ডিবিবিএল ওদের এটিম দ্বারা আমাদেরকে প্রতারনা করে যাচ্ছে এবং বিশেষ করে ঈদ সহ বড় বড় উৎসব যখন সবার হাতেই টাকার প্রয়োজন হয় তখন এটা বেড়ে যাচ্ছে.....যেহেতু আমি একজন এর প্রতারিত গ্রাহক, তাই মাঝে মাঝে মনে হয় ওদের পরিচালকদের গনরোষের মধ্যে পড়া উচিৎ...
আবার পরক্ষনেই ভাবি এটা তো আমাদের টাকারই সম্পদ। কুনো ক্ষতি হলে এর শেয়ার হোল্ডাররাই ক্ষতিগ্রস্থ হবে..., তবুও মাঝে মাঝে ইচ্ছা করে....
যাইহোক, কয়েকবছর ধরে আমি এর গ্রাহক, কিন্তু গতকাল থেকে আজ পর্যন্ত যেন বেশী সমস্যায় ফেলেছে উক্ত প্রতারক প্রতিষ্ঠানটি। গতকালথেকেই যেন অঘোষিত ঈদের ছুটি হয়ে গেছে, আর এজন্য অনেকেই টাকা তুলতে গিয়ে কঠিন সমস্যার মুখোমুখি পড়েছে। আমার এক ফ্রেন্ড একটি কাজে চিটাগং যাবে বলে টাকা তুলতে গিয়ে প্রায় ৩ ঘন্টা ঘুড়েও ব্যার্থ হয়, পড়ে আমার কাছে মানি ব্যাগে রক্ষিত সিকিউরিটি মানি থেকে ওকে দিয়ে সাহা্য্য করি। যেহেতু এইরকম সমস্যায় পড়ে অভিজ্ঞতার কারনে আমি কিছু পরিমান টাকা মানিব্যাগে লুকিয়ে রেখে দিই।
ভাবলাম আজকে কোনো না কোনো এটিএম-এ পাবো, কিন্তু একি অবস্থা গতকালের মতো আজও একই অবস্থা সকল এটিএম-এ। প্রায় ২ ঘন্টা একটা থেকে অন্য একটা বুথে যেতে থাকি....তারপরও ব্যার্থ হই।
এরপর শ্যামলীর একটি বুথ থেকে এক নেটওয়ার্ক ইঞ্জীনীয়ারকে মনের সকল ক্ষোভ মিটিয়ে ঝাড়ি মেরে ঠিক করিয়ে টাকা তুলে এই মাত্র ফিরলাম। মনে হলে এটা ইচ্ছাকৃত।
এখানে একটি সন্দেহ কাজ করছে , আসলে এটা কি ব্যাংকের উপর মহলের নির্দেশে হচ্ছে..? কারন ঈদ আসলে সকল ব্যাংককেই কলমানি বাজার থেকে বড় ধরনের সুদে টাকা ধার করতে হয়।
বাংলেদেশ ব্যাংক কি এসম্পর্কে অবহিত রয়েছেন? আমরা চাই এ ধরনের প্রতারনা বাংলাদেশের ব্যাংকের হস্তক্ষেপে ধ্রুত সমা্ধান হোক।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।