সত্য ও সুন্দরের পক্ষে সবসময় থাকব
কালের কন্ঠ প্রতিবেদন "পাবনায় ছাত্রলীগের নেতৃত্বে যাঁরা যেতে চাইছেন তাঁদের রক্ত ও প্রস্রাব পরীক্ষা করা হচ্ছে। এ পরীক্ষায় যাঁরা পাস করবেন তাঁরাই ছাত্রলীগে পদ পাবেন। মাদকাসক্ত কাউকে নেতৃত্বে না আনতেই এ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী ও পাবনার সংসদ সদস্য শামসুল হক টুকু জানিয়েছেন।
জানা গেছে, আগামী ২৫ এপ্রিল পাবনা জেলা ছাত্রলীগের সম্মেলন। যাঁরা জেলা ছাত্রলীগের বিভিন্ন পদপ্রত্যাশী তাঁদের ৩০ জনের রক্ত ও প্রস্রাব পরীক্ষা করা হয়েছে গতকাল রবিবার পাবনা জেনারেল হাসপাতালে।
পর্যায়ক্রমে অন্যদের পরীক্ষা সম্পন্ন করা হবে। গতকাল এ পরীক্ষা চলাকালে স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী জেনারেল হাসপাতালে উপস্থিত ছিলেন।
এ বিষয়ে স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, 'আগামী দিনে যাঁরা নেতৃত্ব দেবেন তাঁরা যেন সুস্থ দেহের অধিকারী হন, মাদকাসক্ত না হন_তা আমরা চাই। তাই এ ব্লাড টেস্টের আয়োজন। ' তিনি আরো বলেন, 'কোনো মাদকসেবী বা সন্ত্রাসীকে ছাত্রলীগের নেতৃত্বে আনা হবে না।
"
রক্ত ও মুত্র পরীক্ষা করে কি নেশাগ্রস্তদের বাছাই করা হচ্ছে নাকি বাদ দেওয়া হচ্ছে সেটা প্রশ্নের বিষয়। কেননা ছাত্রলীগ করে অথচ মদ, গাজা ফেনসিডিল খায় না এমন লোক খুজে পাওয়া দুষ্কর।
দু চার জন যারা আছেন তাদের ভাগ্য কি ভালো না খারাপ তা এখনো বোঝা যাচ্ছেনা। কেনানা কিছুদিন আগে আ, লীগ থেকে বলা হয়েছিল ছাত্রলীগে শিবির ঢুকে পড়েছে। আর শিবিরের ছেলেরা যেহেতু নেশা করেনা তাই এটাকি শিবির খোজার পদ্ধতি কিনা সেটাও দেখার বিষয়।
যদি সত্যই মাদক মুক্ত ছাত্রলীগ গড়তে চায়, সে ক্ষেত্রে ছাত্রলীগের মধ্যে থাকা ছাত্রশিবির আবার নেত্তৃত্বে চলে আসার সম্ভাবনা রয়েছে।
তবে একথা সত্য বোঝ যাচ্ছে: যার যেখানে ব্যথা তার সেখানে হাত।
অর্থাৎ ছাত্রলীগ আর মাদক একসাথে মিশে গেছে, তাই আলাদা করার এই ক্ষুদ্র প্রায়াস।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।