কাঁচাপাকা রাস্তার ঠিক মাঝামাঝি, সাইকেলে বসে ছিল নৌকার মাঝি। চট্টগ্রামের দুইশ’ কিলোমিটার উপকূলে মাত্র এক ঘন্টায় দুই লাখ গাছের চারা রোপণের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। আগামী ২৩ জুলাই সকাল ১১-১২টার মধ্যে মাত্র এক ঘন্টায় টেকনাফ সেন্টমার্টিন দ্বীপ থেকে মীরসরাই সাহেরখালী পর্যন্ত দুইশত মাইল উপকূলীয় এলাকায় এ বৃক্ষ রোপন পক্রিয়া সম্পন্ন হবে। বাংলাদেশ পরিবেশ ফোরাম, সৃষ্টি (সোসাইটি ফর রুর্যাল এনভায়রনমেন্ট সেইফটি এন্ড ট্রেডিশনাল ইমপ্র“বমেন্ট) এবং চট্টগ্রাম আঞ্চলিক সংস্কৃতি একাডেমি নামের দুইটি সংগঠনের সহযোগিতায় এ প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে। প্রকল্প বাস্তবায়নে স্পন্সর প্রতিষ্ঠান আরএসআরএম।
বৃটিশ আমেরিকান ট্যোবাকো কোম্পানী চারা প্রদানের ক্ষেত্রে সহযোগিতা করছে। সাত হাজারেরও বেশি মানুষ এই বৃক্ষ রোপণ কর্মসূচিতে অংশ নেবেন। প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত দেশ¸লোর অন্যতম বাংলাদেশ। জাতিসংঘসহ পশ্চিমা দাতা দেশগুলো বাংলাদেশ অভিযোজন তহবিল প্রদান করবে বলে প্রতিশ্র“তি দিলেও তা এখনও বাস্তবায়িত হয়নি। সমুদ্র পৃষ্ঠের উচ্চতা এক মিটার বাড়লে আগামী ৫০ বছরের মধ্যে বাংলাদেশের ছয়শত মাইল উপকূলীয় এলাকায় বসবাসকারী ২কোটি মানুষ বেকার হয়ে যাবে।
যা পৃথিবীর ক্ষুদ্র ৪৪টি রাষ্ট্রের সমান । এই বিশাল জনগোষ্ঠিকে বিশেষজ্ঞরা ইতোমধ্যেই জলবায়ু উদ্বাস্তু হিসাবে আখ্যায়িত করেছে।
গিনেস বুক ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে ‘একটি ব্যতিক্রমী এবং স্বতস্ফূর্তভাবে বাস্তবায়িত ট্রি প্ল্যানটেশন’ হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করার জন্য পরিবেশ ফোরামের পক্ষ থেকে গত এপ্রিল মাসে আবেদন করা হয়। উক্ত আবেদনে গিনেস বুক কর্তৃপক্ষ সাড়া দেয়।
বিস্তারিত এখানে দেখুন
সূত্রঃ সুখবর
আমরা ব্লগার রা কি চাইলে পারিনা এমন কিছু করতে? সামুতে এসে সেই একই বিষয়ে অহেতুক তর্ক, অনলাইনে টাকা ইনকাম আর একে অন্যকে গালিগালাজ বাদ দিয়ে এত বড় একটি কমিউটির কয়েকজন মিলেও যদি এরকম কোন উদ্যোগ নেই, সমগ্র বাংলাদেশ না পারলেও অন্তত মৃতপ্রায় এই শহর, ঢাকা কে বাচানোর কোন উদ্যোগ কি নেয়া যায় না? ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।