আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

যে সূরাটি চিন্তা-ভাবনা সহকারে পাঠ করলে মানুষের ইহকালের ও পরকালের সংশোধনের জন্যে যথেষ্ট হয়ে যায়


হযরত ওবায়দুল্লাহ ইবনে হিসন ( রা: ) বলেন রাসুলুল্লাহ ( স: ) এর সাহাবীদের মাঝে দু'ব্যক্তি ছিলেন, তারা পরস্পর মিলে একজন অন্যজনকে সূরা আসর পাঠ করে না শুনানো পর্যন্ত বিচ্ছিন্ন হতেন না। ইমাম শাফেয়ী ( র: ) বলেন - যদি মানুষ কেবল এই সূরাটি নিয়েই চিন্তা করতো তবে এটাই তাদের জন্য যথেষ্ট হতো। সুরা আল-আসর (অনুবাদ) পরম করুণাময় ও অত্যন্ত দয়ালু আল্লাহর নামে ১। সময়ের শপথ । ২।

নিশ্চয় মানুষ ক্ষতির মধ্যে আছে। ৩। কিম্তু তারা ব্যতী্ত,যারা বিশ্বাস করে ও সৎ কর্ম করে এবং পরস্পরকে উপদেশ দেয় সত্যের ও উপদেশ দেয় ধৈর্য্য ধারণের। আখেরাতে মুক্তির জন্যে নিজের কর্ম সংশোধিত হওয়াই যথেষ্ট নয়, অপরের চিন্তাও জরুরি। এই সূরায় মুসলমানদের প্রতি একটি বড় নির্দেশ এই যে, নিজেদেরকে কুরআন ও সুন্নাহর অনুসারী করে নেয়া যতটুকু জরুরি, ততটুকুই জরুরি অন্য মুসলমানদেরকেও ঈমান ও সৎকর্মের প্রতি আহ্বান করার সাধ্যমত চেষ্টা করা।

নতুবা কেবল নিজেদের আমল মুক্তির জন্যে যথেষ্ট হবে না। এ কারণেই কোরআন ও হাদীসে প্রত্যেক মুসলমানের প্রতি সাধ্যমত সৎকাজের আদেশ ও অসৎকাজের নিষেধ ফরজ করা হয়েছে।
 


এর পর.....

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।