So lately, been wonderin, who'll be there to take my place. When I'm gone, you'll need LOVE, to light the shadows on your face....If I could, then I'd, I will go wherever you will go.. Way up high, or down low, I will go wherever you will go... সার্থক কসাই কাদের, সার্থক একাত্তুরের হায়েনারা। তোমরাই যোগ্য উত্তরসূরি ওদের।
হবিগঞ্জ শহরের কোর্ট স্টেশন এলাকায় পূর্ববিরোধের জের ধরে আবদুল কাইয়ুম (২৫) নামের এক যুবলীগ কর্মীর বাঁ হাতের কবজি কেটে নিয়েছে এক শিবিরকর্মীসহ কিছু যুবক। তাঁকে প্রথমে হবিগঞ্জ আধুনিক সদর হাসপাতালে ও পরে ঢাকা পঙ্গু হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। গতকাল শনিবার রাত সাড়ে ৮টায় এ ঘটনা ঘটে।
এর জের ধরে গতকাল রাতে মোহনপুর ও সুলতান মাহমুদপুর এলাকায় সংঘর্ষ বাধে। এতে এলাকা রণক্ষেত্রে পরিণত হয়। দোকানপাট ও বাসাবাড়ি ভাঙচুর করে লুটপাট করা হয়। এ সংঘর্ষে ১০ জন আহত হয়। খবর পেয়ে সদর থানার একদল পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
জানা যায়, সুলতান মাহমুদপুর গ্রামের রহমত আলীর ছেলে ফার্নিচার ব্যবসায়ী ও যুবলীগকর্মী আবদুর কাইয়ুমের সঙ্গে মোহনপুর এলাকার শিবিরকর্মী বাহারের (২৫) দীর্ঘদিন বিরোধ চলে আসছিল। এ বিরোধের জের ধরে ওই শিবিরকর্মী বাহার মোহনপুর এলাকার কয়েকজন যুবককে নিয়ে আবদুল কাইয়ুমকে কোর্ট স্টেশন এলাকায় একা পেয়ে আটক করে। তারা তাঁকে ধরে রামদা দিয়ে তাঁর বাঁ হাতের কবজি কেটে রাস্তায় ছুড়ে ফেলে দেয়। পরে এলাকার লোকজন ধাওয়া করলে শিবিরকর্মীসহ যুবকরা পালিয়ে যায়। লোকজন তাঁর হাতের কবজি রাস্তা থেকে কুড়িয়ে আনে ও আহত অবস্থায় আবদুল কাইয়ুমকে হবিগঞ্জ আধুনিক সদর হাসপাতালে ভর্তি করে।
পরে আশঙ্কাজনক অবস্থায় তাঁকে ঢাকা পঙ্গু হাসপাতালে পাঠায়। এদিকে এ ঘটনার জের ধরে রাতে মোহনপুর ও সুলতান মাহমুদপুর গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। সংঘর্ষে মোহনপুর এলাকার আবদুুল মতিন (৫০) আবু সালেকসহ (২৫) ১০ জন আহত হয়েছে। এ ঘটনার পর থেকে এলাকায় চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে। উভয় গ্রামে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন রয়েছে।
এদের বর্বরতার কি সীমা নেই?
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।