আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

র্দূনীতির মাধ্যমে বিল ও রাষ্ট্রীয় ভর্তূকী বৃদ্ধি করে বিদ্যু খাতে BAL এর চরম সাফল্য!

আমি চাই শক্তিশালী স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ সরকারের হাতছাড়া হচ্ছে বিদ্যুৎ উৎপাদন খাত বিদ্যুৎ উৎপাদন খাত সরকারের হাতছাড়া হয়ে যাচ্ছে; বাড়ছে বেসরকারি খাতের আধিপত্য। এ খাতের টেকসই উন্নয়নের জন্য একে ক্ষতিকর হিসেবে মনে করছেন বিদ্যুৎ ও জ্বালানি বিশেষজ্ঞরা। তাদের মতে, উৎপাদন খাতে অবশ্যই বেসরকারি খাতের অংশীদারি থাকতে হবে। তবে সরকারের প্রাধান্য থাকা অত্যন্ত জরুরি। বর্তমানে সরকারি খাতে বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছে মোট ৫৫ শতাংশ আর বেসরকারি খাতে ৪৫ শতাংশ।

আগামী তিন বছরে ৭৬টি ছোট-বড় বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের পরিকল্পনা আছে। এর মধ্যে ৪১টিই বেসরকারি। এগুলো চালু হলে বেসরকারি খাতের আধিপত্য আরও বাড়বে। অথচ ১৯৯৬ সাল নাগাদ এ দেশে বেসরকারি খাতে বাণিজ্যিকভাবে বিদ্যুৎ উৎপাদন হতো না। বিদ্যুৎ উৎপাদনে বেসরকারি নির্ভরতার দিক থেকে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশই সবচেয়ে এগিয়ে।

প্রতিবেশী দেশ ভারতে বেসরকারি খাতে বিদ্যুৎ উৎপাদন হয় মাত্র ৯ শতাংশ। শ্রীলংকায় এটা ২৭ দশমিক ০৬ এবং পাকিস্তানে ৩৩ দশমিক ৪৩ শতাংশ। বেসরকারি বিদ্যুৎকেন্দ্রের (আইপিপি) ওপর নির্ভরতা বৃদ্ধির কারণে এর ঝুঁকি টের পেয়ে কয়েক বছর ধরে পাকিস্তান ক্রমান্বয়ে সরকারি খাতে বিদ্যুৎ উৎপাদন বৃদ্ধির উদ্যোগ নিয়েছে। কিন্তু আমাদের দেশে বেসরকারি বিদ্যুতের পরিমাণ বেড়েই চলেছে। আওয়ামী লীগ সরকার ১৯৯৬ সালে ক্ষমতায় আসার পর অন্যান্য উন্নয়নশীল দেশের মতো বিদ্যুৎ উৎপাদন খাত বেসরকারি উদ্যোক্তাদের জন্য উন্মুক্ত করে দেয়।

কারণ, আগের সরকারগুলো বিদ্যুৎ উৎপাদন না বাড়ানোর ফলে ব্যাপকভাবে উন্নয়নকাজ ব্যাহত হচ্ছিল। লোডশেডিংয়ে জনজীবন ছিল অতিষ্ঠ। শেখ হাসিনার সরকার ১ হাজার ২৯০ মেগাওয়াট বেসরকারি বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে যোগ করে। এরপর ২০০১ থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত বিদ্যুৎ উৎপাদন মোটেই বাড়াতে পারেনি বিগত সরকারগুলো। ফলে আবারও লোডশেডিংয়ে জনজীবন অতিষ্ঠ হতে থাকে।

বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর বিদ্যুৎ উৎপাদন খাতে ফের গুরুত্ব আরোপ করা হয়। সে অনুযায়ী এরই মধ্যে জাতীয় গ্রিডে ৩ হাজার ৮৭০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ যোগ হয়েছে। একে বড় ধরনের সাফল্য হিসেবেই দেখছেন বিদ্যুৎ ও জ্বালানি বিশেষজ্ঞরা। তবে এই বিদ্যুতের উল্লেখযোগ্য পরিমাণ উৎপাদিত হচ্ছে বেসরকারি খাতে। সরকারি খাতে উৎপাদন তেমন একটা হয়নি।

কারণ, সরকারিভাবে টেন্ডার প্রক্রিয়াসহ অন্যান্য সিদ্ধান্ত হয় অত্যন্ত ধীরগতিতে। অর্থায়নও একটা সমস্যা হিসেবে দেখা দেয়। ফলে সরকারকে বেসরকারি খাতের দিকে ঝুঁকে পড়তে হয়েছে বলে মনে করছেন বিদ্যুৎ খাতের কর্মকর্তারা। গত ১৭ বছর বিদ্যুৎ উৎপাদনে পিডিবি পিছিয়ে পড়েছে। আর বেসরকারি খাতে উৎপাদন বেড়েছে লাফিয়ে লাফিয়ে।

এতে বিদ্যুৎ উৎপাদন ও নিরাপত্তার ক্ষেত্রে ভারসাম্যহীন পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। একজন বিশেষজ্ঞ নাম না প্রকাশের শর্তে সমকালকে বলেন, বেসরকারি খাতের আধিপত্য বেড়ে গেলে তারা যে কোনো সময় বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর বিষয়ে সরকারকে বাধ্য করতে পারে। যেমন বেসরকারি মালিকরা ঐক্যবদ্ধভাবে যদি বলে, দাম না বাড়ালে তারা উৎপাদন করবে না; তাহলে সরকার তখন কী করবে? এসব কারণে বেসরকারি খাতে উৎপাদন বেশি থাকা ঠিক নয় বলে মনে করেন তিনি। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মোট উৎপাদিত বিদ্যুতের সর্বোচ্চ ২৫ শতাংশ পর্যন্ত বেসরকারি কেন্দ্র থেকে এলে তা গ্রহণযোগ্য হতে পারে। এর বেশি বেসরকারি নির্ভর হলে তাতে গোটা দেশের বিদ্যুৎ খাত ঝুঁকির মুখে পড়ে যায়।

কারণ, শিল্পের চাকা ঘোরে বিদ্যুৎ দিয়ে। এ খাতের উল্লেখযোগ্য অংশ বেসরকারি খাতে থাকলে তাতে শিল্প খাতও ঝুঁকির মুখে পড়ে যায়। বর্তমানে বিদ্যুৎ খাত অত্যন্ত ঝুঁকির মধ্য দিয়ে চলছে। এ ছাড়া বেসরকারি বিদ্যুৎকেন্দ্র হাতেগোনা দু-একটি কোম্পানির মালিকানাধীন থাকা উচিত নয়। এতে ওই বেসরকারি কোম্পানিগুলো তাদের দাবি-দাওয়া আদায়সহ যে কোনো কারণে সরকারকে জিম্মি করার চেষ্টাও চালাতে পারে।

বেসরকারি খাতের প্রতি ঝোঁকের কারণ সম্পর্কে জানতে চাওয়া হলে পিডিবির চেয়ারম্যান আবদুল ওয়াহাব খান বলেন, বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণে প্রচুর অর্থের প্রয়োজন হয়। দিন দিন যে হারে বিদ্যুতের চাহিদা বাড়ছে, তাতে শুধু সরকারের একার পক্ষে তা পূরণ করা সম্ভব নয়। এ জন্য বাধ্য হয়েই বেসরকারি খাতের সহায়তা নেওয়া হচ্ছে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে সরকারি খাতের পাশাপাশি বেসরকারি খাতও ভূমিকা রাখছে। তবে তার এ যুক্তি মানতে নারাজ পাওয়ার সেলের সাবেক মহাপরিচালক বিডি রহমতুল্লাহ।

তিনি সমকালকে বলেন, মোট বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতার ২৫ শতাংশের বেশি বেসরকারি খাতে থাকা উচিত নয়। সরকারি খাতের ক্ষমতা ৭৫ শতাংশ না থাকলে বেসরকারি খাতের কাছে জিম্মি হওয়ার আশঙ্কা থাকে। ২০০৫ সালে বেসরকারি খাতের মালিকরা একজোট হয়ে সরকারকে চাপের মুখে ফেলার চেষ্টা করেছিল। তা ছাড়া বেসরকারি খাতের ওপর নির্ভরতা বাড়লে সরকারের ভর্তুকিও বেড়ে যাবে। যে কারণে ভারসাম্যহীনতা :মূল কারণ হলো আর্থিক সংকট, দুর্নীতি ও অনিয়ম।

সরকারি কাজে গতি অত্যন্ত কম। এসব কারণে বেসরকারি খাতের প্রাধান্য বাড়ছে। সরকারি একটি কাজের টেন্ডার প্রক্রিয়া করতেই অনেক সময় কয়েক বছর পার হয়। সেখানে খরচও বেশি পড়ে। এরপর থাকে আর্থিক সংকট।

এসব কারণে বেসরকারি বিদ্যুতের প্রাধান্য বাড়ছে। ১০ বছর আগেও বেসরকারি কেন্দ্র থেকে মাত্র ২৫ শতাংশ বিদ্যুৎ আসত; এখন তা প্রায় দ্বিগুণ। বর্তমান সরকার স্বল্প সময়ে বিদ্যুৎ সমস্যা সমাধান করতে গিয়ে একের পর এক রেন্টাল ও কুইক রেন্টাল কেন্দ্র স্থাপনের অনুমতি দিয়েছে। এর ফলে আশানুরূপ উৎপাদন বেড়েছে ঠিক, কিন্তু উৎপাদন খাত ভারসাম্যহীন হয়ে পড়েছে। বিদ্যুৎ বেসরকারি নির্ভর হয়ে পড়ায় উৎপাদন খরচ বাড়ছে।

এটা সামাল দিতে দফায় দফায় এর দাম বাড়ানো হয়েছে। ভর্তুকিও বেড়েছে অস্বাভাবিকভাবে। গত অর্থবছরে বিদ্যুতে সাড়ে পাঁচ হাজার কোটি টাকা ভর্তুকি দিতে হয়। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মহাজোট সরকার এ জাতীয় ব্যয়বহুল বিদ্যুৎকেন্দ্রের ওপর অতিনির্ভর না হয়ে মেয়াদকালের শুরু থেকে সরকারি উদ্যোগে বড় কেন্দ্র স্থাপনের উদ্যোগ নিলে এতদিনে বেশ কিছু বড় কেন্দ্র উৎপাদনে চলে আসত। এর ফলে বিদ্যুৎ উৎপাদন খরচ কমত।

বারবার বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর মতো অজনপ্রিয় সিদ্ধান্ত নিতে হতো না। পরিকল্পনার এক-তৃতীয়াংশ বড় কেন্দ্র এতদিনে চালু হলে আরও দুই হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ গ্রিডে যুক্ত হতো। গড় উৎপাদন খরচও পাঁচ টাকায় নেমে আসত। বর্তমানে প্রতি ইউনিট বিদ্যুৎ উৎপাদন ব্যয় ছয় টাকার বেশি। বেসরকারি কেন্দ্রে দাম বেশি :সরকারি কেন্দ্রের চেয়ে বেসরকারি কেন্দ্রে সব সময়ই বিদ্যুতের দাম বেশি পড়ে।

এ জাতীয় কেন্দ্র থেকে বেশি দামে কিনে কম দামে গ্রাহকের কাছে বিক্রি করতে গিয়ে পিডিবি আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়ে। গত অর্থবছর সরকারি খাতের বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে যেখানে ৪ হাজার ১৭৬ কোটি টাকার বিদ্যুৎ কেনা হয়েছে, সেখানে বেসরকারি খাত থেকে কেনা হয় ৭ হাজার ৭৬৭ কোটি টাকার। পিডিবিসহ সরকারি খাতের বিদ্যুৎকেন্দ্রে ইউনিটপ্রতি (কিলোওয়াট/ঘণ্টা) গড় উৎপাদন ব্যয় হয় ২ টাকা ৮৫ পয়সা। বেসরকারি খাতের কেন্দ্রে এটা ৫ টাকা ২৪ পয়সা। এর মধ্যে ক্ষুদ্র ও বৃহৎ আইপিপিতে ৩ টাকা ৫১ পয়সা এবং রেন্টালে ৮ টাকা ২৫ পয়সা গড় উৎপাদন ব্যয় হচ্ছে।

ভাড়াভিত্তিক কেন্দ্র থেকে পিডিবি এ দামে বিদ্যুৎ কিনলেও গত অর্থবছরে গড়ে ২ টাকা ৪৮ পয়সা দরে বিক্রি করে। তবুও বেসরকারি কেন্দ্রের প্রতিই ঝোঁক :বেসরকারি খাতের রেন্টাল (ভাড়াভিত্তিক) বিদ্যুৎকেন্দ্রের পর এখন আইপিপির দিকে সরকার বেশি ঝুঁকে পড়েছে। গত সাড়ে চার বছরে নতুন যে ৫৫টি বিদ্যুৎকেন্দ্র চালু হয়েছে, তার বেশির ভাগই বেসরকারি খাতের। এর ক্ষমতা ২ হাজার ১৮৩ মেগাওয়াট। সরকারি কেন্দ্রের ক্ষমতা মাত্র ১ হাজার ৬৮৭ মেগাওয়াট।

আগামী তিন বছরে যে ৭৬টি ছোট-বড় বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে, তার মধ্যে ৪১টিই আইপিপি। সরকারি মাত্র ২৮টি। বাকিগুলো মিশ্র খাতের। সরকারের পরিকল্পনা অনুযায়ী, ২০১৬ সাল নাগাদ পাঁচ বছরে আরও ১২ হাজার ৬৫৪ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন বাড়বে। এর মধ্যে বেসরকারি খাতেই ৬ হাজার ৭৩৫ মেগাওয়াট, সরকারি খাতে ৫ হাজার ৯১৯ মেগাওয়াট।

পিডিবি বলছে, সরকারি খাতে বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের জন্য যে অর্থের প্রয়োজন, তা দেওয়ার সামর্থ্য তাদের নেই। সরকারের কাছ থেকে ঋণ নিয়ে তাদের বেসরকারি খাতের পেছনে ভর্তুকি দিতে হয়। গত এপ্রিল পর্যন্ত সরকারের কাছে পিডিবির ঋণের পরিমাণ ১০ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। সমকাল স্থানীয় সময় : ০ ঘণ্টা, ২২ জুলাই, ২০১২ Click This Link ************************ কথায় বলে ভাবিয়া করিও কাজ করিয়া ভাবিও না। সেই ২০০৯ সালে ক্ষমতায় এসে হাসিনার সরকার নিয়মিত বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য কোন কিছুই করেনি।

২০১১ সালের আগে স্থায়ী বিদ্যুৎ উৎপাদনের কোন চেষ্টাই করেনি হাসিনা। তার কেবলই উদ্দেশ্য ছিল কিভাবে তড়িঘড়ি করে ডিজেল ভিত্তিক কুইক রেন্টাল বিদ্যুৎ উৎপাদনে যাওয়া যায় সেই চিন্তায় মশগুল। নিজেদের লোক সামিট ও অরিয়ন গ্রুপকে এই দায়িত্ব দেওয়া হয়। তাদেরকে টেন্ডার দেওয়ার জন্য সংসদে দায়মুক্তির বিল পর্যন্ত পাশ করানো হয়। শুধু তাই নয় বিদ্যমান স্থায়ী বিদ্যুৎ কেন্দ্র গুলোর প্রয়োজনীয় সংস্কার না করানোতে এখান থেকে ১৭০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ ইচ্ছা করেই বৃদ্ধি করা হয়নি; জনগণের উপর বাড়তি বোঝা না চাপালে হাসিনার অবৈধ আয় কিভাবে হবেঃ বিদ্যুৎ খাতে সীমাহীন র্দূনীতি! Click This Link ২০ হাজার কোটি টাকা মূল্যে সাড়ে ৩ হাজার মেগা বিদ্যুৎ গায়েব করে দিচ্ছে যুদ্ধাপরাধীরাঃ তৌফিক এলাহী ও হাসিনা বড্ড অসহায়! Click This Link এখন এটাকেই হাসিনা গং বিগত সাড়ে ৪ বছরের বিদ্যুৎ খাতের সীমাহীন সাফল্য বলছে।

এখন এতে যেমন একদিকে গ্রাহকের উপর অতিরিক্ত বিদ্যুৎ বিল এবং পুরো জাতির ঘাড়ে ভর্তূকীও বেড়েছে। ২০০৯এর শুরু হতেই যদি গ্যাস-কয়লা ভিত্তিক স্থায়ী বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণের উদ্যোগ সহ বিবদমান কেন্দ্র গুলোর সংস্কার করা হত তাহলে কুইক রেন্টালের উপর দীর্ঘ তিন বছর ধরে নির্ভরশীল হতে হত না। তাহলে গ্রাহককে অতিরিক্ত বিল ও জাতিকে বেশী ভর্তূকী দিতে হত না। কিন্তু তাহলেতো আর হাসিনার কাছের লোক সামিট ও অরিয়ন গ্রুপ এই দাউ মারতে পারত না। এখন সামিট ও অরিয়ন গ্রুপের হরিলুটকেই আওয়ামী-বাকশালী গং তাদের বিদ্যুৎ খাতে চরম সাফল্য বলে বগলদাবা করে আনন্দিত।

এরাই এখন বিএনপি ও হাওয়া ভবনকে আবার কটাক্ষ করে র্দূনীতির জন্য। তাই বিএনপি চোর হইলে হাসিনার আলীগ মহাসাধু বটে!  ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।