আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

পূর্নদৈর্ঘ্য বাংলা ছবি বলোনা মাইনাচ কার সিনেমার ডায়লগ

আমি বিলাত থাকি, কামলা খাটি
চতুরঙ্গের পরিকল্পনায় বলোনা মাইনাচ কার (পূর্নদৈর্ঘ্য বাংলা ছবি বলোনা মাইনাচ কার ( ( ( )নামে যে সিনেমা হতে যাচ্ছে তার কিছু ডায়লগ ও দৃশ্যর বর্ণনা নিচে দিলাম। নায়ক পিলাচ তার ইয়ার দুস্ত আপত্তিকর বাটনের লগে কতা কইতাসে: পিলাচ: আমার জানের জান মাইনাচরে শয়তান মডু কোথায় লুকাইয়া রাখসে, আমি তারে কেমনে খুইজ্জা পাই। আপত্তিকর বাটন: চিন্তাইসনা বন্ধু আমরা তাকে খুঁজে পাবোই। মডুর কোনো সাধ্য নাই তোর প্রানের প্রিয়াকে লুকিয়ে রাখে। এমন সময় প্রিয় পোস্ট বাটন হাপাঁতে হাপাঁতে ছুটে এসে বলে, প্রিয় পোস্ট বাটন: এইযে পিলাচ তুই এইখানে, মাইনাচের খবর পাওয়া গেছে, শয়তান মডু মাইনাচকে ব্লগ প্রাসাদে আটকে রেখেছে।

পিলাচ: কি বলিস, আমি এখনই গিয়ে আমার পরানের প্রিয়াকে ওই শয়তান মডুর ব্লগ প্রাসাদ থেকে আনতে যাচ্ছি। আপত্তিকর বাটন: কিন্তু ওই ব্লগ প্রাসাদ খুব ভয়ংকর। ওইখানে ছাগু আর ভাদা বাহিনী আছে। চল সবাই মিলে যাই। পিলাচ: না, মডু আমার শিকার আমি একাই যাবো।

(চিৎকার দিয়ে) মডু, তোর যম আসছে। তুই প্রস্তুত থাক। পিলাচ মাথায় মাইনাচের রেশমী ওড়না বেধেঁ তার মাকে বলে, পিলাচ: মা, আমি মডুর ব্লগ প্রাসাদে যাচ্ছি আমার পরানের প্রিয়া মাইনাচকে আনতে। তুমি দোয়া করো। পিলাচের মা: ব্লগ প্রাসাদের মডু? এই মডু তো তোর বাবা রেসিপি পোস্টকে হত্যা করেছিলো।

পিলাচ: (চিৎকার দিয়ে)নাআআআআআআআআআআআআআআ। মডু, আমি তোকে ছাড়বোনা। আমার বাবা হত্যার শোধ আমি নিবোই। মডুর ব্লগ প্রাসাদ: পিলাচ: (চিৎকার দিয়ে) মাইনাচ, তুমি কইইইইই? কুথায় তুমি? আমি তোমাকে নিতে এসেছি। মডু: (হাততালি দিতে দিতে) বাহ।

তুই এসে গেছিস। আমি জানতাম তুই আসবি। তাই জামাই আদর দেয়ার জন্য তোর জন্য ব্যান রেডি করে রেখেছি। মুঃহ হা হা হা হা। পিলাচ: তুই আমার বাবা রেসিপি পোস্টকে নির্দয়ভাবে হত্যা করেছিস।

আমি তোকে ছাড়বোনা। মডু: গরীবের বাচ্চা, আমার মেয়েকে তুই প্রেমের জালে ফাঁসিয়েছিস। বল কত টাকা দিলে আমার মেয়ের জীবন থেকে তুই সরে যাবি। পিলাচ: মডু চৌধুরী, টাকা দিয়ে ভালোবাসা কিনা যায়না। মডু: তাহলে তুই কি চাস? পিলাচ: তোর মৃত্য।

মডু: গরীবের বাচ্চা, তুই মারবি আমাকে? মুহ হা হা হা। গরীব মানে চোর। চোরের বেচেঁ থাকার কোনো অধিকার নাই। পিলাচ: মডু চৌধুরী, বড় লোকের টেকা আছে তাই টেকার গরম। গরীবের টেকা নাই তাই কথার গরম।

বড়লোক সকাল বেলায় একটা টুস (টোস্ট), দুপুর বেলায় একটা জুস আর রাইতের বেলায় ফুস্ খাই। আর গরীব পেড ভরি ভাত খাইয়া ঘুমাইতে যায়। মাইনাচ তুমি কোথায়? আমি তোমাকে নিয়ে যেতে এসেছি। ভিতরের একটা রুম থেকে চিৎকার করে মাইনাচ বলে। মাইনাচ: পিলাচ, তুমি আমাকে এই বন্দীশালা থেকে নিয়ে যাও।

আমি আর সহ্য করতে পারছি না। পিলাচ: আমি তোমাকে মডুর হাত থেকে উদ্ধার করে নিয়ে যাবো। মডু: এই কে আছিস? বেটা গরীবের বাচ্চাকে জিনারেল আর ওয়াচ বানিয়ে দে। সাথে সাথে মডুর ছাগু বাহিনী আর ভাদা বাহিনী পিলাচের উপর ঝাপিয়ে পড়লো। পিলাচ সবাইকে ইচ্ছামতো ল্যাদাইয়া, মডুকে হত্যা করতে যায় তখন ফুলিশ বাহিনী চলে আসে।

ফুলিশ ইন্সপেকটর: হ্যান্ডস আপ। আইন নিজের হাতে তুলে নিবেননা। এরপর পিলাচ আর মাইনাচের মিল হ্য়। তারা গান শুরু করে: তুমি আমার পিলাচ আমি তুমারই মাইনাচ প্রেম তরীতে ভেসে ভেসে দিবো খ্যামটা নাচ... আল্লাহ আমার তওবা আল্লাহ আমার তওবা....
 

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।