কাগু ক্যান স্টার্ট অ্যা ফায়ার ইউজিং জাস্ট টু আইস কিউবস

এপোলোজেটিক দের নিয়া ঝামেলা হৈলো, এরা ধর্মের খারাপ একটা জিনিসরে ডিফেন্ড করার লাইগা, উল্টা পাল্টা কুযুক্তি সব ব্যাবহার কৈরাও যদি না পারে, তাইলে শুরু করবো মিথ্যাচার । আরো এমনভাবে যে, ধৈরা নিবে অন্যরা কেউ কিচ্ছু বুঝে না । মুসলিম খিলাফতে অমুসলিমদের উপর ধার্য করা জিযিয়া কর, এপোলোজেটিকদের এমন একটা দুঃস্বপ্নের নাম । কোরানে জিযিয়া সংক্রান্ত একটাই আয়াত আছে 009.029 YUSUFALI: Fight those who believe not in Allah nor the Last Day, nor hold that forbidden which hath been forbidden by Allah and His Messenger, nor acknowledge the religion of Truth, (even if they are) of the People of the Book, until they pay the Jizya with willing submission, and feel themselves subdued এইটা থেকে বুঝা যায়, জিযিয়া সব অমুসমলিমকেই দিতে হবে, এবং নতমাথায়, অপমান মাইনা নিয়া দিতে হবে । হাদিসে বেশ কয়েকজায়গায় আছে, কিন্তু কি পরিমাণ দিতে হইবে, বা কার কার দিতে হবে এই নিয়া কোন কথা নাই । কিছু কিছু মিথ্যাবাদী প্রতারক দেখলাম, এইটার পক্ষে যুক্তি দেখাইতাছে মুসলিম রাস্ট্রে মুসলমানদেরকে যাকাত দিতে হয় , অতএব এটার কাউন্টার পার্ট হিসাবে অমুসলিমদের জিযিয়া দিতে হবে । ওহে ভন্ডের দল > ১ . যাকাত দিতে হয় সারাবছরের সমস্ত প্রয়োজন মিটানির পরেও যে মুসলিমের কাছে ৭.৫ তোলা স্বর্ণ বা ৫২.৫ তোলা রুপার সমপরিমাণ বা তার চাইতে বেশি সম্পদ উদ্বৃত থাকে শুধু তাদেরকেই । জিযিয়া দিতে হবে অমুসলিম সবাইকে ২. যাকাতের একটা নির্দিষ্ট পার্সেন্টেজ আছে, উদ্বৃত সম্পদের ২.৫% , জিযিয়ার কোন নির্দিষ্ট পার্সেন্টেজ নাই । ৩. জিযিয়া, নতমাথায়, অপমান মাইনা নিয়া দিতে হবে (কোরান অনুসারেই) এইটা নিয়া নাহয় কিছু না-ই কৈলাম ডিফেন্ড করতে করতে মিথ্যা পর্যন্ত বলবে তাও এইটা আনডিফেন্ডেবল সেটা স্বীকার করবে না ।