আজ বিকেলে গেলাম ধানমণ্ডি মহিলা ক্রীড়া কমপ্লেক্সে পাঁচ বন্ধু, গতকাল আমার কাছে এক ছাত্র টিকেট বিক্রি করল ১০ টা, ২০০ টাকা করে কিনছি , কিন্তু অন্য বন্ধুদের না পাওয়ায় ৫ জনই গেলাম , ৫ টা ফাও গেল, গিয়ে দেখি ১০০ টাকা করে টিকেট বিক্রি করছে, তাও মন খারাপ হয়নি, চিন্তা করলাম টিকেট বিক্রি হচ্ছে তাই শেষ মুহূর্তে কম দামে বিক্রি করে যা টাকা পয়া যায় তাই অসুস্থ ছাত্রের উপকারে আসবে । প্রবেশ মুখে দেখি সিকিউরিটি গেট, ভার্সিটির আয়োজক ছাত্ররা চেক করছে, বলল মোবাইল চাবি হাতে নিতে , আমি লাইটার ও হাতে নিলাম , জিজ্ঞেস করল সিগারেট আছে কিনা? বললাম আছে। বলল, সিগারেট লাইটার নিয়ে যাওয়া যাবেনা, বললাম , কোথায় রেখে যাব? পাশে একটা বক্স দেখিয়ে উত্তর দিল, এখানে রেখে যান, যাওয়ার সময় জিনিষের নাম, বর্ণনা দিয়ে নিয়ে যাবেন, ৭০০ টাকা দামের ZIPO, এক প্যাকেট বেনসন রেখে ভিতরে ঢুকলাম, মাঠে গিয়ে মেজাজ খারাপ , অনেকেই ধূমপান করছে, তাও নিজেকে সান্তনা দিলাম যে নিয়ম ভঙ্গ করছিনা , মেহরিনের গান চলার সময় বের হত যাব দেখি গেইটে কেউ নেই !! আজিব !! মহিলা কমপ্লেক্সের কিছু গার্ড ছিল , জিজ্ঞেস করলাম গেটে যারা ছিল তারা কোথায়? বলল, বাক্স পেটারা নিয়ে ভিতরে চলে গেছে, আসে পাশে আয়োজকদের খুঁজে ঘুরাফেরা করে কোনও জবাব পেলাম না । জিপো লাইটারের জন্য মন খারাপ হয়ে গেল ! টিকেটে লেখা ছিলনা যে , ভিতরে সিগারেট, লাইটার নিয়ে যাওয়া যাবেনা । অনেককেই ঐ বক্সে রেখে যেতে দেখছি ঢুকার সময় ! গেইটে আবার এক জন আপামনিও দাড়িয়ে ছিলেন !! এরকম প্রতারনার মানে কি , তাও ঢাবির স্টুডেন্ট দের থেকে !
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।