গ্রামীণ সমাজের বাস্তবতা আর অশ্লীলতার বিপক্ষে অবস্থান।
উৎসাহ নীরুৎসাহ দুটি বিপরিত ধর্মি শব্দ যার ক্রিয়া প্রতিক্রিয়া ভাল মন্দ বিচারে ব্যাপক গুরুত্ব বহন করে। আর সেটা যদি সমাজের ক্ষেত্রে হয় তাহলে ভয়াবহতা অনুমান ভুক্তভোগীর দুয়ারে প্রবেশ করলেই অনুধাবন করা যায়। কেউ কারো জন্য অনুকরনীয় হবেন আবার কেউ তিরষ্কারের পাত্র হবেন এটাই স্বাভাবিক।
আর সেটা যদি ধর্মিও পোষাকের আড়ালে হয় তাহলে তার ভয়াবহতা অনুমান কেবল ধর্ম পালনকারি পরিবার গুলির কাছে সীমাবদ্ধ না থেকে ধর্ম বিদ্বেষীদের উল্লাসের কারন হয়।
ধর্মিও পোষাকের বিষয়ে ইসলাম ধর্মে সুনির্দিষ্ট করে কোন পোষাককে নির্ধারন করা না থাকলেও পোষাক মোটামোটি শালীন , ঢিলেঢালা ,মহিলাদের ক্ষেত্রে শরীরকে ঢেকে রাখা যাতে পুরুষের প্রথম দৃষ্টিতে আসা উচু নিচু স্থানগুলো এমনভাবে আবৃত করা যাতে বক্ষ, উরুর প্রকাশ না ঘটে।
কিন্তু আজকাল আমরা কি দেখছি বোরখা পরার নামে টাইট ফিট জিন্সের পেন্ট (ফেটে যাওয়ার উপক্রম) মিনি স্কাটের মত বোরখা যা কিছু কিছু স্থানকে আরো আকর্ষনীয় করতে ব্যাপক সাহায্য করছে বলে মনে হয়।
কেউ ধর্মিও পোষাক না পরুক তাতে কি , কিন্তু ধর্মিও পোষাকের নামে সার্কাসের সং সাজার কি আছে , কে বলেছে আপনাকে শুধু শুধু মৃগী রোগী সেজে বাইরে ঘুরে বেড়াতে,
আপনি হয়ত ভাবছেন ধর্মিও পোষাক পরিধান কারিনি হিসেবে সমাজ আপনাকে সম্মানের দৃষ্টিতে দেখছে বরং আপনাকে সার্কাসের সং মনে করে হাসছে আর ভাবছে আপনি কোন বন জংগল থেকে আগত আপনাকে আফ্রিকার কোন গহীন জংগলে পাঠানো দরকার।
তাছাড়া আপনি বাথরুম বিড়ম্বনায় ইতোমধ্যেই ডিগ্রী অর্জন করেছেন ওটা খুলতে মিনিট পাঁচেক লাগার কথা এত টাইট দেখলেই অনুমান করা যায় ওরকম টাইট পোষাক পরে এক নাম্বার সারতে গেলে সমস্ত শরীর ঝলসে যাওয়ার সম্ভাবনা উড়িয়ে দেয়া যায় না। আশা করি বিরত হবেন নয়তো আগের মূল্যায়নে ফিরে যান ভাল হবে সমাজ আপনাদের মত আপদ থেকে বাচবে।
এমনিতে নস্টাদের বাজার তার উপর আপনারা।
এ্যানথ্রাক্স(তড়কা) এক নতুন আতংকের নাম, মৌসুমী মিডিয়া সন্ত্রাসীরা যা ছড়ীয়ে দিয়ে মোসলমানদের গরুর মাংস খাওয়া থেকে বিরত রাখতে যথেষ্ঠ পারদর্শিতা দেখিয়েছে , ফলাফল নিজেদের ঘরে আনতে হাইকোর্টে রীট করেছে মূলত মোসলমানদের কোরবানী প্রথাকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে।
বাংলাদেশের চামড়া শিল্প ধংস করতে মরিয়া পাশের বাড়ীর লোক , মাংস ব্যবসায়ীদের ভীক্ষার থালা না দেখলে ভীনদেশী গোলামদের কাতুকুটু মিটে না। বিচারপতির ভৎর্ষনা খেয়ে আপাতত পুত্র শোকে কাতর মিডিয়া সন্ত্রাসীরা গলায় কলুপ এটেছে,
প্রশ্ন কি এমন যাদুর বলে এ্যানথ্রাক্স পালিয়ে গেল, কোরবানী এলে কেনইবা এ্যানথ্রাক্স এর আগমন ঘটে।
ব্লার্ড ফু আতংক ছড়ীয়ে হাজার হাজার পোল্ট্রী শীল্প ধংস করেছে , উঠতি যুবকদের স্বাবলম্বি হওয়ার একমাত্র পথে পেয়ালার কাটা বিছিয়ে মনের ঝাল মেটেনি খামার শুদ্ধ পুড়ীয়ে ফেলতে হবে আরো কত কি!
কোথায় গেল ব্লার্ড ফু, কি এমন গবেষণার ফু আবিষ্কার হল যে মুরগীর সব রোগ ভাল হয়ে গেল , পোল্ট্রি শিল্পে এমনিতে যেসকল রোগ তা মাথায় রেখেইতো এই শিল্প গড়ে উঠছে, কিন্তু অজানা আতংক ছড়ীয়ে খামার শুদ্দ পুড়ীয়ে ফেলার যুক্তি উপস্থাপন করে মূলত দুশমনের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করেছেন মাত্র।
এই দুই শ্রেণীর নীরুৎসাহীরভুত থেকে কবে যে পরিত্রাণ জাতি পাবে সেটাই এখন দেখার বিষয়।
ক্ষমা করবেন ছোট মুখে বড় কথা ,এত সাহস কোথা থেকে,ভুক্তভোগীর দুয়ার থেকে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।