আমি একজন সমাজ সেবক।
আমরা এই পৃথিবীর মানুষ। কেউ বিষ ছাড়া খাবার খাবে আবার কেউ বিষ ভরা খাবার ইচ্ছা না থাকলেও পয়সা দিয়ে কিনে খেতে বাধ্য হবে, এটা আর চলতে দেওয়া যাবে না।
এক দিকে চাই বিষ হীণ জৈব চাষের প্রসার এবং ক্রেতাদের মধ্যে ব্যপক সচেতনতা।
আসুন আমরা সকলে মিলে আগামী দিনে সুন্দর পৃথিবী গড়তে এবং উষ্ঞায়ন প্রতিরোধে সহযোগী আন্দোলন গড়ে তুলি।
ইস্সসস.........যা খাচ্ছি, তাই বিষ !!!
সুন্দর পৃথিবী-র আশ -
মেটাবে জৈব চাষ । । ০৯.১১.২০১
নবু , সম্পাদক- এস এন ক্যাডা
আমাদের কথা আমরা বলিব , তোমরও বল সেই কথা,
এটাই এখন সবাই মানে, সেটাই দেশের মেন প্রথা
গল্প - কি খাব
খাদ্য মানুষ কে এমন যায়গায় নিয়ে যায় তা বলে বোঝাতে সময় লাগে।
প্রতিদিন সকাল হলেই ব্যগ হাতে বাজার যাওয়া আমার রোজের কাজ। গিয়েই প্রথম দেখি কি মাছ উঠেছে আজ, দেখাই সার, কেনা হয়না।
কাতলা মাছের এখন ভিষন দাম, পয়সার অভাবে মাছ কেনা থেকে বিরত থাকতে হয়। কিন্তু ছেলেটা একবার উকি মেরে দেখে নেয়, মাছ এনেছি কিনা। মুখে কিছু বলেনা, জানে বলে কিছু হবেনা, পারলে ঠিক আনতাম। প্রায় দিনই সব্জি নিয়েই বাড়ি আসি, পারলে কিছু শাক পাতা নিয়ে বাড়ি ফিরি। নোটে শাক আমার প্রিয় শাক, আলু দিয়ে আমার বৌ ভালো রান্না করে , ওই দিয়েই একথালা ভাত খঅয়া আমার কাছে দারুন পাওয়া।
ছেলের আবার ঠিক ওতে মন ভরে না, মা কে চুপচাপ বলবে একটু ভালোকরে তরকারী করতে পার না, খাই কি করে বলোত ? একটা মাত্র ছেলে একটু ভালো মন্দ খাবার চাইতেই পারে। আমার যে কিছুতেই রোজগার বারছেনা। বারছে শুধু জিনিষের দাম। জানিনা কি ভাবে আগামী দিনে মানুষ সংসার চালাবে ।
এদিকে পশ্চিমবঙ্গে এক পরিবর্তনের হওয়া চলছে, কত না রক্ত ঝড়বে তার ঠিকঠাক উত্তর ইতিহাসও দিতে পারবে বলে আমার মনে হয় না।
সরকার তার চিন্তা ধারা তাদের মত করে ভাববে কিন্তু সাধারণ মানুষ কি ভাবে বাঁচবে সে কথা ভাবার লোক প্রায় নেই বললেই চলে। এই মূহুর্তে এই দেশটা দালাল রাজে ভরে গেছে। চাষি যেখানে ৮ থেকে ১০টাকা দরে তাদের জমির ফসল হাটে বিক্রিকরে সেখানে আমরা ক্রেতারা সেই সবজী ১৮ থেকে ২০টাকা দরে বাজার থেকে কিনে থাকি। সবচেয়ে মজার ব্যাপার হলো সেই সব ফসল আবার বীষ মাখানো ফসল। যা খেয়ে আমরা ক্রমশ মৃতুর দিকে এগিয়ে চলেছি।
চলব
আজ ৬ই ডিসেম্বর ২০১০ ডিজাস্টর মেনেজমেন্টের এক কর্মশালা শুরু হল বারাসাত ডিএম অফিসে। এদিন আমাদের প্রথম পরিচয় হল ডিডিএমও শ্রী স্বপন চক্রবর্ত্তী মহাশয়ের সঙ্গে। উনি বোঝালেন ডিজাষ্টার মেনেজমেন্ট কি, কি ভাবে এই পরিস্থিতিতে কাজ করতে হয়।
বন্যা, ঘূর্ণিঝড়, জলোচ্ছ্বাস যেমন বাংলাদেশ ও ভারতের পশ্চিমবঙ্গের সন্দেশখালী এলাকর জন্য এক অতি পরিচিত দৃশ্য। তেমন কিন্তু দুর্যোগ মোকাবেলায় এ যাবত কোন সরকারই কার্যকর বিষেস কোন পদপে গ্রহণ করেননি বা করতে পারেননি।
যুগপোযোগি ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে স্থায়ী দূর্যোগ মোকাবেলা উপযোগী সাইকোন শেলটার, স্কুল-কলেজ, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠা, সরকারী বেসরকারী স্থাপনাসমূহ প্রতিষ্ঠা করার বিষয়টি আজও তাই পরিপূর্ণ রূপ পায়নি। এতে সরকারের সদইচ্ছার অভাবআছে।
বন্যার জন্য খাদ্য মজুদ, নিরাপদ পানীয় জল সংরণ, জরুরী চিকিৎসা ও ঔষধ ব্যাবস্থা নিশ্চিত আজও নিশ্চিত হয়নি। মহিষ, গরু, ছাগল, হাঁস, মুরগী-জীব গবাদিপশু ইত্যাদি রাখার জন্য ঝুঁকি এলাকায় উচু ভিটি ও বেড়ি বাঁধ নির্মাণের বিষয়টি বক্তব্যেই বক্তব্য হয়েই থেকে গেছে। বন রক্ষা আর বৃরোপণের পরিবর্তে নির্বিচারে চলছে বনের লুটপাট।
আর তার পাশাপাশি আছে দূর্যোগ ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের অব্যবস্থাপনার তৈলচিত্র। তারা স্থানীয় সম্পদ ও মানব সৃষ্ট সম্পদকে কাজে না লাগিয়ে বরং খয়রাত খোঁজার কাজেই বেশি উতসাহী
মমতা বলে আমায় দেখ
বুদ্ধ বলে আমায়,
কাকে দেখবে এই বাংলা
জানে শুধু খেপায়।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।