বাধা পেলেই সৃষ্টি হয় গণজোয়ার।
আকবর আলীর বয়স ৬০। আদালতে এসেছেন বিচার চাইতে। তবে আদালত অবমাননার অভিযোগে বিচারক তাঁকে হাতকড়া পরিয়ে পাঁচ ঘণ্টা আটকে রাখার নির্দেশ দেন। পুলিশ হাতকড়া পরাতে গেলে জ্ঞান হারিয়ে ফেলেন তিনি। অজ্ঞান সেই বৃদ্ধকে এভাবে টেনেহিঁচড়ে হাজতকক্ষে নেয় পুলিশ।
এটাই ডিজিটাল বাংলাদেশের বিচারকি চিত্র!! আজকে দেখলাম বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান কারাগারে যাওয়ার ঘন্টা খানেকের মধ্যেই ইউনাইটেড হাসপাতালে চলে গেলেন। এখান থেকে একটা সত্যই বেড়িয়ে আসে যার টাকা আছে সেই রাজা বাকীরা র্দূভাগা!
অন্যদিকে মেয়ে ধর্ষণের বিচার চাইতে গিয়ে দরিদ্র আকবর আলী হল চ্যাংদোলা!সাবাশ বাংলাদেশ!!মহামান্য বিচারক আরেকটু ধৈর্যশীল হতে পারতেন। বাংলাদেশের মানুষের অবমাননা হইলে দোষ নাই কিন্তু আদালত অবমাননা হইলে খবর আছে।
হায়রে আদালত, হায়রে আইন!!
সুত্র-View this link
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।