আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

দেহব্যবসা নিয়ে ইডেনে ছাত্রলীগের দু'গ্রুপের সংঘর্ষ : আহত ১০

তবে একলা চলরে.......

দেহব্যবসা নিয়ে ইডেনে ছাত্রলীগের দু'গ্রুপের সংঘর্ষ : আহত ১০ আমার দেশ, Sat 13 Mar 2010 রাজধানীর সরকারি ইডেন কলেজে এবার দেহব্যবসার ঘটনা নিয়ে ছাত্রলীগের দু?গুপের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। এ নিয়ে গতকাল দু?পক্ষের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া, ভাংচুর ও সংঘর্ষ হয়। এতে উভয় গ্রুপের কমপক্ষে ১০ জন আহত হয়েছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ক্যাম্পাসে পুলিশ মোতায়েন করা হয়। কলেজ সূত্রে জানা গেছে, সকাল সাড়ে ১১টার দিকে দু?পক্ষের নেতাকর্মীরা হকিস্টিক, রড, স্ট্যাম্প নিয়ে প্রশাসনিক ভবনের সামনে অবস্থান নেয়।

দু?পক্ষের মধ্যে মৃদু ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। এতে অনু, তানিয়া, রূপা, রুমানা, কণা, লুচি, স্বর্ণা, লাবনীসহ কমপক্ষে ১৫ জন আহত হয়েছে। এছাড়া জেবুন্নেসা হলের ২০৮, খোদেজা বেগম হলের ২০৫ ও পুরাতন হলের ২ (ক) নম্বর কক্ষটিতে ভাংচুর করে মালামাল লুট করা হয়েছে। ছাত্রলীগের জুনিয়র কর্মী ছাড়াও সাধারণ ছাত্রীদের দিয়ে দেহব্যবসা ও ভর্তি বাণিজ্যকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষের সূত্রপাত। দীর্ঘদিন ধরেই ছাত্রীদের জোরপূর্বক ছাত্রলীগ, যুবলীগ নেতাদের বাসায় নেয়া ছাড়াও রাজধানীর কাকরাইল, গুলিস্তান, এলিফেন্ট রোড, মালিবাগ, মতিঝিল, মোহাম্মদপুর, নাখালপাড়া, মীরপুরের আবাসিক হোটেলগুলোতে সংগঠনের জুনিয়র কর্মী ছাড়াও প্রথম বর্ষ ও দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্রীদের বাধ্য করে নিয়ে যাওয়া হতো।

এছাড়া চলতি শিক্ষাবর্ষে ৩ শতাধিক ভর্তিচ্ছু এবং শতাধিক ছাত্রীর সাবজেক্ট পরিবর্তনের মাধ্যমে কয়েক লাখ টাকা ব্যবসা করেছে ছাত্রলীগ। এ সম্পর্কে পরস্পরবিরোধী বক্তব্য পাওয়া গেছে। একটি পক্ষ বলছে, কলেজের সভাপতি জেসমিন শামীমা নিঝুম ও সাধারণ সম্পাদক ফারজানা ইয়াসমিন তানিয়াসহ কয়েকজন প্রথম সারির নেত্রী ছাত্রীদের দিয়ে দেহব্যবসা ও ভর্তি বাণিজ্যের সঙ্গে জড়িত। আবার সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পক্ষ বলছে, যারা ছাত্রীদের দিয়ে দেহব্যবসা করায় তার প্রতিবাদ করায়ই আমাদের ওপর হামলা হয়েছে। নিজুম গু্রপের তানিয়া বলেন, আমি রাজিয়া হলের ২১০ নম্বর কক্ষে থাকি।

বেশ কিছুদিন ধরে ছাত্রলীগের বড় আপা চম্পা ও কানিজ আমাকে অবৈধ কাজে অফার করে। এতে আমি রাজি না হলে গতকাল আমাকে রুমেই মারধর করে চম্পা ও কানিজ। জানা গেছে, কলেজের জেবুন্নেসা হলের ২০৮ নম্বর কক্ষের এক ছাত্রীকে ও খোদেজা বেগম হলের ২০৫ নম্বর কক্ষের এক ছাত্রীকে ছাত্রলীগ ও এক মন্ত্রীর বাসায় যাওয়ার প্রস্তাব দেয় সভাপতি নিঝুম ও সাধারণ সম্পাদক তানিয়া গ্রুপ। প্রস্তাবে রাজি না হয়ে ওই দুই ছাত্রী বিষয়টি অন্যদের কাছে প্রকাশ করে দেন। সমাজকর্ম বিভাগের ফাইনাল ইয়ারের ছাত্রী মাহফুজা খানম স্বর্ণা বলেন, সভাপতি নিঝুম ও সাধারণ সম্পাদক তানিয়া আমাকে সব ধরনের অফার করেছে।

বিভিন্ন নেতার বাসায় যাওয়ার জন্য চাপ প্রয়োগ করেছে। আমি তাদের কথা না শোনায় আমার রুম ভাঙচুর করে তালা দিয়ে সবকিছু নিয়ে গেছে। তিনি বলেন, বৃহস্পতিবার রাতেও আমাকে এক মন্ত্রীর বাসায় যেতে বলেছিল নিঝুম। তার কথা না শোনায় আমাকে তার কর্মীরা মারধর করেছে। অর্থনীতি বিভাগের তৃতীয় বর্ষের ছাত্রী লাবনী আক্তার বলেন, আমার চৌদ্ধগোষ্ঠী আওয়ামী লীগের রাজনীতি করে।

আমি সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের কথামতো না চলায় আমাকে শিবির বানিয়ে হল থেকে বের করে দিয়েছে। আমাকে সব ধরনের অফার করা হয়েছিল। তিনি বলেন, সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক টাকার বিনিময়ে নবম শ্রেণীর মেয়েদেরও হলে রেখে তাদের দিয়ে দেহব্যবসা করাচ্ছে। কেউ প্রতিবাদ করলে তাকে শিবির বলে হল থেকে বের করে দেয়া হচ্ছে। এ নিয়ে বৃহস্পতিবার রাত থেকেই দু?পক্ষের মধ্যে দ্বন্দ্ব চলছিল।

গতকাল সকাল সাড়ে ১১টার দিকে দু?গ্রুপের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া শুরু হয়। জানা গেছে, ২০০৮-০৯ শিক্ষাবর্ষে সভাপতি নিঝুম ও তানিয়া ইডেনে কয়েকশ? ছাত্রীকে অবৈধভাবে ভর্তি করায়। প্রত্যেকের কাছ থেকে সর্বনিম্ন ১০ হাজার থেকে সর্বোচ্চ ৫০ হাজার টাকা নেয়া হয়। এছাড়া কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক মাহফুজা চৌধুরীর সঙ্গে সমঝোতা করে কয়েকশ? ছাত্রীর সাবজেক্ট পরিবর্তনের মাধ্যমে তারা ব্যবসা করে। এদের প্রত্যেকের কাছ থেকে সর্বোচ্চ ৫০ হাজার থেকে শুরু করে সর্বনিম্ন ১০ হাজার টাকা নেয়া হয়।

ভাগ-বাটোয়ারার ক্ষেত্রে জুনিয়রদের একটি করে ছাত্রী ভর্তি করার সুযোগ দেয়া হয়। প্রত্যাশিত ভাগ না পেয়ে এর প্রতিবাদ করায় তিন মাস আগে সাংগঠনিক সম্পাদক শর্মী ও হ্যাপিকে সংগঠন থেকে বহিষ্কার করা হয়। তবে সভাপতি জেসমিন শামীমা নিঝুম বলেছেন, ওই দুই নেত্রী ছাত্রীদের দিয়ে দেহব্যবসার মতো কাজ করিয়েছে। এজন্য তাদেরকে বহিষ্কার করা হয়েছে। তিনি বলেন, আমি সব ধরনের অনিয়মের বিপক্ষে।

এসব অনিয়মের প্রতিবাদ করায় আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে। আমাকে সরাতে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতা সিদ্দিকী নাজমুল আলম ষড়যন্ত্র করছেন। সভাপতি নিজুম গু্রপের ছাত্রলীগ কর্মীরা বলেন, কিছুদিন আগে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতা সিদ্দিকী নাজমুল আলম ও ইডেনের সহ-সভাপতি চম্পা খাতুন দীর্ঘদিন ধরে অবৈধ সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন। এক পর্যায়ে তারা বিয়ে করে মিরপুরে বাসা নিয়ে থাকছেন। ওই বাসায় আরও পাঁচ থেকে ছয়জন ছাত্রীকে রেখে তারা দেহব্যবসা করাচ্ছে।

এর সঙ্গে বহিষ্কৃত নেত্রী হ্যাপী, শর্মী, চম্পা, কানিজ জড়িত। আমরা ওই ঘটনার প্রতিবাদ করায় আমাকে সরাতে ষড়যন্ত্র করছে। শর্মী ও হ্যাপি, সহ-সভাপতি চম্পা খাতুন, রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের হ্যাপী, ইতিহাস বিভাগের কানিজ, অর্থনীতি বিভাগের লিজা, বি.কমের মিশু, সমাজকর্ম বিভাগের স্বর্ণা, ইতিহাস বিভাগের মিনাসহ আরও ক?জন আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে। সহ-সভাপতি চম্পা খাতুন বলেন, ইডেনের বর্তমান কমিটির মেয়াদ শেষ হয়েছে অনেকদিন আগেই। সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পদে থাকতে সমপ্রতি ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি মাহমুদ হাসান রিপনকে ১০ লাখ টাকা দিয়েছে নিজুম ও তানিয়া।

এছাড়া তারা ছাত্রীদের দিয়ে দেহব্যবসা, ভর্তি বাণিজ্যসহ সব ধরনের অপকর্ম করছে। হলের ছাত্রীদের জিম্মি করে রেখেছে। তাদের কবল থেকে বের হয়ে ছাত্রীরা অন্যায়ের প্রতিবাদ করে আমাদের সঙ্গে যোগ দিয়েছে। এছাড়া এই চক্রটি ভর্তি বাণিজ্যের সঙ্গেও জড়িত। পাঠকের মন্তব্য: Home বি.বাড়িয়া থেকে রিপন লিখেছেন, ইডেন কলেজের মতো নামি দামি একটি কলেজে এধরনের অসামাজিক কাজ হলে দেশের মহিলা শিক্ষাঙ্গনের প্রতি মানুষের খারাপ মনোভাব সৃষ্টি হবে।

আমি আশা করি সরকার বিষয়ে সজাগ দৃষ্টি রাখবে। সন্দ্বীপ থেকে এহসান জুবায়ের লিখেছেন, হায় আল্লাহ! আমরা কি বাংলাদেশে আছি, নাকি থাইল্যাণ্ডে আছি? অভিযোগ উভয় পক্ষের একই ধরনের। তাহলে বুঝা যাচ্ছে ঘটনা সত্য। একটা সভ্য জাতি হিসেবে আমাদের আর কী বাকী থাকলো? আফসোস এ জাতির জন্য। যারা জাতির মা বোনের ইজ্জত রক্ষা করার সাহসী সৈনিক বলে পরিচয় দেন,তাদের কাছেই মা বোনের ইজ্জত হারাতে হচ্ছে।

আরো অবাক ব্যাপার হলো এ কাজে সক্রিয় সহযোগী হচ্ছে নারীরা। এরা জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সোনার ছেলে মানিকের আত্মীয়স্বজন। এখনো যাদের বিবেক মারা যায়নি, তারা জেগে উঠুন। সাহসের সাথে এদের রুখে দাঁড়ান। অন্যথায় নিজ ঘরেও নিজ স্ত্রী-সন্তানের ইজ্জত নিরাপদ থাকবে না।

ঢাকা থেকে আবদুল্লাহ লিখেছেন, নাউজুবিল্লাহ। দেশ, ছাত্র-ছাত্রী সমাজ, রাজনীতি আজ পাপের কোন পঙ্কিলতায় হারিয়ে যাচ্ছে, তা ভাবতেই গা শিউরে উঠছে এবং বিবমীষা আসছে। এরাই কি আগামীদিনের সন্তানের মা হবে? জাতিকে আমরা কোন পর্যায়ে ঠেলে দিচ্ছি? কেন আজ সরকার, সরকারী দল, প্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষ, অভিভাবক সবাই নিশ্চুপ। খোদ মন্ত্রীপ্রবর জড়িত। জাতি আজ কি আশা করে, এসব পাপিষ্ঠদের কাছে।

আল্লাহর কাছে আর্জি, হে সর্বশক্তিমান আমাদের নাজাত দাও। আমীন.... কলকাতা থেকে একরামুল হক লিখেছেন, জনাব আবদুল গাফফার চৌধুরী দয়া করে এ ব্যাপারে কিছু বলুন, কিছু লেখুন। পৃথিবী থেকে আফলাতা লিখেছেন, আগে করছে অন্যরা, আর এখন করছে লীগ। দিন বদলের নামে শুধু কর্তৃত্ব বদল। অবস্থার বদল আর হয় না।

Gulshan থেকে Kabir khan লিখেছেন, shame shame shame চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মোহাম্মদ মোজাম্মেল হক লিখেছেন, ছাত্রলীগের মতো সংগঠনের নেত্রীদের কাছ হতে এর চেয়ে ‘ভাল’ আর কি আশা করা যেতে পারে। মনে হচ্ছে উভয় পক্ষের ‘অভিযোগ’ই সঠিক। যথাযথ তদন্ত হলে ‍সব বেরিয়ে আসবে। আওয়ামী লীগ থেকে সতিই ডিজিটাল লিখেছেন, নতুন কি?? ৭২-৭৪ এর পদ ধ্বনি। এইতো ডিজিটাল বাংলার রুপ।

আওয়ামী বাবা-মা দের বলি, নিজের মেয়েদের কে আর টাকা দিয়ে পড়াতে হবে না, ছাত্রলীগের নেতা কমীর্ ,আওয়ামী লীগের মন্ত্রীর কাছে দিলে হবে। কাচা টাকা পাবেন, সেই সাথে পাবেন মুক্তিযুদ্ধের সাটির্ফিকেট। তখন হবেন সতিই ডিজিটাল। ঢাকা থেকে ক্লান্ত পথিক লিখেছেন, মাত্র ১ বছর গেল। আরো যে কত কিছু দেখতে হবে।

তখন হয়তবা পুরো ইডেন কলেজ দেহ ব্যবসার কলেজে পরিনত হবে। নিউ ইয়র্ক থেকে সফিউল আলম লিখেছেন, ছাত্রলীগের ছাত্রীদের দ্বারা সবকিছুই সম্ভব। শেষ পর্যন্ত দেহ ব্যাবসাও.....!!!! ঢাকা থেকে আলম লিখেছেন, ছিঃ ছিঃ ছিঃ......তাহলে দেহ ব্যাবসাও বাকি নেই। হে আল্লাহ! এ জাতিকে ছাত্রলীগের হাত থেকে বাঁচাও! আরব থেকে মানুষ লিখেছেন, মুহতরামা সাহারা খাতুন কিছু বলবেন?আপনি হয়ত বলবেন এটা হতেই পারে। মতলব থেকে মদন লিখেছেন, এই না হে ল ছাএ্লীগ।

কলকাতা, হিন্দ থেকে আবু ছিফাত লিখেছেন, মাননীয় প্রধান মন্ত্রী + সাহারা খাতুন + ডাঃ দিপু মনি সত্বর ব্যবস্থা নিন, নতুবা আল্লাহর গজব থেকে কেউ রক্ষা পাবেনা, নারায়নগঞ্চ থেকে আল আমিন লিখেছেন, সরকারের খোদ মন্ত্রী মহোদয়ের বাসায় ছাত্রী কে পাঠানোর প্রস্তাব, অর্থাত মন্ত্রী জড়িত কাষ্টমার হিসাবে, তা হলে এই সরকার নারীদের ইজ্জত আব্রু কি ভাবে রক্ষা করবে। মাননীয় প্রধান মন্ত্রী, স্ব-রাষ্ট্র মন্ত্রী, শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী নারীর মর্যাদা রক্ষার কোন উদ্যোগ নেবেন কি? Riyadh থেকে Bibek লিখেছেন, Digital Bangladesh !!!!.......Aro koto ki ja dekhte hobe ? Nortoki ,singer abong call girl ra jodi MP hoy tahole atai shababik. সৌদি আরব,রিয়াদ থেকে এম এ মান্নান লিখেছেন, পরদানশীল,কোরআন -হাদীস পড়ুয়া ছাত্রী সংস্থার মেয়েরা দেহ ব্যবসায়ীদের জন্য পথের কাটা। তাই তাদেকে শিবির বলে পুলিশ দিয়ে হল থেকে তাড়িয়ে দিয়েছেন। এখন তো পিল্ড খালি ,তোমরা দেহ ব্যবসার টাকা নিয়ে মারা মারি করলা,শাহারা খাতুন বলবেন- এটা স্বাভাবিক ব্যপার এরোকুম গটতেই পারে! কৈারিয়া থেকে মণীর লিখেছেন, ছাঞলীগ সেনচুরি করেছে ধর্ষণের চাহিরা করবে দেহ বাবসা ামলিগ করবে াননদ হর নাম ধমনির পেখতা ঞর নামআমলীগ সৌদি আরব থেকে মাহমুদ লিখেছেন, টেন্ডার বাজি,চাদা বাজি, ভর্তি বাণিজ্য এবার মেয়েদের দিয়ে দেহ বানিজ্য এর নামই ডিজিটাল ছাত্রলীগ। নেতা আর মন্ত্রী বাসায় ছাত্রীদের ভোগের জন্য পাঠায়- ছি!ছি! ছি! শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মানইজ্জত সবই গেল।

তাই সচেতন দেশবাসীকে বলবো এদের দেখলেই থু থু দিন ????? ksa থেকে alam লিখেছেন, Bal Secretary, Do you need more example of raping? Stop it or it will spread up to your boundary! ঢাকা থেকে হাসান লিখেছেন, এই দেেশর রত্ন.... িক আর বলব?? আমি মনে করি সকল রাজনৈতিক দলই খারাপ................ নিজের স্বার্থ ছাড়া আর কিছু বুঝেনা......... তবে যারা খারাপ তাদেরও একটা বৈশিষ্ট্য থাকে..... আর আওয়ামিলীগ হলো বৈশিষ্ট্য ছাড়া খারাপ........ এর কোন প্রকার নাই................সেই সব মানুষের পক্ষেই এমন ধরনের কাজ করা সম্ভব..........যারা নিজের মা-বোন নিয়েও ব্যবসা করাতে দ্বিধাবোধ করেনা.......... সাউদিআরব থেকে থেকে ফায়সাল লিখেছেন, দিন বদলে গেচে, এখন ডিজিটাল ব্যাবসা। দেহ ব্যাবসা। প্রতিবাধ করলে শিবিরের ক্যাডার । dhaka থেকে banglar mookh লিখেছেন, maniker por ebar shonar meyera dhorshoner century korse, eta r notun ki? satro league koro, r bina poozi te babsha koro, 100% laavjonok babsa, deho tomar,shiddhanto tomar, badha debe k? shoodhoo ektu minister der vaag dilei hobe.what a digital bangladesh.just carry on! no one gonna stop u because new haman is on the throne. আলীকদম থেকে মমতাজ উিদ্দন আহমদ লিখেছেন, িশক্ষাঙ্গনে ছাত্রলীেগর অসমাপ্ত কাজটির পুন:রায় উেদ্বাধন হল। আল্লাহ! এ জািতেক রক্ষা করো।

সাউদিআরব থেকে মনির লিখেছেন, এটা ডিজিটালে প্রথম ধাফ। ্কক্স বাজার থেকে বেরসিক লিখেছেন, কত জন কত কথা বল্বে,সব কথায় কান দিলে কি সেঞ্চুরি করা যাবে?চালিয়ে যান। ভয় নেই সরকার আপনাদের সাথে আছে রোম ইটালী। থেকে এম এ বি সিদ্দিক। লিখেছেন, বা!বা!বা!কি অপূর্ব, আওয়ামী লীগের গত আমলে ছাত্রলীগের তথাকথিত সোনার ছেলেরা ধর্ষণের সেন্চুরি করেছিল এবার বুঝি উনাদের সোনার কইণ্যারা ঐ কাজ করেছেন? যাওগগা হয়তো আর কিছু দিন অপেক্ষা করলে বা এভাবে চললে আওয়ামী মহিলা নেত্রী এবং মহিলামন্ত্রীদের এমন সুনাম ছড়াবে।

italy থেকে m n islam লিখেছেন, আজকে আওয়ামিলীগ যা চায় সেটার বাস্তবতাই এ ফসলগুলো, সমাজ থেকে ইসলামী পন্হীদের বিদায় করে , ইউরোপ, আমেরিকার আদলে বাংলাদেশ গড়তে চায়, সেখানে নারী পুরুষের কোন ভেদাবেদ থাকবেনা,বিয়ে সাদীরও কোন প্রয়োজন হবেনা, যাকে যখন প্রয়োজন মনে করবে নিজেদের চাহিদা অনুসারে তাকে নিয়ে ব্যবহার করবে,এতে বলার কেউ থাকবেনা, বাকশাল কায়েম করবে, জামাত শিবির ইসলাম পন্হীদের মুখ বন্দ করে দিবে, ইসলামী রাজনীতি বন্দ করার উদ্দেশ্য এটাই নয়কি? ছাএলীগ করবে টেন্ডারবাজি, চাদাবাজি,ভর্তিবাজি,সন্ত্রাস, আর নেতারা ভোগবিলাশে ব্যাস্ত থাকবে, কিন্ত আজকে আমরা ঈমানদার মুসলমান যারা আছি, যদি আমরা শুধু তাকিয়ে তামাশা দেখি নিসন্দেহে আল্লাহ আমাদের উপর এক ভয়াভহ আজাব নাজিল করবেন যা থেকে কেহই বাচার উপায় থাকবেনা. ঈমানের আসল পরিচয়ই হচ্ছে অত্যার শাসকের বিরুদ্দে সত্য কথা বলা, আজকে আমাদের সামনে এক পথই খোলা সব ভেদাবেদ ভূলে অচ্যাচারের বিরুদ্দে অত্যাচারকে রুখে দাড়ানো. বাচলে গাজি মরলে শহীদ,জীবনে এর চেয়ে উওম পথ আর কি হতে পারে????????? রিয়াদ, সৌদী আরব থেকে মুক্তি মামুন লিখেছেন, ইডেন কলেজের অধ্যক্ষাকে বলছি. .! যে সংগঠন ছাত্রীদেরকে পন্য বানিয়ে দেহ ব্যবসা করে, নেতারা ভোগ করে, হোটেলে সাপ্লাই দেয়, মন্ত্রীদের জন্য ডোর ডোর টু ডোর খেদমত করে তাদের কর্মকান্ড সারা দুনিয়ার মানুষকে জানাতে পেরে নিশ্চয় এবার আপনি খুব খুশি তাইনা? কেননা ওরাই আপনার খুব পছন্দ। কেননা ইতিপূর্বে নামাযী, পর্দাপালনকারী, কুরআন-হাদীস চর্চাকারী ও ধর্মীয় পুস্তক প্রচারকারী ও অধ্যয়নকারী চরিত্রবান ছাত্রীদেরকে বোরকা খুলে মিডিয়ার সাংবাদিকের সামনে দাড় করিয়ে ছবি তুলিয়ে(মিথ্যাবাদী, ইসলামের দুশমন, চরিত্রহীন মিডিয়ার উপর আল্লাহর গযব পড়ুক)অপমান করেছেন অত:পর পূলিশের কাছে সোপর্দ করেছেন। আপনি প্রিন্সিপাল হয়ে সত চরিত্রের অধিকারী ছাত্রী সংগঠনের বদলে অসত ছাত্র সংগঠনকে প্রশ্রয় দিয়ে অপকর্ম করার সুবন্দবস্ত করেদিয়েছেন। আপনি নিজেকে যদি মুসলিম মনে করেন, তাহলে আমার প্রশ্ন ; আপনি নিজে পাঁচ ওয়াক্ত নামায পড়েন কি ? আপনি পর্দা পালন করেন কি ? আপনি কুরআন-হাদীস মানেন কি ? আপনি ধর্ম সম্পর্কে কতটুকু জ্ঞান অর্জন করেছেন এবং কার কাছ থেকে? আপনি কোন আদর্শে বিশ্বাসী? এই প্রশ্ন গুলোর উত্তর ইডেন কলেজের অধ্যক্ষা না বল্লেও ছাত্রী বোনেরা ভাল বলতে পারবেন। অতএব পর্দাপলনকারী, নামাযী,কুরআন-হাদীস চর্চাকারী বোনদেরকে অপমান করেছেন তিনি নিজেকে কিভাবে মুসলমান মনে করেন? তার জানাযা ও দাফন মুসলমানদের কবরস্থানে হতে পারেনা।

মহান আল্লাহ বলেন : "যারা মুমিন পুরুষ ও নারীকে ফেতনার মধ্যে নিক্ষেপ(নিপিড়ন) করেছে, অত:পর তওবা করেনি, তাদের জন্য আছে জাহান্নামের শাস্তি, আর আছে দহন যন্ত্রণা" (সূরা বুরুজ : ১১ নং আয়াত)। যারা নিজেরা মন্দ তারা পূরা সমাজটাকে মন্দ বানাতে চায় আর যারা ভাল তারা সমাজটাকেও ভাল বানাতে চায়। ভাল মন্দের লড়াই কিয়ামত পর্যন্ত হতে থাকবে। যারা ঈমান আনবে ও ভাল কাজ করবে আল্লাহ তাদের জান্নাত দিবে আর যারা মন্দ কাজ করবে আল্লাহ তাদেরকে ইবলিছের সাথে জাহান্নামে নিক্ষেপ করবেন। হে আল্লাহ্ আমাদেরকে হেফাজত করুন ! মিথ্যাবাদী সাংবাদিক, রাজনীতিবিদ, নেতা নেতৃবৃন্দ এবং সকল প্রকার ফেতনা সৃষ্টিকারীদের কবল থেকে।

হে আল্লাহ্ ওদেরকে হেদায়েত দান করো নতুবা ধ্বংস করে দাও। আ-মী-ন। সাউদিআরব থেকে ফায়সাল লিখেছেন, প্রধান মন্তী আপনী কি নারী ? সরাষ্ট মন্তী এটা কিছু কিছু হতেই পার। {তা না হলে ডিজিটাল} পররাষ্ট মন্তী {বিয়ে হয় নাই}এটা ডিজিটের শুরু । এদের বেতন ভাতা বারালেই জনগন এ কাজে বিনিওগ বারাবে,চাকরীর ব্যাবস্তা হবে।

আয় বারবে জিনিস পত্রে দাম কমবে। সাউদিআরব থেকে জয় লিখেছেন, প্রধান মন্তী আপনী কি নারী ? সরাষ্ট মন্তী এটা কিছু কিছু হতেই পার। {তা না হলে ডিজিটাল} পররাষ্ট মন্তী এটা ডিজিটের শুরু from cyprus থেকে masum .bakshal লিখেছেন, hai gais you want to see degital bangladesh.this is the degital.dont weat to see more if you weat you can see evrey wear in bd like prostitut hostel to make sex. so we have to be protest powerfully by every hand of bd aginest this goverment.dont weat pls. সৌদিআরব থেকে মোহাম্মদ আলী লিখেছেন, হায়! হায়!! এ কি দেখছি!!! ছিঃ...ছিঃ........ছিঃ...!!!! শেষ পর্যন্ত অগ্নিকন্যা মতিয়া চৌঃ গৌরবান্বিত, নামী দামী ইডেন কলেজ পতিতালয়ে রুপ নিল..!! এখন উচিত কোন ভদ্র ঘরের মেয়েকে এই কলেজে ভর্তি না করানো। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, কৃষিমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী আপনারা মহিলাদের সম্নানার্থে, মা জাতির ভবিষ্যতের কথা বিবেচনা করে একটা কিছু করুন। আমরা প্রবাসে মুখ দেখাতে পারছি না.....।

cyprus থেকে মোস্তাক লিখেছেন, দেহব্যবসা-ই হলো ওদের আসল ব্যবসা Egypt থেকে Alauddin লিখেছেন, Its no matter.Just sex practice. ITALY থেকে mahmudali লিখেছেন, ETAKE {DIGITAL BEBSA}BOLA JABE. from Switzerland থেকে Hazrat Ali লিখেছেন, Awamileuge is hypocrisy party of Bangladesh always propagandized aganist Jammat Islami and sebir. they people told Jammat and sebir raped many ladys in the Bangladesh 1971 but Jammat islamic don't have power of Bangladesh now who raped there.only Awamilieuge and his student party সৌদি আরব থেকে মজিবল হক ফারুক লিখেছেন, ইডেন কলেজের অধ্যাক্ষের সহযোগিতায়ই ছাত্রলীগের নেত্রীরা এ অপকম চালিয়ে রমরমা ব্যাবসা করছেন????????। cyprus থেকে shahidul লিখেছেন, Hi bangladesh this is the sympol of digital রিয়াদ, সৌদী আরব থেকে মুক্তি ভাই লিখেছেন, ইডেন কলেজের সংবাদ টুকুন বেশ ভালভাবে পড়লাম। যারা দয়া করে মন্তব্য পরামর্শ দিয়েছেন তাদেরকে ধন্যবাদ জানাই। আল্লাহ্ কুরআনুল কারীমে বলেছেনঃ আর তারা ষড়যন্ত্র করেছিল ও আল্লাহ সূক্ষ্ম কৌশল করলেন এবং আল্লাহ সূক্ষ্ম শ্রেষ্টতম কৌশলী। (সূরা আল-ইমরানঃ৫৪)এই তো মাত্র কয়েক বছর আগের কথা জাঃ নগর বিশ্বঃ এর ছাত্রলীগ নেতা একশত মেয়েকে জেনা করে মিস্টি বিতরণ করেছিলেন ।

আমাদের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী তাদেরকে সোনার ছেলে উপাধী দিয়েছেন। জানিনা ইডেন কলেজের মেয়েদের কি উপাধী দিবেন ? আমাদের মাননীয় আশরাফ সাহেব কি প্রমাণ পেয়েছেন নাকি মতিউর রহমান রেন্টুর মতো বড় মাপের মানুষ দিয়ে প্রমানপ্রত্র দিতে হবে? সম্মানীতা সাহারা খাতুনকে প্রশ্ন রহিল যাদেরকে দিয়ে দেহ ব্যবসা করানো হলো তারা যদি আপনার বোন হতো তা হলে কি আপনি গর্ববোধ করতেন ? যদি না করেন তাহলে আমারা আশা করব দ্রুত সময়ের মধ্যে একটি সত্য রিপোর্ট দিবেন । অর্থনীতি বিভাগের তৃতীয় বর্ষের ছাত্রী লাবনী আক্তার বলেন, আমার চৌদ্ধগোষ্ঠী আওয়ামী লীগের রাজনীতি করে। আমি সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের কথামতো না চলায় আমাকে শিবির বানিয়ে হল থেকে বের করে দিয়েছে। )শিবির যেহেতু ছাত্রলীগের সেন্চুরী করতে দেয়না তাই রাজশাহীতে ছাত্রলীগ নিজেরা খুন করে সেটা শিবিরের উপর চাপিয়ে শেখ হাছিনার সোনার ছেলেদের শততম জেনা করার রাস্তা পরিস্কার করার অপচেষ্টা করছেন।

আসুন কুরআনের সেই আয়াতের দিকে ফিরে যাই ..তারা যত কৌশলই করুক না কেন আল্রাহর কৌশলই বড় কৌশল। হে আল্রাহ তুমি তাদেরকে হেদায়াত করো যারা তোমার হেদায়াত প্রাপ্য আর যারা নহে তাদেরকে ধ্বংশ করে জাতীকে বাঁচাও। আমীন। Portugal থেকে saiful islam Hassan লিখেছেন, Ekta kotha asene..benggeer mukhe baira mash! aije niriho bonder nirjaton and opobad deye hall theke ber kore deyese r tai Allah Sattri leger chorittro prokash kore dyese... oh... ai na hole chrattro lege.. USA থেকে Afzal Khan লিখেছেন, WHERE IS OUR WOMENS LIBERATION MOVEMENT NOW?? Are they sleeping now?? Where are those now who always criticize against Islamic dress code?? Where are those modern thinkers. These kind of under cover business is not new in our society and it is all over in the name of free society and womens freedom. . After few days every thing will be as usual. Emotion will be gone and back to normal. Soon time will come parents will face hard time to find a man for their daughter in their marriage. So let us not ruin our sisters and daughters life in the name of selfish politics. No body will be excused from character assassination. Present ruler should not think their daughters and sisters are safe and opposition should not also think they are also safe either. It is a national problem and a great insult to our Islamic values. We should not invite more destruction to use our daughters and sisters as tools for politics. All our parents and guardians must unite to secure our daughters and sisters honor which they preserve for the sake of their life. Let us put our political difference aside at least in this matter. from Switzerland থেকে abu siddik লিখেছেন, We got freedom 1971 From Pakistan but our country diden change anything. because our country has some political leader and has some media always made hostility each other. that's why our country did not change. I would like to tell awamileuge please forget passed. you should coll all party of Bangladesh and you will together do something for our country.

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে ৩৮ বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.