http://www.facebook.com/ruman125
আজকের এই আধুনিক যুগে ব্যাংকিং অনেক উন্নত হয়ে গেলেও নামিদামি ব্যাংকের এই অবস্থা আমার ধারনাও ছিল না। আপনাদের মনে হয় নাই তাই ব্যাপারটা শেয়ার করছি।
আজ গিয়েছিলাম ব্রাক ব্যাংকের গুলশান শাখায় পাসপোর্টে ডলার এন্ডোর্স করাতে। প্রথমেই পেলাম তিনটা ভবনে ব্যাংকের কার্যক্রম। মধ্যে বাংলালিংকের ভবন না থাকলে পরপর তিনটা ভবনই হত।
যা হোক একটা তে গিয়েই জানতে পারলাম আমাকে কোথায় যেতে হবে। নির্দিস্ট ভবনে গেলে তারা বলল পাশের রাস্তা দিয়ে একটু হাটলেই পাসপোর্টে ডলার এন্ডোর্স করার কাউন্টার। গেলাম ওখানে।
আবাক কান্ড!!! ভবনের বাহিরের দেওয়ালে তিনটা ছোট ছোট স্লাইড গ্লাসের জানালা আর এটাই তাদের কাউন্টার!!!!! ব্যাংকাররা সুরক্ষিত ভিতরে আর কাস্টমাররা বাইরে রাস্তায়??
কাউন্টারে যাবার সাথে সাথে ২-৩ জন লোক চলে আসলো ফরম ফিলাপে সাহায্য করতে। ঠিক পাসপোর্ট অফিসের মত এখানেও দালাল ??? শুধু কোথায় যাব, কত ডলার এন্ডোর্স করাবো আর পাসপোর্টের নম্বর, প্রদানের তারিখ ও স্থান এইটুকু ফিলাপ করা এই দালালদের কাজ।
যেখনে ব্যাংকের ভিতর থেকে টাকা তুলে বের হওয়া পরও ছিনতাই হয় সেখানে খোলা রাস্তায় ক্যাস টাকা দিয়ে ডলার কিনে পাসপোর্টে ডলার এন্ডোর্স করিয়ে ফিরে আসা এত দালালের মধ্যে থেকে কততটুকু নিরাপদ আপনরা বলতে পারেন??
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।