এই ছবিগুলো গতকালকের বিভিন্ন পত্র-পত্রিকা থেকে নেয়া। অধিকাংশ পত্র-পত্রিকাগুলো আমাদের - মানে সাধারণত এরা সরকারের সার্পোটার। সরকারের পক্ষে খুব মজবুদ ভাবে লিখে এবং লিখছেও।
যদিও পত্র-পত্রিকার হেডলাইনগুলো প্র-আওয়ামী - ছবিগুলো কিন্ত একেবারে মার্ডার। আমাদের মন্ত্রী-মিনিস্টাররা বড় বড় বক্তৃতায় ব্যস্ত! এদিকে যে আমাদের সারে-সবর্নাশ হয়ে গেল এদিকে উনাদের খেয়ালই নাই।
এই ছবিগুলো দেখে সাধারণ জনগন কি মনে করবেন বলেনতো? জনগন যদি মনে করে সরকার গুল্লায় গেছে - দেশ শাসনের সব ক্ষমতা হারিয়েছে - তবেতো তাদেরকে দোষা যাবেনা। জনগন যদি মনে করে সরকার এখন দিশেহারা হয়ে বেপরোয়ার মতো - মাতালের মতো ভূমিকা পালন করছে তবে তাদেরকে দোষবেন কেমনে বলেনতো?
সভ্য দেশে, সুশাসণের পরিবেশে এ ধরনের বর্বর, পাষবিক, জগন্য কর্ম-কান্ড - মানে এসবতো ভালো দেখায়না! ক্ষতিতো আমাদেরই। এমনিতেই গত কয়েক সাপ্তায় বিশ্ব-বিবেকের কাছে আমাদের আওয়ামী দলের দাম অনেকটা কমে গেছে। আমাদের বিভিন্ন কৌশলগুলো আউট হয়ে গেছে! এটা সেটা করে আর লাভ হচ্ছেনা আগের মত আর।
কিছু কিছু হেডলাইন ও রিপোট করার মতো।
যেমন: 'ঘুষ দিলে খালাস নইলে জামতিদের সাথে হাজত!' আন্যগুলাতো লেখার মতই নয়!
কিছু কিছু রাজাকার-মার্কা পত্র-পত্রিকা লিখতেছে যে পুলিশের পোষাকে নাকি আমাদের কিছু লাঠিয়ালরা এই্সব কান্ডগুলো করতেছে! দেখেনতো বলে কি! পুলিশ থাকতে আমাদের আবার লাঠিয়ালের প্রয়োজন.... ছি, ছি, ছি - বলে কি! হাসবো না কাঁদবো?
আমাদের হাই কমান্ডকে এসব ব্যাপারে এখন থেকে খুব সর্তক হতে হবে। আমাদের পত্র-পত্রিকাগুলোকে আরো সিলেক্টিভ হতে পরার্মশ দিতে হবে। প্রয়োজনে আমাদের 'ডিজিটেল বাংলাদেশের' নির্বাচিত ও 'র'য়ের' থেকে প্রশিক্ষণ প্রাপ্তদেরকে এসব পত্র-পত্রিকায় ঢুকিয়ে দিতে হবে।
হয়তবা আমরা দেশ শাসনের ক্ষমতা হারিয়েছি। কিন্ত এইভাবে খোলামেলা ভাবে দেশবাসীর সামনে তা উপস্তাপন করা মোটেই ঠিক হবেনা।
আমাদের আদিম লক্ষ্য - 'রক্তের দাম রক্তে' এখনই না নিলে এমন সুযোগ আর কবে আসবে আল্লাই ভাল জানে! ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।