অলসদের দিয়ে কী আর হয়। আলসেমি ছাড়া!
স্যামসং কোম্পানি বাংলাদেশে তাদের একটি রিসার্চ এন্ড ডেভেলপমেন্ট উইং এর কাজ শুরু করেছে। ইতোমধ্যে তাদের প্রথম কিস্তির নিয়োগ কার্যক্রম শুরু হয়েছে এবং কয়েকজন ইতোমধ্যে নিয়োগপত্র পেয়েছেন।
অনেকের হয়তো জানা নেই, কয়কে মাস আগে স্যামসনের একজন অতি উচ্চ পর্যায়ের কর্মকর্তা মাত্র কয়েকঘন্টার জন্য বাংলাদেশ এসেছিলেন। সে সময় তিনি এখানে ১০০০ প্রকৌশলীর একটি সেটআপ গড়ে তোলার কথা বলেছিলেন।
আমরা তাকে বলেছিলাম একসঙ্গে ১০০০ রিক্রুট না করে কয়েকধাপে এট সম্পন্ন করার জন্য।
আমি অবশ্য ভাবি নাই, তার মাত্র কয়েক মাসের মধ্যে তারা সরাসরি নিয়োগ শুরু করত পারবে কেননা নতুন কোম্পানি শুরু করার অনেক হ্যাপা আছে। তবে, বোর্ড অব ইনভেস্টমন্ট দ্রুততার সঙ্গে কাজ করে দিয়েছে। গুলশানে অফিস হয়েছে স্যামসন বাংলাদেশ।
তা এখানকার সেটআপে কী হবে- মূলত মোবাইল ফোন বেইজড নানারকম কাজ।
থাকবে মিডলওয়্যারের কাজ। একটি ট্রেনিং সেটআপও হবে।
আপাতত ১০০ জন। পরের কিস্তি ২৫০ এবং ২০১১ এর মধ্যে এটি ১০০০ জনের একটি সেটআপে পরিণত হবে।
এ অফিসের দায়িত্ব নিয়ে ৫ বছরের জন্য যিনি এসেছেন তিনি তার স্বপ্নের কথা বললেন।
আর বললেন তার স্বপ্ন পূরণ হলে বাংলাদেশের আইসিটির ক্ষেত্রে তার কথা সবাই মনে রাখবে।
আমরাও নিশ্চয়ই সেটা চাই।
[রিক্রুটমেন্ট বিডিজবস-এ বিজ্ঞপ্তি দিয়ে হচ্ছে। নিয়োগের ব্যাপারে আগ্রহীদের তাই চোখ কান খোলা রাখাই ভাল]
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।