আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ডেসটিনি ভোদাইয়ের খপ্পরেঃ ডেসটিনি অফিসে ৪৫ মিনিট

ইহা একটি তেলাপোকা ব্লগ, ম্যালাদিন ধইরা টিকা আছে, তেলাপোকার মত। আমার এলাকার বন্ধুর ফোন। পোলায় ডেসটিনি করে, সেইটা হালকা হালকা জানতাম, আর জানতাম ঢাকায় কই যেন একটা চাকরী করে। ফোন রিসিভ করতেই ওপাশ থেকে বলে উঠল, - দোস্ত, কি খবর? = এই তো মামা, কি অবস্থা? - এই তো, আইচ্ছা, তোর কি একটু সময় হবে? কিছু কথা কইতাম। = কি কথা? প্রবলেম? কইয়া ফালা।

- একটু সময় নিয়া বলা দরকার ছিল। তুই কখন ফ্রী আছস? তাবলীগ কিনা ভয় খায়া গেলাম। সাথে সাথে কইলাম, = আমি তো দোস্ত ব্যাপক বিজি থাকি,আমার টাইম নাই। - তোর সপ্তাহে বন্ধ থাকে না? কোন দিন? = শনিবার। কিন্তু শনিবারে আমি সারাদিন ঘুমাই।

- তাইলে এই শনিবারে আমারে একটু টাইম দে, ঢাকায় তোরে একটা জায়গাতে নিয়া যামু। কিছু কথাও বলা দরকার তোর সাথে একটু সময় নিয়া। = মাপ চাই দোস্ত, ঢাকা যাইবার পারুম না, সপ্তাহে ছয়দিন সাভার-ঢাকা আপ-ডাউন করি, একটা দিন অফ ডে পাই, এইদিনে আমি ঢাকা যাইতে পারুম না। - আইচ্ছা, তাইলে ঢাকায় কি সারা দিনই বিজি থাকস? = সব দিন না, তয়, সোমবার দিন একটু রাশ কম থাকে। - তাইলে এই সোমবারে আমারে একটু টাইম দে, আমার অফিসে আয় একটু।

= তোর অফিস? কই ? - আয়, তুই, আইলেই কমু নে। আসলে একটু সময় নিয়া বলা দরকার, ফোনে হবে না। = আইচ্ছা আমি তাইলে তোরে ফোন দিমু নে। এরপর কত চন্দ্রভূক সোমবার গেল, ) ডেস্টিনি ভোদাইয়ের ফোন আর ধরি না। ফোন আসলেই কেটে দিয়ে ফোন অফ।

ছোটকালের ফ্রেন্ড, না ও করতে পারি না মুখের ওপর। মুখ দিয়া একবারও ডেস্টিনি কথা উচ্চারণ করে নাই, করলে না হয় কিছু কওন যাইতো। তাই ওরে দেখলেই অন্য রাস্তা দিয়া ঘুইরা যাই, তবুও ওর সামনে পড়ি না। আজকে সকালে একটা আননোন নাম্বার থিকা কল দিল, আমি তখন ঘুমে। আননোন নাম্বার দেইখা ধরলাম।

ধইরা দেখি ভোদাই। সাতসকালে মিছা কথা কইতে ইচ্ছা করল না, কইয়া দিলাম, ঠিকাছে আইজকা সাড়ে চাইরটার দিকে পল্টনে তোর অফিসে আইতাছি আমি। বিকালে কামটাম সব শেষ কইরা মনে মনে বিশাল আজাইরা গ্যাজানি শুনার প্রিপারেশন নিয়া গেলাম পল্টনে। একটা স্ট্যাটাসও দিয়া দিলাম ফেসবুকে। বিজয়নগর পানির ট্যাংক পার হয়ে একটু সামনে আগাইতেই দেখি খালি টাই পরা লোক দিয়া রাস্তা ভরা, রাস্তায় খাড়ায়া বিড়ি টানতেছে, কয়েকজন চায়ের দোকানে বইসা চা খাইতেছে, কয়েকটা বিল্ডিংয়ের ভিতর থেকে সমানে টাই পরা লোক বাইর হইতেছে একের পর এক।

আর ভোদাই এই ফাঁকে এই এলাকায় ডেসটিনির কতগুলা বিল্ডিং আর কি কি বালছাল আছে এইসব কইতাছে। আমি বিড়ি টানতাছি আর হুনতাছি। হোটেল ৭১ পার হইয়া আরেকটু আগাইতেই টাশকি খাইলাম, এক লোক ঝাঁকায় কইরা টাই বেচতেছে। টাই যে ঝাঁকায় কইরা বেচার জিনিস, সেইটা এই প্রথম দেখলাম। ভোদাই ততক্ষণে কয়, চল দোস্ত ভিতরে ঢুকি।

বিড়িটা ফালায় ঢুকতেই দেখি একটা লাইব্রেরীর মত দোকান, সেইখানে, "তুমিও জিতবে-You Can WIn", "আত্মসম্মান-The Self Respect", "এমএলএম এর ইতিবৃত্ত" এইসব ভুয়া বই দিয়া ভরা, আর লোকজন কিনতেছেও সমানে। দুইটা টাই পরা ভোদাই আবার বই কিনা যাইতে যাইতে কইতেছে, "বিল গেটসের সফলতার কাহিনী আপনি এই বইতে পাবেন"। :S লিফটের বিশাল লাইন দেইখা হাঁইটা সাততলায় উঠলাম। প্রতি তলায় ডেসটিনির কোন না কোন অফিস। ডেসটিনি ২০০০, ডেসটিনি সেলস এন্ড ট্রেনিং, ডেসটিনি বাল, ডেসটিনি চ্যাট, এইসব দিয়া ভরা।

আর আমার লগের ভোদাইডা আমারে সবিস্তারে বর্ণনা দিতেছে। প্রতিটা ফ্লোরেই এদের ডায়মন্ড ভোদাই, প্লাটিনাম ভোদাই, সিলভার ভোদাইদের ছবি দেওয়া বড় কইরা। সাততলায় উঠার পরে কোনায় একটা রুমে নিয়া গেল। অনেক গুলা কিউবিকল সেইখানে, প্রতিটার ভিতরে একটা কইরা ভোদাই বইসা বইসা সামনের মানুষগুলারে ভোদাই বানানোর ট্রাই করতেছে। আমারে লয়া গেল আরেকটা টাই পরা ধাড়ি ভোদাইয়ের কাছে।

দেইখাই বুঝা যায়, সেই লেভেলের খ্যাত হালায় একটা। (আমি নিজে খুব একটা স্মার্ট না হইলেও একেবারে ভাইসা আসি নাই) অনেক কষ্ট কইরা শুদ্ধ ভাষায় কথা কওনের ট্রাই করতেছে। সে ফার্স্টেই জিগায়, আপনার স্বপ্ন কি? টাশকি খাইয়া কইলাম, মানে? কয়, বসেন। বইলাম। এরপরে প্রলাপ বকা শুরু হইল।

ট্র্যাডিশনাল মার্কেটিং আর মাল্টিলেভেল মার্কেটিং এর তফাৎ কি, MLM কেন বস, এইটায় কি কি প্রোডাক্ট কিনলে কয় পয়েন্ট পামু, পয়েন্ট দিয়া কি ঘোড়ার আন্ডা হইবো, ডাইন হাত, বাম হাত, পিরামিড, ব্লা ব্লা ব্লা, অনেক কষ্টে চোখ খুইলা রাখছিলাম। আর চুপ কইরা শুনতেছিলাম। একসময় আমার ধৈর্যে আর কুলাইলো না, আমার মুখ আল্লাহর রহমতে সেইরকম খারাপ। ব্যাডায় ট্যাকা পয়সা নিয়া যেই ক্যালকুলেশনই দেখায়, আমি দুই তিনটা কইরা ভুল বাইর করি। শেষ পর্যন্ত ব্যাপারটা আরও খারাপের দিকে গড়াইতে থাকল।

কয়েকটা উদাহরণ দেই। ০১. ডেসটিনির একটা প্রোডাক্ট কিনলে আমি ৫০০ পয়েন্ট পামু, তখন আমার ডান হাত, বাম হাতের হিসাব শুরু হইবো, আমি দুইজন লোকরে কনভিন্স কইরা যদি কোন প্রোডাক্ট কিনাইতে পারি, তাইলে আমি কিছু ট্যাকা পামু। সেই দুইজন আবার আরো ৪ জনরে কিনাইবো, সেই ৪ জন আরো ১৬ জনরে কিনাইবো, এইভাবে লেজকাটা শেয়ালের চেইন রিয়্যাকশনের পিরামিড শুরু হইবো। এভাবে ৪টা লেভেল হইলে দুই সাইডে ২১+২১=৪২ জন কিনলে একটা সাইকেল/সারকেল হইবো। উল্লেখ্য, কোন সাইডের যদি একজনও বাকি থাকে, তাইলে আপনি ফুটা পয়সাও পাইবেন না।

৪,৮,১৬ টা সাইকেল/সারকেল হইলে আপনে ডায়মন্ড ভোদাই থুক্কু, ডায়মন্ড এক্সিকিউটিভ হইবেন। এইগুলা আপনারা সবাই কমবেশি জানেন, তাই আর ডিটেইলস লিখলাম না এখন। আমি কইলাম, আমি কইলেই মাইনসে প্রোডাক্ট কিনবো ক্যান? আর কিনার সম্ভাবনা কতটুকু? ভোদাই কয়, ১০ জনের কাছে মার্কেটিং করলে অ্যাট লিস্ট ৮ জনে কিনবো। কেমনে কিনাইতে হইবো, সেইটা আপনারে আমাদের কাছ থিকা ট্রেনিং নিয়া শিখতে হইবো। আমি জিগাইলাম, ফ্রী ট্রেনিং? মুখ ব্যাজার কইরা ভোদাইয়ে কইলো, জ্বী না।

আমি হাইসা কইলাম, এরপরে বলেন। ০২. ব্যাডায় খাতা কলম লইয়া ক্যালকুলেশন দেখাইতে শুরু করল। আমি মাঝপথে থামায়া কইলাম, ভাই, প্রোবাবিলিটি (সম্ভাবনা) নাম শুনছেন? আপনে কি পাস? ইন্টার পাশ তো করছেন আশা করি, তাইলে নিশ্চয়ই প্রোবাবিলিটির অংক জানেন। আমি ১০ জনের কাছে মার্কেটিং করলে যদি ৮ জন প্রোডাক্ট কিনে, তাইলে প্রোবাবিলিটি কত? আমি নিজেই উত্তর দিলাম, ৮০% মানে ০.৮। আর লেফট, রাইট দুইটা সাইডই পুর্ণ হবার সম্ভাবনা ০.৮X০.৮ = ০.৬৪ মানে ৬৪%।

মানে ফার্স্ট লেভেল কমপ্লিট করার চান্স ৬৪%। তাইলে দ্বিতীয় লেভেল শেষ করার চান্স কত? ০.৬৪X০.৬৪X০.৬৪X০.৬৪ = ০.১৬৭৭ মানে প্রায় ১৬.৮% একই ভাবে, তৃতীয় লেভেলের চান্স ০.১৬৭৭X০.১৬৭৭X০.১৬৭৭X০.১৬৭৭X০.১৬৭৭X০.১৬৭৭X০.১৬৭৭X০.১৬৭৭ = ০.০০০০০০৬৩ বা ০.০০০০৬৩% মানে প্রায় শূন্যের কোঠায়। আর ফোর্থ লেভেলের কথা নাহয় হিসাব নাইবা করলাম। এত হাই রিস্ক নিয়া আমি ইনভেস্ট করুম ক্যান? ভোদাই মুখ শক্ত কইরা কয়, এত ক্যালকুলেশন কইরা তো ভাই চলবো না। আমি হাইসা অফ গেলাম।

গাধাটা আমার ক্যালকুলেশনের মাঝের ফাঁকটাও ধরতে পারে নাই। খ্যাক খ্যাক। ০৩. প্রোডাক্ট গুলা কি কি? টিভি, ফ্রিজ, ফ্যান, এসি, কালিজিরার তেল, হারবাল ওষুধ, স্লিমিং মেশিন এইসব হাবিজাবি। আমি ক্যাঁক কইরা ধইরা কইলাম, এইসব ওষুধ যে ভাল, তার গ্যারান্টি কি? ভোদাই থতমত খাইয়া কয়, আমরা জানি এইগুলা ভাল। টিভিতে তো অ্যাডও দেয় এইগুলার।

আমি কইলাম, কোন টিভিতে দেয়? কয়, বৈশাখী টিভিতে। আমি হাইসা কইলাম, ওইডা তো আপনেগোই চ্যানেল, নিজেগো জিনিস তো নিজেরা ভাল কইবেনই। আইচ্ছা বাদ দেন, বলেন, এই ওষুধ গুলা কি আপনারা টেস্ট করছেন? খাইয়া যে মানুষ মরবো না, সেইটা আপনে কেমনে জানেন? ভোদাই এইবার কয়, আমরা জনগনের ওপর এক্সপেরিমেন্ট করি না। আমি কইলাম, এর কেমিক্যাল এফেক্টের কাগজ দেখান, কারখানা কই, টেস্টিং কই থিকা করছেন, আমারে দেখান। আমি তো না জাইনা শুইনা কোন জিনিস মাইনসের কাছে বেচুম না।

ভোদাই কয়, আপনি যে প্যারাসিটামল খান, সেইটা কি টেস্ট কইরা খান? আমি কইলাম, হ, আমি খাই, আমার ফার্মাসিস্ট বন্ধু আছে। ভোদাই কয়, ফার্মেসীতে যারা বসে তারাতো বলবেই। আমি কইলাম, এই ফার্মাসিস্ট মানে দোকানে ওষুধ বেচা ফার্মাসিস্ট না। ফার্মাসী নামে আলাদা একটা সাবজেক্টও আছে, জানেন তো? ভোদাই বলে, ওই হইল, সব একই, কেমনে ওষুধ বেচতে হয়, সেইটা শিখায় এই সাবজেক্টে? আমি হাসুম না কান্দুম বুঝলাম না। ০৪. ভোদাইয়ের সব কথাতেই বাগড়া দিতে দিতে ভোদাই একসময় খেইপা উইঠা দাঁড়ায়া টেবিলে কিল মাইরা কয়, "এই দেশে ৫৬ লক্ষ লোক ডেস্টিনি করতেছে ...", সাথে সাথে মুখ ফসকায়া আমি কইয়া ফেললাম, "দেশে তো অশিক্ষিত গরু-ছাগলের অভাব নাই, তারাই তো ডেসটিনি করতেছে।

" বইলাই বুঝলাম, মহা ভুল হয়া গেছে। আমারে জিগায়, আপনি কি করেন যে এত বড় বড় কথা বলেন? আমি কইলাম, আমি ইঞ্জিনিয়ার প্লাস টিচার। ভোদাই কয়, আমাদের এইখানে কত ইঞ্জিনিয়ার, ডাক্তার, ইকোনমিস্ট আছে জানেন? এরা সবাই অশিক্ষিত? এমনকি বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরও আমাদের এইখানে আইসা ট্রেনিং নেয়, আপনি জানেন? ক্যাঁক কইরা ধরলাম এইবার ভোদাইরে। - গভর্নর? মানে ড. আতিয়ার রহমান? ভোদাই বিজয়ীর হাসি হাইসা কয়, জ্বী। আমি কইলাম, আপনি শিওর? ভোদাই কয়, হান্ড্রেড পার্সেন্ট।

আমি মুখ বাড়ায়া আস্তে কইরা কইলাম, আতিয়ার ভাই মানে ড. আতিয়ার রহমান আমার কলেজ ভাই। উনি মির্জাপুর ক্যাডেট কলেজ থেকে পাশ করছেন, আমিও। উনারে আমি পার্সোনালি চিনি (এইটা মিছা কথা), উনার সাথে আমার রেগুলার দেখা হয় এক্স-ক্যাডেটদের প্রোগ্রামগুলাতে (এইটা সত্য)। আজাইরা গ্যাঁজ মাইরেন না। ব্যাডায় সাথে সাথে একটা ছবি বাইর কইরা আমারে দিল ড্রয়ার থেকে।

দেখলাম, একটা অনুষ্ঠানে ড. আতিয়ার রহমান বক্তৃতা দিচ্ছেন। ভোদাই ছবিটা দেখায়া কয়, এই দেখেন প্রমাণ। আমি একটু ভাল কইরা খিয়াল কইরা দেখলাম, স্টেজের পিছের ব্যানারে লেখা, প্রধান অতিথিঃ ড. আতিয়ার রহমান। (কপালটা ভাল যে খেয়াল করছিলাম ) আমি কইলাম, ছবিতে তো দেখতেছি, উনি তো প্রধান অতিথির বক্তৃতা দিতেছেন, এই যে দেখেন ব্যানারে লেখা প্রধান অতিথিঃ ড. আতিয়ার রহমান। আর আপনে এইমাত্র কইলেন যে, ড. আতিয়ার রহমান ডেসটিনির ট্রেনিং নিয়া ওষুধ বেচে! ঘটনা আরো খারাপের দিকে যাইতেছিল, আমারও জিদ চাইপা গেছিল।

আমার এলাকার যেই ভোদাইয়ের পাল্লায় পইড়া ডেসটিনির অফিসে আসছি, সে তখন আমারে বুঝানো শুরু করল। নেহায়েত ছোটবেলার দোস্ত বইলা কিছু কইলাম না ওরে। খালি কইলাম, দোস্ত, সাড়ে ছয়টায় আমার ক্লাস আছে, ঊঠা লাগবো। আরেকদিন আসুম নে। (আসলে ক্লাস নাই ) কোনমতে ছুটার পরে নিচে নাইমাই বিড়ি ধরায়া কইলাম, দোস্ত দেরি হয়া গেছে, আজকে যাইগা।

পরে আরেকদিন শুনুম নে। পোলায় তাও ছাড়বো না। বাধ্য হইয়া মাসুমরে (আমার আইইউটির বন্ধু) দিলাম ফোন, এমন ভাব নিয়া ফোন দিলাম, যেন কোন স্টুডেন্টকে ফোন দিছি। বললাম, শোন, তোমাদের সাড়ে ছয়টার ক্লাসটা আমি ১৫ মিনিট পরে নিব। আমি আসতেছি একটু পরে।

তারপরে কোনমতে বিদায় নিয়াই হতভম্ব মাসুমরে ফোন দিয়া সব খুইলা কইলাম, লাস্টে কইলাম, দোস্ত, মাইর না খায়া যে ডেস্টিনির অফিস থিকা বাইর হইতে পারছি, এইটাই আজকের দিনের সবচেয়ে বড় অর্জন। লেখাটা অনেক বড় হইয়া গেল কেমনে কেমনে যেন! ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।