আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

কিছু মজার জোকস। ভালো লাগার মত। বাংলা জোকস থেকে নেওয়া। (কপি পোষ্ট)

স্বাধীন দেশে স্বাধীন ভাবে চলতে চাই.......

০১. আমার টাকাটা দিয়ে যাবেন স্বামী-স্ত্রী রতিক্রিয়ার সময়– স্ত্রীঃ আজ তোমার কেমন লাগছে গো? স্বামীঃ দারুন লাগছে ডার্লিং… ইচ্ছে করছে তোমার ভিতর চিরদিনের জন্য ডুকে যাই। বারান্দায় কাজের বুয়াঃ ডুকে যাওয়ার আগে আমার টাকাটা দিয়ে যাবেন। ০২. আমাদের চিন্তা করার কিছু নেই ক্লাস টু-তে এক পিচ্চি মেয়ে উঠে দাঁড়িয়ে বলছে, ‘টিচার টিচার, আমার আম্মু কি প্রেগন্যান্ট হতে পারবে?’ টিচার বললেন, ‘তোমার আম্মুর বয়স কত সোনা?’ পিচ্চি বললো, ‘চল্লিশ। ’ টিচার বললেন, ‘হ্যাঁ, তোমার আম্মু প্রেগন্যান্ট হতে পারবেন। ’ পিচ্চি এবার বললো, ‘আমার আপু কি প্রেগন্যান্ট হতে পারবে?’ টিচার বললেন, ‘তোমার আপুর বয়স কত সোনা?’ পিচ্চি বললো, ‘আঠারো।

’ টিচার বললেন, ‘হ্যাঁ, তোমার আপু প্রেগন্যান্ট হতে পারবে। ’ পিচ্চি এবার বললো, ‘আমি কি প্রেগন্যান্ট হতে পারবো?’ টিচার হেসে বললেন, ‘তোমার বয়স কত সোনা?’ পিচ্চি বললো, ‘আট। ’ টিচার বললেন, ‘না সোনা, তুমি প্রেগন্যান্ট হতে পারবে না। ’ এ কথা শোনার পর পেছন থেকে ছোট্ট বাবু পিচ্চিকে খোঁচা দিয়ে বললো, ‘শুনলে তো? আমি তো তখনই বলেছি, আমাদের চিন্তা করার কিছু নেই। ’ ০৩. আমি এখানে কী করি এক খামার মালিক শখ করে একটা জেব্রা কিনে এনেছে আফ্রিকা থেকে।

এক ভোরে জেব্রাটা বেরিয়ে এলো তার আস্তাবল থেকে। খামারের ভেতরে ঘুরতে লাগলো সে, আর ভাবতে লাগলো, এখানে তার কাজ কী হতে পারে। প্রথমে তার দেখা হলো একটা মুরগির সাথে। ‘সুপ্রভাত। ’ বললো জেব্রা।

‘তুমি এখানে কী করো?’ মুরগি জবাব দিলো, ‘সুপ্রভাত। আমি আমাদের মালিকের খাবারের জন্যে ডিম পাড়ি। ’ এরপর তার দেখা হলো একটা গরুর সাথে। ‘সুপ্রভাত। ’ বললো জেব্রা।

‘তুমি এখানে কী করো?’ গরু জবাব দিলো, ‘সুপ্রভাত। আমি আমাদের মালিকের খাবারের জন্যে দুধ দিই। ’ তার দেখা হলো একটা শুয়োরের সাথে। ‘সুপ্রভাত। ’ বললো জেব্রা।

‘তুমি এখানে কী করো?’ শুয়োর ঘোঁতঘোঁত করে জবাব দিলো, ‘সুপ্রভাত। মালিক আমাকে মেরে আমার মাংস খায়। ’ জেব্রা কিছুটা ঘাবড়ে গিয়ে সামনে এগোলো। এবার তার দেখা হলো একটা ষাঁড়ের। ‘সুপ্রভাত।

’ বললো জেব্রা। ‘তুমি এখানে কী করো?’ ষাঁড় জেব্রাকে আপাদমস্তক দেখে মুচকি হেসে জবাব দিলো, ‘সুপ্রভাত। তুমি তোমার পাজামাটা খোলো, আমি তোমাকে দেখাচ্ছি আমি এখানে কী করি। ’ ০৪. জীবনেও বিয়ে করব না জজ সাহেবঃ যখন এই স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়া হচ্ছিল তখন কি তুমি সেখানে উপস্থিত ছিলে? সাক্ষীঃ জী হ্যাঁ। জজ সাহেবঃ তোমার এই ঝগড়া থেকে কি ধারনা হলো? সাক্ষীঃ হুজুর আমি জীবনেও বিয়ে করব না ।

০৫. আপনার মেয়েকে ভালোবাসি এক ডেপো ছোকরা একজন কন্যার পিতার কাছে গিয়ে জিজ্ঞাসা করলেন স্যার প্রেম জিনিসটা কেমন ? কন্যার পিতাঃ প্রেম হলো স্বর্গীয় জিনিস, এর স্বাদ যে জীবনে পায়নি তাকে ঘৃনা করি। ছোকরাঃ আমি আপনার মেয়েকে ভালোবাসি। ০৬. চিঠি লেখা এবং পায়ে ব্যথা একদিন এক প্রতিবেশী গোপাল ভাঁড়ের কাছে এসে : ‘আমাকে একটা চিঠি লিখে দাও। ’ ‘আমি চিঠি লিখতে পারবো না, আমার পায়ে ব্যথা। ’ প্রতিবেশী আশ্চর্য হয়ে বললো, ‘চিঠি তো লিখবে হাত দিয়ে, পায়ে ব্যথা তাতে কী হয়েছে?’ ‘কারণ আমি অতোদূর হেঁটে যেতে পারবো না।

’ ‘অতোদূর হাঁটতে পারবে না মানে?’ ‘মানে আমার লেখা চিঠি আমি ছাড়া আর কেউ পড়তে পারবে না। আমার হাতের লেখা খুব খারাপ তো। যাকে চিঠি পাঠাবে, তাকে তো আমাকেই পড়ে দিয়ে আসতে হবে, তাই না? পায়ে ব্যথা নিয়ে যাবো কিভাবে?’

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.