লেখক/কবি লেবাননের নামকরা সাহিত্যিক ব্যক্তিত্ব, মারুন আব্বোউদ (১৮৮৬-১৯৬২)
মূলত একজন গুরুত্বপূর্ন সাহিত্য সমালোচক ছিলেন, সততার একনিষ্ঠ পুজরী এই
লেখক সবদিক দিয়েই ছিলেন প্রথা বিরোধী। তার মতো গুনবান লোক সচারাচর যেখানে
সেখানে চোখে পড়ে না। আধুনিকতার দিকে অগ্রযাত্রায় ও আরবি কবিতার আধুনিকায়নে তার কাজ নেপথ্য চালিকা শক্তির ভূমিকা পালন করেছে। কবিতা সর্ম্পকে অনেক পুরাতন ধ্যান-ধারনা ভেঙ্গে গুড়িয়ে দিতে তিনি সহায়ক ভূমিকা পালন করেছেন। এর মধ্যদিয়ে তিনি কবিতা ও এর সমালোচক দের জন্য নতুন সব পথ উন্মুক্ত করেন।
এতসবের পরও তাকে সমালোচকের চেয়ে আরো বেশী কিছু বলে ভাবা হয়। সাহিত্যের অনেক নতুন নতুন ধারার প্রবর্তন করেন তিনি। তার ছোট গল্প গুলোতে চারপাশের জীবন ও জীবনানুভুতির বিশদ বর্ননা ঠাই পেয়েছে। এসব গল্পের মাঝে জীবনের অনিবার্য উপাদান সমুহ ও পৃথীবির প্রতি তার একধরনের সিমাহীন ভালোবাসার অনুপুঙ্খ চিত্রায়নের সন্ধান মেলে। তার কল্প কাহিনি গুলোর মধ্যে ফেরিস আগা, একাউন্টস অব দ্যা ভিলেজ এবং দ্যা প্রিন্স উইদ হুইট-কালার স্কিন উল্লেখযোগ্য।
আব্বোউদ এমন একটা সময়ে কলম ধরেছিলেন যখন আরব বিশ্ব থেকে অন্ধকার সরে গিয়ে মুক্ত
আবহ বিরাজ করতে শুরু করে, আজকের আরব বিশ্বের মত তখনো সেখানে এক ধরনের বেপরোয়া বোধ কতৃত্ব করছিলো। সমকালিন আরো অনেক লেখকের মতো তার কল্পকাহিনি গুলোতে, অস্থির সেই সময়ের প্রতিফলন সহ, নিজস্ব রসবোধ ও আনন্দ অভিজ্ঞতা ঠাই পেয়েছে।
গল্পটা খুবই মজার। পড়তে আসুন এই লিঙ্কে: http://www.sohrabsumon.me/?p=168#respond ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।