জনসমুদ্রে হারিয়ে যেতে চাই।
শখের বশে লিখলাম। সবার জানা কথা গুলোয় আবার জানালাম।
কিবোর্ড এ Keycaps হোলো আমরা যে কি গুলো দেখতে পাই । এগুলোকে keytop ও বলে ।
এগুলোকে cap বলে কারণ আসল keyswitch গুলো এগুলোর নিচে থাকে।
আগে Keycaps – keyswitch এক সাথে বানানো হত। এখন আলাদা বানানো হয়। এর বেশ কিছু সুবিধা আছে। যেমনঃ
----ক্যাপ গুলো নষ্ট হলে সহজে বদলানো যায়,কিবোর্ড খোলা লাগে না।
----এগুলো পুনর্বিন্যাস করা যায় অন্য লে আউট ব্যবহারের জন্য।
-----সহজে পরিষ্কার করা যায়।
এখন দেখা যাক কিক্যাপ এর আকার,বিন্যাস ইত্যাদি।
আমি সরাসরি ছবিটা দিয়ে দিলাম.
এখানে a-s-d এই সারি কে বলে প্রধান সারি(home row).
ছবি থেকে দেখা যাচ্ছে ২ টা কি এর কেন্দ্র থেকে কেন্দ্র দুরত্ব .৭৫” । এক সারি থেকে অন্য সারির দুরত্ব ও একই।
আর কি এর আকার .৫” sqr উপরে আর বেস এ .৭৫ “ sqr.আর a যেখান থেকে শুরু হয়েছে z শুরু হয়েছে তার ৩/৮ “ (ইন্চ)পর থেকে আর q শুরু হয়েছে তার ৩/৮ “ আগে থেকে।
সব কিবোর্ড এর একই ধরনের বিন্যাস মেনে চলার সুবিধা বলা নিষ্প্রয়োজন।
আমরা যারা সবসময় কিবোর্ড ব্যবহার করি তাদের হাত এটাতেই অভ্যস্ত। কোম্পানি ভেদে লে আউট পরিবর্তন হলে বিপদ হোতো। তবে এখন নেটবুক এর সাইজ ছোট করার জন্য মাঝে মাঝে কিছু পরিবর্তন আনা হয়।
কি গুলো আসলে পিরামিড আকারের। উপরে texture রয়েছে যেন আংগুল পিছলায় না যায়। আর টপ টা সোজা না মানে হোলো ফ্ল্যাট না একটু বাকানো। এই ঢেউ আবার ২ রকম হতে পারে। সিলিন্ডারের মত(মাঝখান টা সামান্য নিচু)কিংবা গোলকের মত।
(পুরা টপ টাই একটু গোল)। এগুলো করা হয় কারণ আমাদের আংগুলের মাথা টা গোল।
(একটু একটু করে লিখব)
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।