চুপ!
এক
আগে রাস্তায় চলতে আমার দৃষ্টি থাকত চারপাশের প্রকৃতি আর আকাশে, সবকিছু ছাড়িয়ে আকাশ ছুঁতে চাইতাম, হঠাৎ করেই আমি যেন মাটির মানুষ হয়ে গেলাম- আজকাল কেবল পথ চলতে নীচের দিকে তাকাই, কোন ছোট্ট সুন্দর ফুলকে মাড়িয়ে যাচ্ছি না তো! গত ফুলের পোস্টটা দেওয়ার সময় ভাবছিলাম- এরপর বুনো-ফুলের পোস্ট দেব, ব্লগার ম্যাভেরিকের মন্তব্যে অনুপ্রাণিত হলাম- বনে-জঙ্গলে অনেক ঘুরলেও বুনোফুলের ছবি তোলার কথা মাথায় আসত না, নানা সময়ে তোলা কিছু নাম না জানা বুনো ফুলের ছবি নিয়ে এ ব্লগ- আমার ম্যাক্রোলেন্স নেই, তাই এই সব ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র সুন্দর ফুলকে সুন্দরভাবে হয় তো তুলে আনতে পারি নি কিন্তু যে ভালো লাগা জন্ম নিয়েছে এ ফুলগুলোর প্রতি তাতেই আমি খুশী- তাই এ ভালো লাগা শেয়ার করলাম সবার সাথে। কারো নাম জানা থাকলে উল্লেখ করলে প্রীত হবো।
দুই
তিন
চার (ছোটবেলায় এ ফুলের মধু খেতাম, খুব মিষ্টি ছিল)
পাঁচ (উপরের ফুলটিরই আরেক রঙ)
ছয়
সাত
আট
নয় (কচুর ফুল)
দশ
এগার (নাক ফুল)
বার (ধুন্দলের ফুল- যদিও সবজির ফুল, পথ চলতে পেয়েছি বলে দিয়ে দিলাম)
তের
চৌদ্দ (কুমড়ো ফুল)
পনের (কলমী ফুল)
ষোল
সতের
আঠার (কচুরিপানার ফুল)
[এর আগের পর্বেও এই ফুলের ছবি দিয়েছিলাম- না ফোটা কচুরিপানার, ব্লগার
তুষারকনা দুঃখ পেয়েছিলেন ওটি ভালো হয় নি বলে, এবারের ছবিটাও ভালো তুলতে পারি নি তবে ফুলটা প্রস্ফুটিত।]
অনেক ফুল দেখা হলো, এবার বুনোফুলের পোকা দেখা যাক
পোকা এক
পোকা দুই
পোকা তিন
সবাইকে বুনো ফুলের বুনো শুভেচ্ছা।
ভারতের ফুলের একটি পোস্ট দিয়েছিলাম
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।