অ এর স্বাভাবিক উচ্চারণ অ (অসাধারণ-এ যেরকম) হলেও অনেক সময়ই এর বিকৃত উচ্চারণ হিসাবে ও (অতি-তে) উচ্চারিত হয়ে থাকে। চলুন জেনে নেই কোথায় কোথায় অ-এর বিকৃত উচ্চারণ করতে হবে।
১। দ্বিতীয় বর্ণে ই, ঈ, উ, ঊ থাকলে পূর্ববর্তী অ-এর উচ্চারণ বিকৃত হয়ে ও-এর মতো হয়।
অতি - ওতি
অজু - ওজু
করুণ - কোরুন্
পরীক্ষা - পোরিক্খা
২।
ই এবং উ ইত্যাদির পূর্বে র-ফলা যুক্ত অ-এর উচ্চারণ বিকৃত হয়ে ও-এর মতো হয়।
প্রতি - প্রোতি
প্রচুর - প্রোচুর
৩। য-ফলা যুক্ত বর্ণ এবং ক্ষ-এর আগে অ থাকলে তার উচ্চারণ বিকৃত হয়ে ও-এর মতো হয়।
পদ্য - পোদ্দো
কক্ষ - কোক্খো
বক্ষ - বোক্খো
লক্ষ্য - লোক্খো
৪। শব্দের শেষের অ-এর উচ্চারণ বিকৃত হয়ে প্রায়ই ও-এর মতো হয়।
কাল - কালো
ভাল - ভালো
বড় - বড়ো
৫। ই, উ এর পরবর্তী মধ্য ও অন্ত অ-এর উচ্চারণ বিকৃত হয়ে ও-এর মতো হয়।
প্রিয় - প্রিয়ো
যাবতীয় - যাবোতীয়ো
দেয় - দেয়ো (এটা gives অর্থে দ্যায় না, এটা যা দিতে হবে এই অর্থে দেয়ো)
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।