mamun.press@gmail.com
আবদুল্লাহ আল-মামুন, ফেনীঃ
ম্ত্রা ৭ ফুট পূর্বে ফেনী বড় নদীর পেট ,উওর-দেিণও তাই। মাঝখানে সালমার বসবাস,জোয়ার আসার পর সাগরের দ-ুটা বড় ঢেউ আসলে নিচিহ্ন হয়ে যাবে সালমার দো-চালা ঘরটি। অথচ জীবন ঝূকি নিয়ে র্নিঘুম রাত কাটায় সালমার পরিবার। তার স্বামী কাশেম, পেশায় জেলে,এ ভিটিতেই তাদের স্থায়ী ঘর ছিল। ভাঙ্গনের ভয়ে ঘর গুটিয়ে নেয়া হয়েছে।
কারন ঘর অস্থায়ী পদ্বতির না করলে হয়তো একটি প্রাণও বেঁচে থাকবেনা ।
পাতিলে পানি গরম হচ্ছে,স্বামী কাশেম মাছ বেচে চাউল নিয়ে বাড়ি ফিরবে, তারপর ভাত-তরকারী রান্না এবং পরে খাওয়া। শিশুরা জানে না সেই যন্ত্রনাটি তাই মা সালমার শান্তনার বাণী একটু অপো কর ভাতের মাড় পেলি তারপর ভাত খাবি। দুপুর গডিয়ে যাচ্ছে সালমার বাচ্চা ৩টি ুদায় ছটপট করছে এক মুঠো ভাতের জন্য।
এর মধ্যে কথা হয় সালমার সাথে, সে নদী ভাঙ্গনের প্রশ্নে বলে, ডর কিয়ের আজরাইল আইলে দরিয়ার পেটে যামু ” এভাবে বেচেঁ থাকে, বেঁচে থাকতে হয় সালমাদের।
সাগরকূলে এরকম শতশত পরিবার এভবেই বসবাস করছে জীবন ঝূকি নিয়ে। তাদের গ্রামের নাম চর নারায়ন । সোনাগাজীর উপকূল এলাকায় ফেনী বড় নদী কিনারে তারা বসবাস করে। তারা এখানে বসবাস করে ১০০ বছর পূর্বে বাপ- দাদারও আমল থেকে। নদী ছিলো ৭ কিলোমিটার দুরে ।
ভাঙ্গতে ভাঙ্গতে নদীর পেটে চলে গেছে গ্রামের পর গ্রাম। ভাঙ্গছে এলাকার একমাত্র আশ্রয় কেন্দ্র শেল্টার হাউজ, জিন্নাত আলী মসজিদ, হাজার হাজার কবরস্থান ও গুরুত্বপূর্ন স্থাপনা । সরকারের প্রতিশূতি নদী ভাঙ্গন রোধে ব্যবস্থা নেয়া হবে। কিন্তু তা কখন কেউ জানেনা।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।