বাধা পেলেই সৃষ্টি হয় গণজোয়ার। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যুক্তরাষ্ট্র সফরে জেএফকে বিমানবন্দরে অবতরণ করলে যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি নেতাদের তত্ত্বাবধানে, নিউইয়র্ক স্টেট বিএনপির আয়োজনে ও বিএনপির ৩৪টি অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের অংশগ্রহণে বিশাল বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। বিক্ষোভ সমাবেশে নানা রঙের ব্যানার, ফেস্টুন, প্ল্যাকার্ড হাতে নিয়ে প্রবাসী বাংলাদেশীরা বিভিন্ন স্লোগানে ফেটে পড়েন। শেখ পরিবার দুর্নীতিগ্রস্ত পরিবার, দুর্নীতির বরপুত্র সজীব ওয়াজেদ জয়, পুতুলের স্বামী ক্যান্ডির দোকান মালিক থেকে বিলিয়ন ডলারের মালিক কীভাবে হলো জনগণ জানতে চায়, ফ্যাসিজম বন্ধ কর গণতন্ত্র ফিরিয়ে দাও, সংবাদপত্রের স্বাধীনতা ফিরিয়ে দাও, বিনা বিচারে মানুষ হত্যা বন্ধ কর, ফালানির লাশ নয় ঝুলছে বাংলাদেশ, বিডিআর হত্যাকাণ্ডের বিচার চাই, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি বন্ধ কর, খালেদা জিয়া, তারেক রহমান, কোকোসহ সব রাজবন্দির মিথ্যা মামলা তুলে নাও, জিয়া পরিবারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র বন্ধ কর, বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র বন্ধ কর, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, সন্ত্রাস, হত্যা, গুম বন্ধ কর, ভারতকে ট্রানজিট ও পোর্ট ব্যবহার করতে দেয়া চলবে না, শেখ রেহানার স্বামীর নামে বিদ্যুেকন্দ্র কেন জনগণ জানতে চায়, সংবিধান পরিবর্তন জনগণ মানে না, তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতি বাতিল করা চলবে না, নিউইয়র্কে বাংলাদেশী সরকারি ব্যাংক চাই, বিমানের সার্ভিস চাই ইত্যাদি স্লোগনে মুখরিত করে তোলেন বিক্ষোভকারীরা। এমন বিক্ষোভের মুখে শেখ হাসিনা ভিয়াইপি টার্মিনাল দিয়ে না এসে অনেকটা আড়ালে টার্মিনাল দুই দিয়ে বের হয়ে যান।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।