আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

নাস্তিক্যবাদের সবচেয়ে বড় শত্রু বিজ্ঞান। তারপরে কেন জানি ব্লগে নাস্তিক দের সাথে অনেকেই বিজ্ঞান ভিত্তিক আলোচনায় উৎসাহী।

সম্মান জানাই তাকে আমার বিরুধ্যে সত্য বলে যে

একটা পোস্টে করা আমার মন্তব্য কপি পেস্ট করলাম । অনেককেই দেখছি কেন জানি নাস্তিক দের সাথে বিজ্ঞান ভিত্তিক আলোচনায় জড়িয়ে পড়েন। কেউ কেউ আবার মনে করেন নাস্তিক্যবাদে বিশ্বাসী রা "বিজ্ঞান মনস্ক" যা একটা হাস্যকর ভ্রান্ত ধারণা বৈ কিছু নয় । আপনারা কেন জানি একটা জিনিষ বুঝেন না, অথবা জেনেও ভুলে যান। যদি বুঝতেন জানতেন বা মনে থাকতো তা হলে নাস্তিক দের সাথে আর যাই হোক কোন বিজ্ঞান ভিত্তিক আলোচনার সুত্রপাত হতে পারে না, নাস্তিক রাই এটা এড়িয়ে চলবে ।

নাস্তিক্যবাদে বিশ্বাসী কোন ভাবেই বিজ্ঞান মনস্ক হতে পারে না। কারণ নাস্তিক্যবাদের উৎস হলো দর্শন, দর্শন আর বিজ্ঞানের দ্বন্ধ চিরকাল। বিজ্ঞান নাস্তিক্যবাদের সবচেয়ে বড় শত্রু, বৈজ্ঞানিক তথ্য এবং সুত্রের সাথে নাস্তিক দের পরিচিতি থাকাও দুর্লভ ব্যাপার । বৈজ্ঞানিক সুত্র মতে আস্তিক্যবাদ ব্যাখ্যা করতে হলে প্রথমেই প্রমাণ করতে হবে "সৃস্টি কর্তার অস্তিত্বের অসম্ভবতা" এবং তা করার জন্য বৈজ্ঞানিক সুত্র হচ্ছে "Proof of impossibility" Click This Link ব্লগে যে কয়টা নাস্তিক দেখেন ওরা হয়তো জীবনে এই সূত্রের নামও শুনে নাই। আজ পর্যন্ত " মা্ত্র একজন" নাস্তিকও বৈজ্ঞানিক সুত্র মতে নাস্তিক্যবাদের ব্যাখ্যা দিতে সক্ষম হয় নাই, সেখানে এই ব্লগের চুনো পুঠি রা তো অনেক দূরের ব্যাপার ।

বৈজ্ঞানিক সুত্রে নাস্তিক্যবাদের আলোচনা/বিতর্কে এখন পর্যন্ত যে কয়জন নাস্তিক অংশ নিয়েছে তারা সবাই ১০০% নিজেকে সংশয়বাদী বা অজ্ঞেয়বাদী স্বীকার করে রণে ভংগ দিতে বাধ্য হয়েছে। There is also a position claiming that atheists are quick to believe in God in times of crisis, that atheists make deathbed conversions, Click This Link Click This Link এহেন অপাত্রে বৈজ্ঞানিক আলোচনার সুত্রপাত কেন হয় এটা আমার বোধগম্য নয় ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।