আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

হাসবেন না কিন্তু কেউ!!!!(১৮+)



***একবার টারজান গাছের ডালে ঝুলে ঝুলে যাচ্ছিল। হটাৎ তার পেন্টিটা একটা ডালে বেধে খুলে গেল। তাই দেখে বনের সব প্রাণীরা হাসতে লাগলো। তখন টারজান বানরকে বলল হাসছো কেন.... বানর বলল "আমার জীবনে এই প্রথম কোন প্রাণী দেখলাম যার সামনে লেজ আছে"। ***সাইফ: তুই তোর বউর সাথে ঝগড়া করিস? রিয়াজ: হ্যাঁ, করি।

তবে প্রতিবার ঝগড়ার শেষে ও এসে হাঁটু গেড়ে আমার সামনে বসে পড়ে সাইফ: বলিস কী! তারপর? রিয়াজ: তারপর মাথা ঝুঁকিয়ে বলে, ‘খাটের তলা থেকে বেরিয়ে আসো। আর মারব না। ’ *** একটা বালক ও বালিকা কথা বলছে বালিকা : তুমি আমার কোন জিনিসটি সব চেয়ে পছন্দ করো? বালক : সাদা রঙের গোল দুইটা জিনিস যার উপর দুইটা কালো দাগ আছে! বালিকা : কি!!!! বালক : তোমার দুইটি চোখ *** ক্লাসে টিচার সকল ছেলেকে এসাইনমেন্ট দিলেন, তোমার বাড়ির আশেপাশে কি তৈরি হচ্ছে তা নিয়ে লিখবে। তারপর তিনি সকল ছেলেকে বেরিয়ে যেতে বললেন। এবার তিনি মেয়েদেরকে বললেন, ছোট্ট জনি কালকে নিশ্চয়ই বিশ্রী কোন কথা লিখে আনবে।

আমি চাই ওর এসাইনমেন্ট পড়ার সাথে সাথে তোমরা ক্লাস থেকে বেরিয়ে যাবে যাতে ও বুঝতে পারে ওর কথা তোমরা পছন্দ করো না। তাহলে হয়তো ওর একটা শিক্ষা হবে। পরদিন সব ছেলে এসাইনমেন্ট করে এনেছে। জিম পড়ছে- আমাদের বাসার কাছে একটা ডিপার্টমেন্টাল স্টোর তৈরি হচ্ছে। আমাদের দৈনন্দিন জিনিস কেনাকাটায় অনেক সুবিধা হবে।

বিল পড়ছে- আমাদের বাসার কাছে একটা মার্কেট তৈরি হচ্ছে। আমার মায়ের কেনাকাটায় সুবিধা হবে। জনি এগিয়ে এলো তার এসাইনমেন্ট পড়ার জন্য। টিচার সব মেয়েদের গোপনে ইশারা করে দিলেন। জনি পড়লো- আমাদের বাসার কাছে একটা বেশ্যাপাড়া তৈরি হচ্ছে।

এ পর্যন্ত পড়ে সে দেখলো মেয়েরা দরজার দিকে লাইন দিয়ে বেরিয়ে যাচ্ছে। তাই দেখে সে বললো- আরে আরে, তোমরা কোথায় যাও? এখনও তো বিল্ডিংটা বানানো শেষ হয়নি। *** ক্লাস সিক্সে অল্পবয়স্ক এক ম্যাডাম এ্যাসাইনমেন্ট দিচ্ছিলেন। এ্যাসাইনমেন্টের টাইটেলটা অনেক বড় হওয়ায় তিনি বোর্ডের অনেক উপর থেকে লেখা শুরু করলেন। এমন সময় পেছন থেকে এক ছেলের খিখি হাসি শোনা গেল।

ফিরে তিনি দেখলেন রিক হাসছে। - তুমি কেন হাসলে? - ম্যাডাম, আপনার অন্তর্বাস দেখা যাচ্ছিলো তাই। - ক্লাস থেকে বেরিয়ে যাও। আগামী ৩ দিন আমার সামনে আসবে না। রিক বেরিয়ে গেলো মাথা নিচু করে।

ম্যাডাম আবার লেখা শুরু করলেন। এবার বিলের কণ্ঠে আরো জোরে হাসি শোনা গেলো। ম্যাডাম রেগেমেগে জানতে চাইলেন, কেন হাসলে? - ম্যাডাম আপনার অন্তর্বাস পুরোটাই দেখা যাচ্ছিলো তাই। - ক্লাস থেকে বেরিয়ে যাও। আগামী ৩ সপ্তাহ আমার সামনে আসবে না।

বিল মাথা নিচু করে ক্লাস থেকে বেরিয়ে গেলো। ম্যাডাম এবার লিখতে গিয়ে হাত থেকে মার্কার পড়ে গেলো। সেটা তুলতেই এক ছাত্রের হাসি শুনতে পেলেন। ফিরে তিনি দেখলেন ছোট্ট জনি ক্লাস থেকে বেরিয়ে যাচ্ছে। - তুমি কোথাও যাচ্ছো? - ম্যাডাম, আমি যা দেখেছি তা যদি বলি তাহলে বাকি জীবন আমার আর ক্লাস করা হবে বলে মনে হয় না *** এক পোস্টমাস্টার গেছে দাওয়াত খাইতে, কিন্তু ভুলে বেচারা প্যান্টের চেইন লাগায় নাই পার্টিতে এক লোকের তা দেইখা তো আক্কেল গুড়ুম।

সরাসরি তো আর বলা যায়না যে চেইন খোলা। তাই সে কায়দা কইরা বলল, ভাই, আপনার পোস্টঅফিস তো খোলা। কিন্তু পোস্টমাস্টার ইংগিতটা বুঝলো না, সে কয়- না না , পোস্টঅফিসে আমি নিজের হাতে তালা মাইরা আইছি। খোলা না, বন্ধই আছে। তো ঐ লোক যতই বোঝায়, পোস্টমাস্টার বুঝে না, কয় বন্ধ, বন্ধ, নিশ্চয়ই বন্ধ।

তো লোকটা হাল ছাইড়া দিয়া চইলা গেলো। পরে পোস্টমাস্টার বাসায় ফিরা দেখে তার চেইন খোলা। সাথে সাথে সে সব বুঝলো, বুইঝা তো পাইলো ব্যাপক শরম। কিছুক্ষণ ঝিম মাইরা থাইকা ফোন করলো ঐ লোকটারে। ফোন কইরা কয়- ভাই, এইবার আমি বুঝছি আপনি কি বুঝাইতে চাইছিলেন।

তা ভাই যখন খোলা আছিলো, তখন কি পোস্টমাস্টার ভিতরে ছিলো নাকি বাইরে?

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।