প্রাইভেট গাড়ী বৃদ্ধি যানজটের মূল কারণ হলেও, প্রাইভেট গাড়ী নিয়ন্ত্রণের কোন ধরনের উদ্যোগ গ্রহণ না করে আবার ঢাকা শহরের বিভিন্ন স্থানে রিকশা চলাচল বন্ধ করা হয়েছে। রিকশা বন্ধে এ উদ্যোগের প্রেেিত জনগনের যাতায়াতে দুর্ভোগের সৃষ্টি হচ্ছে এবং যাতায়াত খরচ বৃদ্ধি করছে। জনগনের দূর্ভোগ হ্রাসে অনতিবিলম্বে পরিবেশবান্ধব বাহন রিকশার জন্য পৃথক লেন চালু এবং বন্ধ হওয়া সকল রাস্তায় রিকশা চলাচলের ব্যবস্থা করা প্রয়োজন।
পরিবেশবান্ধব কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে সহায়ক রিকশাকে ২০০২ সাল হতে যানজটের কারণ দেখিয়ে বিভিন্ন রাস্তা হতে বন্ধ করা হয়। যার প্রেক্ষিতে অস্বাভাবিক মাত্রায় বৃদ্ধি পেয়েছে প্রাইভেট গাড়ী।
যাতে যানজট, শব্দ ও বায়ুদুষণ, পার্কিং সমস্যা আরো অত্যাধিকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। এখন নগরে প্রতিদিনি ১৯০টির বেশি গাড়ী নামছে। রিকশা যে সকল রাস্তা হচ্ছে উচ্ছেদ করা হয়েছে সে সকল রাস্তায় এখন গাড়ী পার্কিং। স¤প্রতি গাড়ী নিয়ন্ত্রণের পরিকল্পনা করে তা বাতিল করা হয়েছে গাড়ীতে চলাচলকারীদর সমস্যা হবে বিধায়। অথচ সাধারণ জনগনের কথা বিবেচনা না করে রিকশা বিভিন্ন রাস্তা হচ্ছে উচ্ছেদ করা হচ্ছে।
রিকশার উচ্ছেদের প্রেেিত দরিদ্রদের কর্মসংস্থানের সুযোগ নষ্ট এবং ভাড়া বৃদ্ধি, যানজট এবং মানুষের দূর্ভোগ বৃদ্ধি পাবে। জনগন ও দরিদ্র রিকশা চালকদের কথা বিবেচনা না করে পরিবেশ বান্ধব রিকশা বন্ধের প্রতিবাদ জানাই। অবিলম্বে সকল রাস্তায় রিকশার জন্য পৃথক লেন এবং বন্ধ রাস্তায় চালুর দাবি করছি।
আমি আজ প্রতিবাদ করেছি... চিঠি লিখে্ আবার করবো... রাস্তা দাড়িয়ে করবো... আপনিও আসুন...
রিকশা বন্ধ করা হয়েছে.. এ সকল স্থানে এখন প্রাইভেট গাড়ী।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।