আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

জামাতি গুজব এক- সাঈদী ওরফে দেলু রাজাকার একাত্তরে ছিল শিশু!

মানূষ স্বাভাবিক ভাবেই তার জ্ঞানকে সবসময় কাজে লাগাতে পারে না। মানূষ নাকি তার একশ ভাগ মেধার পুরোটা ব্যবহার করতে পারে না। আর তাতেই দেখেন তো কি অবস্থা! পোষ্টে এ দেয়া ছবিগুলো দেখেন একবার প্লিজ। পুরো মেধা খাটাতে পারলে আমরা মনে হয় অনেক আগেই মঙ্গল গ্রহে বসবাস শুরু করতে পারতাম চাদের আগেই। সর্বোচ্চ মেধাবী আইনষ্টাইনকে গবেষনা করে বিজ্ঞানীরা পেয়েছেন, তার নাকি মাত্র এগার ভাগ মেধা ব্যবহৃত হয়েছে।

আমি অধমের মেধা আপাতত নিজে নিজেই এক ভাগেরও অনেক কম ব্যবহৃত হচ্ছে বলে ঘোষনা করছি। সে স্বল্প মেধা দিয়েই জানতে পারলাম, জামাত-শিবির-রাজাকার কত সুন্দর করে মানূষের কাছ থেকে সহানুভুতি অথবা নিজ পক্ষে নেয়ার অথবা মিথ্যার বেসাতি ছড়িয়ে সত্যিটাকে আড়াল করার চেষ্টা করে যাচ্ছে। তাদের সে মিথ্যে গুজবকে কিঞ্চিতমাত্র হলেও প্রতিরোধ করার অভিপ্রায় এবং সত্য জানানোর জন্যই এ সিরিজ আপনাদের সামনে উপস্থাপন করবো সময়ে সময়ে। যা মনে করি সবারই জানা দরকার এবং সবাইকে জানানো প্রয়োজন দেশের স্বার্থে, রাজাকারদের প্রতিরোধ করার জন্য। এই গুজবটি জামাতি রাজাকার আর তাদের শিবিরের বাচ্চারা সাধারন মানূষের মধ্যে ছড়িয়েছে, ছড়াচ্ছে, ছড়াবে।

এ ব্যাপারে তাদের ভাষ্য অনুযায়ী হিসেব কষতে গিয়ে আমি চারটি ছবি দিলাম। দেখেন তো ছবিগুলো দেখে সাঈদির বয়স একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ে কত ছিল? বাচ্চা পোলাপাইন কি কামডাই না করলো একাত্তরে, সব বড় শয়তানগো মতন। জামাত-শিবির-রাজাকাররা বলছে, দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী ওরফে দেলু রাজাকারের বয়স নাকি তখন ছিল বারো, তেরো কি পনের!!! দেলোয়ার হোসেন সাঈদী দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর বড় ছেলে মাওলানা রাফীক বিন সাঈদী (৪৭) দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর মেজ ছেলে শামীম বিন সাঈদী সাঈদির ছোট ছেলে আমাদের পবিত্র ইসলাম ধর্মে আছে- মিথ্যা বলা মহাপাপ। জামাতিরা জেনেশুনে মিথ্যা বলছে। মিথ্যেবাদি জামাত-শিবির-রাজাকার, এই মুহুর্তে বাংলা ছাড়।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।