তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ে পড়াশোনা শেষে যে শিক্ষার্থীরা বের হচ্ছে, তাদের পেশাগত ৎীবনে সফলতা আসছে কম। এ ক্ষেত্রে নানা সমস্যার মধ্যে রয়েছে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) শিক্ষার পাঠক্রম। এটি যেমন উন্নত নয়, তেমনি রয়েছে অনেক ত্রুটি। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে কিছু পরিবর্তন আনা দরকার।
এ ছাড়া শিক্ষার্থীদের ল্যাব ও আনুষঙ্গিক প্রয়োৎনীয় ৎিনিসের অভাব এবং শিল্পপ্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যোগাযোগ কম থাকায় বাস্তবভিত্তিক জ্ঞান কম হচ্ছে।
অপরদিকে শিক্ষা দেওয়া ও শিক্ষা নেওয়ার ক্ষেত্রেও পদ্ধতিগত সমস্যা রয়েছে বলে বক্তারা উল্লেখ করেন। গত রোববার সিটিও ফোরাম বাংলাদেশ ও ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ডিসিসিআই) যৌথ উদ্যোগে আয়োৎনে ‘ইন্ডাস্ট্রি-একাডেমি ডায়ালগ: টোয়েন্টিওয়ান সেঞ্চুরি আইসিটি গ্র্যাৎুয়েট’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে বক্তারা এসব কথা বলেন।
ডিসিসিআই মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত গোলটেবিল বৈঠকে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যান এ কে আৎাদ চৌধুরী বলেন, শিক্ষার্থীদের উপযোগী ও শিল্পপ্রতিষ্ঠানের চাহিদা অনুসারে যদি কোনো পাঠক্রম তৈরি করা হয় তাহলে কমিশন তা মঞ্জুর করবে। খবর বিজ্ঞপ্তির।
বৈঠকে বক্তব্য দেন আইসিটিসচিব নৎরুল ইসলাম খান, ডিসিসিআইয়ের সভাপতি সবুর খান, সিটিও ফোরামের সভাপতি তপন কান্তি সরকার, ড্যাফোডিল আন্তর্ৎাতিক বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার বিজ্ঞান বিভাগের প্রধান সৈয়দ আকতার হোসেনসহ অনেকে।
বক্তারা বলেন, আইসিটির উন্নয়নে অনেক সমস্যা রয়েছে। এগুলোকে দ্রুত সমাধান করা দরকার। কারণ, এখন পর্যন্ত প্রাতিষ্ঠানিক উচ্চশিক্ষা নিয়ে যেসব শিক্ষার্থী শিল্পপ্রতিষ্ঠানে আসছে, তারা চাহিদা ঠিকমতো পূরণ করতে পারছে না, যা অগ্রসরমাণ শিল্পকে পিছিয়ে দিচ্ছে। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।