সব বলতে,বলতে হয় না। একটা বিষয় নিয়ে যখন লেছড়ানো শুরু হয়, তখন অইটাকে পঁচানোর আগ পর্যন্ত বাঙ্গালীর ভাত হজম হয়না।
অমুক নাস্তিক-অমুক দেশে আস্তিক এত নাস্তিক এত-অমুক অমুক বড় বড় আস্তিক-এই সেই হাবি জাবি
আরে ভাই!
আস্তিক-দের বলছিঃ
প্রিচিং-এর চেয়ে প্র্যাক্টিসিং-এ জোর দেন। মানে বলে বেড়ানোর চেয়ে চর্চায় নজর দেন। আপনাকে দেখেই লোকে স্রষ্ঠায় বিশ্বাস করবে।
সকল ধর্মেরই প্রথম দিককার অনুসারীদের দেখেই লোকে তাঁর ধর্মে এসেছে।
আর যদি না পারেন, তাইলে মুখের অই ছিদ্রটা বন্ধ রাখেন। কারন এতে কাজ হবেইনা, উলটা নিজের বিশ্বাসেরই বারোটা বাজাবেন।
আর, স্রষ্টা যদি একজন থেকেই থাকেন, তাহলে তিনি সত্যিই আমরা যেরকম দয়ালু বলে জানি তারচেয়েও দয়ালু হবেন।
তাহলে কেউ যদি তাঁকে চিনতে না পারে, তো এটা আপনার আমার সমস্যা হবে কেন? এটা তো তাঁর সমস্যা!
ছেলের সমস্যা যেমন বাবার কাছে মহা সমস্যা, তেমনটাই হওয়ার কথা।
তো নিজের মুখটা বন্ধ করে আগে নিজে চিন্তা করেন আপনি তাঁকে কতটুকু চিনতে পেরেছেন।
আর তথাকথিত নাস্তিক মনে করেন যারা নিজেদেরঃ
কি আসে যায়? আল্লাহ থেকে থাকলে তিনিই আপনাকে ধরা দেবেন। শুধু নিজের সহজাত বিচার বিবেচনা ব্যবহার করুন, আর কখনোও কারোও ক্ষতির কারণ হবেন না।
এবং সবার কাছে ক্ষমা চেয়ে বলছিঃ
পৃথিবীর সবচে' ধর্ষিত তিনটি শব্দ- ধর্ম, প্রেম, রাজনীতি।
এছাড়া কি কথা বলার আর কিছু নাই? ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।