ক্যাম্প নিউতে শুক্রবার রাতের এই ম্যাচে বার্সেলোনার হয়ে গোল করেছেন চারবারের বিশ্বসেরা ফুটবলার লিওনেল মেসি, আলেক্সিস সানচেজ (২টি), পেদ্রো, সেস ফ্যাব্রেগাস, আদ্রিয়ানো ও জ্য-মারি ডঙ্গু।
এটা টুর্নামেন্টের ইতিহাসে বার্সেলোনার সবচেয়ে বড় ব্যবধানে জয়। এ নিয়ে ৪৮ বারের মধ্যে ৩৬ বারই ট্রফি জিতলো স্বাগতিকরা।
এ ম্যাচ দিয়েই প্রথমবারের মতো জুটি বেধে খেললেন মেসি আর নেইমার। শুরুর একাদশে মেসি থাকলেও নেইমারকে কোচ মাঠে নামান দ্বিতীয়ার্ধে।
খেলার ৯ মিনিটের মাথায় গোল করে বার্সেলোনাকে এগিয়ে দেন মেসি। এর কিছু পরই নিজের জালে বল জড়িয়ে সান্তোসকে হতাশায় পোড়ান ডিভেন্ডার লিওনার্দো।
২২ মিনিটের মেসির বাড়ানো বল থেকে থেকে গোল করে ব্যবধান আরও বাড়ান সানচেজ। এর পর নিচু ক্রস থেকে পেদ্রোর গোলে আধ ঘণ্টাতেই ৪ গোলে এগিয়ে যায় কাতালান ক্লাবটি।
বিরতিতে দলে আটটি পরিববর্তন এলেও বার্সেলোনার ছন্দ এতটুকুও কমেনি।
৫৩ মিনিটে নিজের প্রথম গোলটি করেন দারুণ ছন্দে থাকা ফ্যাব্রেগাস। নেইমারের পাস থেকে ৬৮ মিনিটে নিজের দ্বিতীয় গোলটি করেন আর্সেনালের সাবেক এই ফুটবলার। তার একটি শট গোলপোস্টে লেগে ফিরে আসায় হ্যাটট্রিক পূর্ণ করতে পারেননি এই স্প্যানিশ মিডফিল্ডার।
পোস্ট গোলবঞ্চিত করে সান্তোসের সাবেক তারকা নেইমারকেও। দ্বিতীয়ার্ধে এই প্রথমবারের মতো মেসি আর নেইমারকে একসঙ্গে খেলতে দেখা যায়।
মেসিকে উঠিয়ে নেয়ার আগে দু'জন একসঙ্গে মাঠে ছিলেন ১৬ মিনিট।
ম্যাচের ৭৫ মিনিটে পেনাল্টি বক্সের বাইরে থেকে জোড়ালো শটে গোলরক্ষককে পরাস্ত করেন আদ্রিয়ানো। আর ৭ মিনিট বাকি থাকতে ক্যামেরুনের ১৮ বছর বয়স্ক স্ট্রাইকার ড্য মারি ডঙ্গু সান্তোসের কফিনে শেষ পেরেকটি ঠুকে দেন।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।