে। আকুতি মিনতি করেও রক্ষা পায়নি। গাড়িতে তুলে আরেক দফা পেটানো হয়। তারপর যমদূত ভ্রাম্যমান আদালতে আসে লোকটি।
বিচারক গাড়ি চলাচলে বিঘ্ন, উচ্ছৃঙ্খল মিছিলকরা ও ত্রাসের সৃষ্টি ও ভাঙ্গচুড়ের অপরাধে তাকে এক বছরের কারাদন্ড দিয়েছে।
আওয়ামীলীগ বিরোধীদলের জন্য নাকী দেড়ফুট গণতন্ত্র দিয়েছে। আর সাধারণ মানুষের জন্য শূন্যফুট গণতন্ত্র।
রাজনৈতিক বিবেচনায় তথাকথিত ভ্রাম্যমাণ বিচারকগণ একেরপর এক অস্বাভাবিক রায় দিচ্ছে। আমরা জানি সাবেক প্রধান বিচার পতি এবিএম খায়রুল হক, গরীবের ত্রাণ তহবিলের ১০ লক্ষ এবং প্রধানমন্ত্রীর চিকিৎসা তহবিলের ১৫ লক্ষ টাকার বিনিময়ে অনেকগুলো ভয়ংকর রায় দিয়েছিলেন দলীয় বিবেচনায়।
সেই থেকে বিচার বিভাগ এখন ভুতুড়ে। ভুতুড়ে বিচারকদের কাছ থেকে ভুতুরে রায় ছাড়া আর কি প্রত্যাশা করা যায়। আমরা পত্রিকায় দেখেছি হরতালে বিরোধীদল রাজপথে ছিল না। তারা অবরুদ্ধ ছিল। কোন গাড়ি ভাঙচুরের কথাও পত্রিকায় দেখিনি।
আজ দেখলাম আদালতের রায়।
এই গণতন্ত্র এই বিচার ব্যবস্থার বিরুদ্ধে আমাদের বুকভরা অসীম ঘৃণা। একদলা থু থু কি কেউ পৌছে দিবেন ঐ ভ্রাম্যমান বিচারক এবং এই গণতন্ত্রের জিম্মাদারদের কপালে।
প্রথম আলো বের করেছে লোকটি ইসলামী ব্যাংকে চাকুরি করতো এবং জামাত সমর্থক। এজন্য তাকে বুট দিয়ে মারা যাবে এবং এক বছরের কারাদন্ড দেয়া যাবে।
যারা গতকালের প্রথম আলো পড়েছেন তারা দেখেছেন, ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক কুপিয়ে হত্যা করেছে এক শিক্ষককে। আমারা প্রথম পৃষ্ঠার সাত ইঞ্চিতে এই তথ্য পাইনি। পেয়েছি ভেতরে যে খুনি ছাত্রলীগের সম্পাদক।
আমাদের গণতন্ত্র যেমন পত্রিকাও তেমন বিচারকও তেমন। এইসবগণতন্ত্র, মিডিয়া, বিচারকদের পাছায় লাথি।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।