জনৈক লেখকঃ ঈভ টিজিং, আত্মহত্যা...আপনি কিভাবে ব্যখ্যা করবেন ?
ঊর্মিঃ ঈভ টিজিং, সুইসাইড খুবই জটিল বিষয় ।
জনৈক লেখকঃ হুমম...
ঊর্মিঃ depends on mentality . I think...সমাজের কিছু অপদার্থ মানুষ এই ব্যাপারে হই-চই করে এর ভয়াবহতা বাড়িয়ে দিয়েছে ।
জনৈক লেখকঃ আচ্ছা...আপনি একটু details বলবেন ? আপনার যা যা মনে হয়...
ঊর্মিঃ হুমম...basically, ঈভ টিজিং-এর জন্য বেশিরভাগ মেয়ে নিজেরাই দায়ী । মেয়েদের চিন্তা-ভাবনা lower quality 'র । পোশাক-আশাকের দিক থেকেও অনেকে ভালো না ।
অধিকাংশ মেয়েই নিজের ইচ্ছায় ছেলেদের কাছে বিসর্জিত হয় । শিক্ষিত হলেও প্রকৃত শিক্ষিত নয় । মেয়েরা mentally independent নয়, ভীতু...not so cool.
এসব কারণগুলোই আত্মহত্যা প্রবণতার প্রধান কারণ ।
জনৈক লেখকঃ এটা বাড়ছে কেন ?
ঊর্মিঃ cause of cultural lag ( সাংস্কৃতিক আগ্রাসন ) । boys/girls wanna be modern from every side. তারা আসলে বোঝেই না তারা কি করছে ।
actually...সবকিছুর মধ্যে একটা বিশেষ জ্যাম বেঁধে গিয়েছে । কি করতে হবে কি ভাবতে হবে এটাই অনেকে বুঝে উঠতে পারছে না । তাই বলে কি একজন বোরখা পরা মেয়ে টিজিং-এর শিকার হচ্ছে না ? হচ্ছে...সর্ব ক্ষেত্রেই মেয়েরা নির্যাতিত হচ্ছে । উদ্ভট জ্যাম...ভয়ঙ্করভাবে আঘাত করছে ।
জনৈক লেখকঃ ঠিক বলেছেন...
আমার একটা কওতুহল হয় , ঈভ টিজিং তো আগেও ছিল তখন কেন এত আত্মহত্যার ঘটনা ঘটত না ? এখন কোথায় কি হলো যে, বেড়ে গেল ?
ঊর্মিঃ এটাতো এখন ব্যাধিতে পরিণত হয়েছে ।
আগেও কম-বেশি ঘটত কিন্তু প্রচার কম ছিল । প্রচার শুরু হলো...আর যাবে কোথায় , ফলাও করে মিটিং-মিছিল...
finally...মেয়েগুলো suicide minded হয়ে গেল । actually, এই ব্যখ্যাটা মনোরোগ বিশেষজ্ঞ ভালো বলতে পারবে ।
জনৈক লেখকঃ মেয়েদের মধ্যে সাহস, আত্মবিশ্বাস
বাড়ানোর জন্য কি করা উচিত ?
ঊর্মিঃ সাহস বাড়ানোর জন্য নতুন কোন পদক্ষেপ নিতে হবে ।
জনৈক লেখকঃ বিপ্লব !
ঊর্মিঃ হুট করেই একদিন ঘোষণা দিতে হবে ঈভ টিজিং কমে গিয়েছে ।
দেখবেন...না কমলেও ধীরে ধীরে এর প্রবণতা কমে গিয়েছে ।
জনৈক লেখকঃ বাহঃ good idea !
ঊর্মিঃ হাঃহাঃহাঃ...হুজুকে বাঙালী । এসিড নিক্ষেপ নিয়ে খুব হই-চই ছিল । এখন হই-চই কম । কিন্তু নিক্ষেপ হচ্ছে ।
হবেই...but বেশি হই-চই করা যাবে না । এটাই হচ্ছে মূল কথা । আমরা কাজের চেয়ে কথা বেশি বলি । এজন্যই সামনের দিকে এগোতে পারিনা । মনুষের মনের জগৎটা খুব স্পর্শকাতর ।
আপনি একটা কথা যদি মিথ্যাও বলেন সেটাও একজনের মনে গভীর হতে থাকবে । যেমন ধরেন, আমি বুঝতে পারছি, যে পোশাকটা পরেছি আমাকে তাতে ভালো দেখাচ্ছেনা কিন্তু কেউ যদি মিথ্যে করেও বলে , really nice...এইতো কাজ হয়ে গেল , আমি তখন তার কথাকেই গুরুত্ব দেব । ...
জনৈক লেখকঃ অনেক ধন্যবাদ আপনাকে...
ঊর্মিঃ আপনাকেও ধন্যবাদ ।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।