লুণ্ঠনকারীরা বিভিন্ন ভাবে আমাদের উপর চড়াও হয়েছে। তারা আমাদের সাহায্য সহযোগিতার নামে বিভিন্ন সংস্থা গঠন করে এখানে পাঠাচ্ছে। লজ্জাজনক সত্য হচ্ছে এদের সাথে রয়েছে আমাদেরই কিছু বুদ্ধিজীবি এবং শাসকশ্রেণী। প্রিয় মাতৃভূমি এবং নিজেদের টিকিয়ে রাখার স্বার্খে এদের উচ্ছেদ ই একমাত্র বিকল্প। শাষক শ্রেণী লুণ্ঠনকারীদের সাথে হাত মিলায় নগদের আশায়।
তৃণমূল জনগণকে এরাই বোকা ঠাওরে। তৃণমূল বিছিন্ন এসব শাসক শ্রেণী এবং ভোগবাদী শ্রেণীর কবল খেকে এদেশকে রক্ষা করা আমাদের দায়িত্ব। আইনের শাসন যদি হয় গরিবকে নির্যাতন আর শাসক শ্রেণীকে রক্ষার হাতিয়ার তাহলে সে আইনকেও উপড়ে ফেলতে হবে। আইন'র সংজ্ঞায়নে উপনিবেশিক পন্থাকে ছুড়ে ফেলতে হবে।
শাড়ি, লুঙ্গি আর ফতুয়া আমাদের অহংকার।
আমরা পদলেহী শাসকগোষ্ঠীকে জানাতে চাই- তোমাদের নিজেদের ভালো হবার পথ নিজেরা তৈরী করো। জনগণ তোমাদের পাশে থাকবে, কিন্তু নিজের দিকে ঝোলটানা আর পদলেহন তোমাদের নিয়ে যাবে আমাদের হাতের নিশানার দিকে। আজ আমরা মৃত্যু বরণ করতেও প্রস্তুত, ভবিষ্যত
মা - মাতৃভূমির জন্য। শাসক শ্রেণীকে স্মরণ করিয়ে দিতে চাই- তোমাদের জন্য আজ কোন একজন
ভ্যান চালক বিনা করে ভ্যান চালাতে পারেনা, অখচ তোমরা শত শত টাকা কর ফাঁকি দাও, আবার
রাষ্ট্রর কাছ থেকে অন্যায় ভাবে সুযোগ গ্রহণ করো। আমরা সে সব ধনবানদের উত্তম বন্ধু মনেকরি
যারা এসব বুঝেন, কথাবলেন এবং সুষম পরিস্থিতিন জন্য আন্তরিক।
সকল ধরণের ব্যুউপনিবেশিক মানসিকতাকে চরমভাবে আঘাত করে এর বিনাশ সাধন করতে হবে।
"লুণ্ঠনকারী ও শাসক শ্রেণীর রক্তচক্ষু উপড়ে ফেল। "
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।