অ আ মাইরের ওপর ওষুধ নাই, কথাটা আমাদের হেফাজতে (জামাতে) ইসলাম আবারো প্রমাণ করলো। এই সউদি এজেন্ট গুলি জামাতের কাছ থেকে পঞ্চাশ কোটি টাকা নিয়ে ইসলাম রক্ষার নাম করে যুদ্ধাপরাধীদের বাঁচিয়ে দেবার একটা ব্যর্থ প্রচেষ্টা চালিয়েছে।
আমাদের মাচুদুর রহমানকেও দেখা গেছে এদের সাথে আঁতাত করতে, এবং গোয়েন্দা প্রতিবেদনে দেখা যাচ্ছে জামাতের নেতাদের আড়াল থেকে নিয়ন্ত্রনেই হেপাজতে (জামাতে) ইসলাম বা এই জাতীয় দলগুলি দাঙ্গা বাঁধানোর অপচেষ্টায় লিপ্ত।
বাংলাদেশের সাধারন জনগোষ্ঠী কোনদিনও অন্যধর্মাবলম্বী কিংবা নিধার্মিকদের নিয়ে চিন্তিত ছিলো না। তারা শান্তিপ্রিয়, এবং সত্যিকার অর্থে 'মানবিকতা' ধারন করেন।
কিন্তু যেদিন থেকে এই বদমাইশ মউদুদী আর সালাফী সউদি এজেন্টগুলি ফেরৎ এসেছে বাংলাদেশে, সেদিন থেকেই নিরীহ জনসাধারনের ধুয়ো তুলে দেশকে অস্থিতিশীল করে দিয়েছে ধর্ম (সউদি ইজম) এর নাম ভাঙ্গিয়ে।
যতোদিন এদের এইসব জুজু'র ভয়ে আমরা পোতিয়ে যাবো, ততোদিন তারা দাপটে রাজত্ব করে যাবে, দেশের অর্থনীতিতে একটা ফোঁটা অবদানও এদের নেই অথচ পল্লীবিদ্যুৎ কেন্দ্র ধ্বংস করে দেবে, পত্রিকা অফিসে আগুন দেবে, অসংখ্য দোকানপাট জ্বালিয়ে দেবে, দিনের পর দিন হরতাল দেবে।
আমি বুঝি না, কেন, কোন ভয়ে আমরা এদের আষ্কারা দিচ্ছি। এই ছাগলের পাল জনগনের ধর্মানূভূতির দোহাই দেয়, অথচ জনগন মোটেও এদের দ্বারা আন্দোলিত হয় না।
ছাগুসেবক মাহমুদুর রহমানের যে সৌদি সেবক গোষ্ঠী আছে, তাকে নিয়ন্ত্রন করুন, তাহলেই দেখবেন জনগনের ধর্মানুভূতি নিয়ে আর চিন্তা করতে হবে না।
এই সউদি বদমাইশগুলিই সোনার বাংলা ছারখার করে এসেছে, ভবিষ্যতেও করবে। সকল নাস্তিক, ছুপা নাস্তিক মেরে কেটে ভাসিয়ে দিলেও এই সউদি বদমাশগুলি বাংলাদেশ ছাড়বে না।
আর এটাই সত্য। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।