ইধাফুশী আইল্যান্ডের পূর্বপাশটা আমার সবচেয়ে প্রিয়
অন্যান্য যে কোন পাশের চেয়ে পূর্বপাশের পানির রঙ খুব সুন্দর
তবে দিনের বিভিন্ন সময়ে আর আবহাওয়া বদলের সাথে সাথে প্রকৃতিও বিভিন্ন রূপ ধারণ করে
এপাশটাতে আমার কিছু বন্ধুও আছে, এই যেমন খাচায় বন্দী নিঃসঙ্গ এই খরগোশটি
আর এই পঙ্গু পাখিটি ( একটা পা নিষ্ক্রিয়...)
আরও আছে অসংখ্য শামুক... সৈকতে স্থির হয়ে দাড়িয়ে চারপাশে তাকালেই দেখা যায় অনেক অনেক শামুক কিলবিল করছে
তবে পূ্র্বপাশটা আমার সবচেয়ে প্রিয় হওয়ার কারণ হলো, এই দোলনাটি
ইধাফুশী আইল্যান্ডের পশ্চিমপাশটাও খুব সুন্দর
এপাশে সৈকতেই একটি ছোট খাটো ফুটবল মাঠ আছে
মাঠের সাথেই আমাদের অফিস কাম বাসা
এ পাশে আছে ঘন সবুজ নারিকেল বাগান
সূর্যাস্তের দৃশ্য
উত্তরপাশে একটা রিসর্ট আইল্যান্ড আছে, নাম সোনিয়াফুশী
নারিকেল গাছের ছায়ায় খুব সুন্দর বাতাস শরীরটা জুড়িয়ে দেয়
কখনও কখনও গাছের ছায়ায় দাড়িয়ে বিশ্রাম নেই (দূরে সোনিয়াফুশী)
সি-ওয়ালে ঢেউ আছড়ে পড়ছে (ছবি তোলার টাইমিং দেখে নিজেই মুগ্ধ )
ইধাফুশীর দক্ষিণে মাড্ডু নামে আরেকটা আইল্যান্ড আছে। জনবসতিহীন এই আইল্যান্ডে সবাই পিকনিক করতে যায়
দক্ষিণ পাশটাতে আইল্যান্ডের অনেকেই আবর্জনা নিক্ষেপ করে থাকে
গাছের গুড়ি দিয়ে বানানো এই বিছানাটি আমাদের কিচেনের পাশেই। ক্লান্ত হয়ে কখনও কখনও এখানে বসে থাকি (দূরে মাড্ডু আইল্যান্ড)
ইধাফুশীর বাড়ীঘর আর রাস্তাঘাট নিয়ে আগেই একটা পোষ্ট দিয়েছিলাম
ঘুরে দেখুন ইধাফুশী
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।