আসেন দুর্নীতি করি। আর এই দুনিয়াটাকেই খুচাই!
মন মেজাজ অত্যধিক বিলা আছে। কতটা বিলা আছে সেইটা একটু বুঝাই। প্রজেক্টের কাম মাথায়, মাগার এমুন এক জায়গায় আটকাইছি যে আর ছুটতে পারতাছি না। কোড নিয়া ক্যাচালে আছি, এমুন না যে সি তে বস, মাগার এইসব লেখতে সিও লাগে না, খালি লাগে কুন ব্লকের কুন ব্লক, কুনটার পিছে কুনটা।
খাওনের কথা কইতে গেলে রুম মেট গরুর কইলজা আনছে। রানছিও পুরা ভূনা। খাইতেও চরম মাগার গন্ধ আইতাছে শুয়রের। দুকানে নিয়া তিনবার জিগাইছি এইটা কি শুয়র না গরু? একবার ইংলিশ আরেকবার লোকাল। লোকাল ভাষা জানি না, তাই দুকানে ল্যাপটপ নিয়া মোবাইল ইন্টারনেট এর জন্য বাংলা ৮০ টাকায় একদিন খরচা কইরা গুগলার ট্রান্সলেটর চিপাইয়া জিগাইছি।
ওরা আমারে লেইখা দিছে, এই কইলজা গরুর। দুকানে চিল্লাচিল্লিতে একটু ভীড় আছিলো মাগার ছুটির দিনে ভীড়ে কুনো সুন্দরী আছিলো না, আছিলো বুড়া বুড়ি, মেজাজ এইজন্য আরেকটু বিলা।
একটু আগে লন্ডনীরে ইয়াহু থিকা মুইছা দিছি, এই ব্লগেও ব্লক মারছি। সে ফোন দিছিলো, মেজাজ আরও এক ডিগ্রি বাড়ছে, কারন সে জানছে কি জন্য রাগ করছি মাগার সে এইটা জাননের পর ৫ মিনিট ধইরা খালি হাসছেই, তারপর বিশাল এক খান মেইল করছে। মেইলে যা লেখছে সেইখান পইড়া বুঝলাম যেই ভাত মুখ দিয়া খাওন যায় সেই ভাত সে ফ্যাক্টরীতে লইয়া গ্লুকোজ আলাদা কইরা তারপর ফার্মেসীর দুকান থিকা স্যালাইন কিন্য আইনা তার পর পাইপে দিয়া নাকে ঢুকাইছে, মানে ঘুরাইয়া লেখছে।
মেজাজ এখন আর উপরে কত যাইবো তার রাস্তা পাইতাছে না!
তাই বোলগে ঢুকলাম, আইসাই দূরের পাখিরে একখান ডলা দিলাম। সে ডলা খাইয়া মনে হইলো স্যারেন্ডার মারছে।
শিস্তালি নামের এক লোক এমবিএ করতাছে বৌ বাচ্চা সহ , তারেও একখান ডলা দিয়া আসলাম। ভদ্রলোক ভয়ে স্যারেন্ডার কইরা স হমত জানাইছে!
তারপর পাইলা জিমেইল হ্যাক করা নিয়া এক ছাগলের পোস্ট ইসানুল। মেজাজ গরমের অধিকাংশ তার পোস্টে ঢালনের পরেও দেখি মেজাজ আর মেলা বাকি!
মাঝখানে মতলব বাজ সুইডেনে যাইতে চাইতাছে, মনে হইলো এমনেই ই্উরোপে থাকনের জায়গা নাই, কালকা স্টক হোমে বোমা ফাটাইয়া মুসলিমগো পাতলু ঢিল অবস্হা আর এমুন সময় ১০ হাজার টাকা খরচা কইরা পড়তে যাইবো সুইডেনে, দেও একখান ঝাড়ি, মাগার ভাইজান দেখি রিটার্ন মারছে! যাই হোউক মেজাজ অন্য জায়গায় ডিস্ট্রিবিউট মারতে গিয়া তারে বইখসা!
এরপর বেচারা দ্বীপরয়, তার পোস্ট পড়িও নাই, দিলাম একখান খুচা।
দেখি এই লোকও স হমত। বুঝলাম না ব্লগে দেখি সব ভদ্র হইয়া গেলো। এইবার তার বক্তব্যরেই দিয়া আরেক খান ঝাড়ি দিলাম, বেচারা দেখি তারপরও কিছু কয় না। মেজাজ না কইমা দুইগুন বাড়লো!
মাঝখানে জসিম নামের একটারে পাইলাম, মাগার দেখি এই ব্যাটা নিরীহ, বড়ই নিরীহ। মজা পাইলাম না!
অখন মনে হইতাছে নিজেই নিজেরে ঝাড়ি দিয়া একখান পোস্ট দেই।
মনের ভিতর মেজাজ কুস্তি খেলতাছে, কেমনে সামলাই!
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।