মোসা আসমা আক্তার লাকি (১৬) সাবিল পুর, সুলতানপুর দাখিল মাদ্রাসার ১০ম শ্রেণীর ছাত্রী। সে একজন বাকও শ্রবণ প্রতিবন্ধী মেয়ে, লাকি প্রতিদিনের ন্যায় ৩১/৫/০৯ তারিখে সকাল ৬.০০ টার সময় প্রাইভেট পড়ার জন্য মাদ্রাসায় যায় এবং পড়া শেষে বেলা অনুমান ২.০০ টার সময় বাড়ী আসে। লাকির বাবা রিক্সাচারক, সে জানায উক্ত সময়ে বাড়ীতে এসে মেয়েকে দেখে খাওয়া-দাওয়া করে পূনরায় রিক্সা নিয়ে রোডে যায়। উক্ত তারিখ সন্ধ্যা অনুমান ৭.০০ টার সময় বাড়ীতে এসে মেয়েকে না দেখতে পেয়ে বিভিন্ন স্থানে খোঁজা-খুঁজি করতে থাকে এবং বিভিন্ন লোকজনকে জিজ্ঞাসা করেও মেয়েকে খুজে পায় না। এবং ০১/৬/০৯ তারিখে সকাল ৮.৩০ মিনিট সময় প্রকৃতির টানে নিজ বাড়ী হতে অনুমান ২০০ গজ উত্তরে গ্রামের জৈনক রফিকুল এর পুকুর পাড়ে যাওয়া মাত্র মেয়েকে বাম হাতে ও বাম চোখে রক্তাত্ত জখম গলায় কালো দাগ ডান হাতের কব্জির উপরে জখমসহ শরীরের বিভিন্ন জায়গায় জখম প্রাপ্ত হয়ে মৃত অবস্থায় দেখতে পায়।
এ ঘটনার পর নিয়ামত পুর থানায় ০১/০৬/০৯ তারিখে মামলা করা হয় মামলা নং ০১/৬/০৯/৩০২/৩৪। মামলাটি কার্যকরী না হওয়ায় পূনরায় ১৫ মার্চ ২০১০ তারিখে আরেকটি হত্যা মামলা করা হয়। জি আর নং- ৬৪, আসামী ১৫ জন, ২ জন আসামী ধরা পড়েছে। লাকিকে ধর্ষণের পর হত্যা পোষ্ট মর্টেম রিপোর্ট অনুযায়ী দেখা যায় যে, শূধুমাত্র হত্যা করা হয়েছে কিন্তু লাকির বাবা বলে তাকে ধর্ষণ করার পর হত্যা করা হয়েছে
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।