দুনীতি একটি মারাত্মক অস্ত্র, মুখরোচক চিপ। যা যে কোন ব্যক্তি বা প্রতিস্ঠানকে গায়েল করতে কার্যকর পন্থা। উন্নত দেশগুলোর জন্য এটি শক্তি যা দিয়ে অনুন্নয় দেশের অর্থ, বানিজ্য ও রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
আজ পত্রিকায় দেখলাম টিআইবি বিসিসিএল এর দুনীতি সংক্রান্ত গবেষণা তথ্য প্রকাশ করেছে। একই সময়ে দেখলাম দুনীতির কারণে দেশের চারটি বেসরকারী কোম্পানির কার্যক্রম বন্ধ করা হয়েছিল।
মনে বড় প্রশ্ন জাড়ে টিআইটি কেন শুধু রাষ্ট্রীয় প্রতিস্ঠানের দুনীতির তথ্য প্রকাশ করে। বেসরকারী প্রতিষ্ঠানের দুনীতি খোজে না ?
দ্বিতীয় প্রশ্ন; দেশের বিটিআরসি ভিওআইপির জন্য দেশের চারটি কোম্পানির কার্যক্রম বন্ধ করল। অথচ গ্রামীন, সিটিসেল, একটেল, ওয়ারিদকে কিছুই বলে না। এমনটি টিআইবি তাদের ভিওআইপি দুনীতি নিয়ে কিছুই বলে না।
অভিমত: বিটিসিএল এ যে চুরি হয় তা হচ্ছে, ব্যক্তি পর্যায়ে।
রাষ্ট্রায়ত প্রতিষ্ঠানের জনগনের নিকট হতে চুরি কোন পরিকল্পনা থাকে না। যা হয় তা ব্যক্তি পর্যায়ে। অথচ দেশী ও বিদেশী কোম্পানিগুলো কোম্পানির নিয়মের মধ্য দিয়ে চুরি করে। যা রাষ্টের বিরুদ্ধে অপরাধ।
যদি ব্যক্তি চুরির জন্য বিটিসিএল কোম্পানি করা হয়।
তবে বেসরকারী প্রতিস্ঠানকে দুনীতির কারণে রাষ্ট্রায়াত উচিত।
রাষ্ট্রয়াত প্রতিস্ঠানকে কোম্পানি বা বেসরকারী করার অস্ত্র হচ্ছে দুনীতি নামক প্রচারণা যন্ত্র।
বেসরকারী করণের মানে হচ্ছে রাষ্ট্রের আইন, জনগনের অর্থ ব্যবহার করে জনগনকে জিম্মি করে ব্যক্তি বিশেষের রামরমা ব্যবসা।
দুনীতি তুমি মহান, বেসরকারীকরনের মাধ্যমে জনগনের লুটের জন্য কতিপয় মানুষকে কর ক্ষমতাবান.....
আমি বেসরকারী প্রতিস্ঠানের দুনীতি ও অনৈতিক বানিজ্যে স্বোচ্ছার হই। রাষ্ট্রয়াত প্রতিষ্ঠানকে দুনীতির দোহাই দিয়ে বেসরকারী করার বিরুদ্ধে জনমত সৃষ্টি করে।
জনগনের প্রতিষ্ঠান বক্তির হতে তুলে দেয়া যাবে না।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।