অনেক হাসি-কান্না মিথ্যা হতে পারে কিন্তু প্রতিটি দীর্ঘশ্বস'ই সত্য।
সত্যবাদীতায় শ্রেষ্ঠ পুরুষ্কারের একমাত্র দাবিদার ভ্রাম্যমান আদালত। তারাই একমাত্র প্রতিষ্ঠান যারা স্বীকার করে নেন যে ঈদকে সামনে রেখে কিছু পয়সা-পাতি কামানোর দরকার আছে।
কয়েকদিন আগে টিভি খবরে দেখলাম ঈদ'কে সামনে রেখে ভ্রাম্যমান আদালত খাবারে ভেজাল বিরোধী অভিযান চালাচ্ছে, কয়েকটি খাবার হোটেলের খবার বের নদীতে ফেলে দিতে দেখা গেল। ভেজাল বিরোধী অভিযান অথবা যানবাহন ফিটনেস এই সব বিভিন্ন নামে ভ্রাম্যমান আদালত ভ্রমনে বের হয় ঈদ'কে সামনে রেখে।
প্রশ্ন হতে পারে ঈদ ছাড়া অন্য সময় ভেঁজাল দেওয়া কি জায়েজ?
ঈদ ছাড়া অন্য সময় যানবহন ফিটফাট থাকার দরকার নাই কি?
ভ্রাম্যমান আদালতের এই ভ্রমন উল্টো পথে চলছে না কি?
ঈদের সময় সাধারনত সবাই বাড়িতে থাকে বাইরে খাওয়ার তেমন একটা দরকার হয় না বিভিন্ন বাসায় দাওয়াত থাকে, এমন কি যারা খাবার বিক্রি করেন তারাও ঈদ নিয়ে ব্যাস্ত থাকেন। তাহলে "ঈদকে সামনে রেখে" বলা হয় কেন ? কি সেই কারন,
হতে পারে আদালতের পরিবাবের ঈদবাজারের খরচ জেগানো অথবা আরও কিছু। আপনার কি মনে হয় ?
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।