জনসমুদ্রে হারিয়ে যেতে চাই।
আগের পর্ব
কিবোর্ড তৈরির একটা গুরুত্বপূর্ণ দিক হোলো এর travel.ট্রাভেল হোলো কি একবার চাপলে এটা নিচের দিকে যতদূর যায়। সাধারণত কিবোর্ড এর ট্রাভেল থাকে .১৫ ইঞ্চ বা কিছু কম বেশি। যেসব কিবোর্ড এর ট্রাভেল বেশি তাদের বলে long travel এর কিবোর্ড এর অন্য গুলো short travel।
সাধারণত সবাই long travel এর কিবোর্ড পছন্দ করে বা আরাম্বোধ করে।
তবে আজকাল কার নোটবুক গুলোর ট্রাভেল অনেক কম ।
কিক্যাপ গুলো কিসুইচ এর সাথে সাধারণত ঘর্ষণ এর উপর ভিত্তি করে লাগানো। কিক্যাপ গুলো চাপ দিয়ে লাগিয়ে দেয়া হয়।
কিন্তু বিশেষ কিছু কি আছে যা আমরা সবাই লক্ষ্য করেছি। যেমন spacebar ,enter ইত্যাদি কি।
যদি এগুলোর শুধু মাঝখান্টা লাগানো হত তবে শুধু মাঝখানে চাপ দিলেই কাজ হত। এগুলো এত বড় যে এগুলোর জন্য একটু অন্য ব্যবস্থা করতেই হয়। সেক্ষেত্রে আড়াআড়িভাবে c আকারের একটা বা ২ টা মেটাল বার লাগানো থাকে। মেটাল বার এর কর্ণার গুলো কিক্যাপ এর ভেতরেই থাকে। ২টা মেটাল বার থাকলে তারা থাকে লম্বভাবে।
যেমন-enter key.
একারণে চাপ সবজায়গায় সমান ভাবে পড়ে। কি সুন্দর ভাবে আটকে থাকে। কিন্তু এই ধরণের কি যদি খুলতে হয় যথেষ্ট সতর্ক থাকা দরকার।
এখন কি সুইচ নিয়ে কিছু কথা। আমরা জানি সুইচ এর কাজ এ হচ্ছে কারেন্ট অর্থাৎ তড়িত প্রবাহের দিক পরিবর্তন করা।
কিবোর্ড এর জন্য আমাদের দরকার এমন একটা ব্যবস্থা যেন আমরা কোন কি চাপ দিলাম সেটা সনাক্ত করা যায়। আর এ জন্যই কিসুইচ নামের ছোট্ট ডিভাইস টা ব্যবহার করা হয়। আমরা অসংখ্য বার এক একটা কি চাপ দিয়ে থাকি। এ জন্য কি সুইচ এর বিশেষ কিছু বৈশিষ্ট্য থাকা লাগে।
সেগুলো নিয়ে আগামী পর্বে আলোচনা করব ইন্সাল্লাহ।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।