আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

'সুপুরুষ' পুলিশের কাণ্ড

ডিপ্লমেসি ইজ নট সামথিং য়ু ক্যান লার্ন অ্যাট ইসকুল অর ইন দ্য ফরেন সার্ভিস। আ ডিপ্লম্যাট ইজ আ পারসন হু ক্যান টেল য়ু টু গো টু হেল অ্যান্ড অ্যাকচুয়ালি মেক য়ু লুক ফরওয়ার্ড টু দি জার্নি

গৃহবধুর শ্লীলতাহানির অভিযোগে জনতার হাতে আটক নড়াইলের লোহাগড়া থানার এক এসআই ও এক কনস্টেবল জনসম্মুখে ক্ষমা চেয়েছেন। পরে সমঝোতার ভিত্তিতে এসআই আব্দুস সালাম ও কনস্টেবল ইকরামকে ছেড়ে দেয়া হয়। ঘটনার বিবরণে জানা গেছে, একটি হত্যা মামলার সূত্র ধরে বৃহস্পতিবার দুপুরে কনেস্টবল ইকরামকে নিয়ে দিঘলিয়া পূর্বপাড়া গ্রামের শাহাদত বিশ্বাসের বাড়িতে যায় এসআই সালাম। কনেস্টবলকে বাইরে রেখে শাহাদতের ঘরে ঢুকে তার স্ত্রী লাবনী বেগমকে কুপ্রস্তাব দেয় এসআই আব্দুস সালাম।

প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় সালাম এক পর্যায়ে লাবনীকে জাপটে ধরে। এ সময় লাবনী চিৎকার দিলে পুলিশ কর্মকর্তা দ্রুত বাড়ি থেকে পালিয়ে যায়। ধস্তাধস্তিতে গৃহবধূর পরণের শাড়ি ছিড়ে যায়। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, এর পর ক্ষোভ সামলাতে না পেরে সালাম ও কনেস্টবল ইকরাম শাহাদত হোসেনের মালিকানাধীন রাইস মিলের ফিতা কেটে ফেলে। এছাড়াও মিলের বেশ কিছু যন্ত্রপাতি খুলে বস্তাবন্দী করে থানায় পাঠিয়ে দেয়।

এ ঘটনায় ক্ষুব্ধ হয়ে এলাকাবাসী পুলিশ কর্মকর্তাকে দিঘলিয়া বাজার বনিক সমিতির একটি কক্ষে প্রায় দেড় ঘন্টা আটকে রাখে এবং বিক্ষোভ মিছিল করে। পরবর্তীতে লোহাগড়া থানার এসআই শংকর ও এএসআই সঞ্জিত ঘটনাস্থলে হাজির হয়ে যন্ত্রপাতি ফেরতের আশ্বাস দিয়ে সমাঝোতা করে তাকে মুক্ত করেন। জনতার হাতে আটক সালম বাজারে উপস্থিত শত শত জনতার সামনে ক্ষমা চান। বাজার বনিক সমিতির সহ-সভাপতি শেখ নাসির ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেন। পরে যোগাযোগ করা হলে, এসআই আব্দুস সালাম এ অভিযোগকে ভিত্তিহীন দাবি কর।


অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।