তক
মোস্ট ওয়ান্টেড ওসামা বিন লাদেন খতম. এই তালিকায় এখন দ্বিতীয় স্থানে উঠে এসেছে দাউদ ইব্রাহিমের নাম. ভারতে মোস্ট ওয়ান্টেড এই মাফিয়ার ওই মোস্ট ওয়ান্টেড তালিকায় জায়গা হয়েছে মেক্সিকোর এক মাদক মাফিয়ার পরে. লাদেনের মতো দাউদও পাকিস্তানে লুকিয়ে আছে বলে মনে করা হয়. তাকে কব্জা করার জন্য আমেরিকার মতো পাক মাটিতে অভিযান চালাক ভারত, এমন দাবি গত রবিবার, ১ মে থেকেই উঠেছে.
ব্রিটিশ দৈনিক দ্য গার্ডিয়ান একটি তালিকা প্রকাশ করেছে. তাতে দেখা যাচ্ছে, ওসামা বিন লাদেনকে হত্যার পর মোস্ট ওয়ান্টেড তালিকার এক নম্বরে উঠে এসেছে মেক্সিকোর ড্রাগ লর্ড হোয়াকিন এল চাপে গুসমান বা শর্টি. লাদেন-মুক্ত বিশ্বে শর্টিই এখন মোস্ট ওয়ান্টেড. গোটা পৃথিবী জুড়ে মাদক-চক্রের জাল বিছানো আছে তার. চক্রটির নাম সিনালোয়া কার্টেল. তার এক জাঁদরেল প্রতিদ্বন্দ্বী ছিল. নাম ওসিয়েল কার্দেনাস. কার্দেনাসের চক্রের নাম গাল্ফ কার্টেল. ২০০৩-এ ধরা পড়ার পর তার ঠিকানা এখন শ্রীঘর. ব্রিটিশ দৈনিকটি ভারতীয় মাফিয়া লর্ড সম্পর্কে বলেছে, ডি-কোম্পানি নামে একটি অপরাধ চক্র চালায় দাউদ. তার সদস্যসংখ্যা ৫ হাজার. ভারত-পাকিস্তানের পাশাপাশি সংযুক্ত আরব আমিরশাহিতেও তার অপরাধ সাম্রাজ্যের জাল ছড়ানো আছে. মাদকের কারবার থেকে চুক্তি খুন, সবই চালায় তার ওই চক্র. ইন্টারপোলের ওয়ান্টেড তালিকায় তার নাম আছে অপরাধ এমনকী আল কায়দার সঙ্গে যোগসাজশের জন্যও. আল কায়দার চোরাকারবারের রুটও ব্যবহার করে দাউদ. মুম্বই হামলার নেপথ্যে যে জঙ্গি সংগঠনটি রয়েছে, সেই লস্কর-ই-তৈবার সঙ্গেও সে কাজ করেছে.
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।