একজন ইউনুস খান বেঁচে থাকতে চান গণ মানুষের মৌলিক চাহিদা পূরণের আন্তরিক প্রচেষ্টা এবং উদ্যেগ গ্রহণের মাঝে।
১৭ ডিসেম্বর দৈনিক আমার দেশ পত্রিকায় তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী ও সজীব ওয়াজেদ জয়ের বিরুদ্ধে বৈদেশিক বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে ৫০ লাখ ডলার ঘুষ নেওয়ার বিষয়ে সংবাদ পরিবেশন করা হয়।
যা সবার মাঝে বড় রকমের আশ্চর্যবোধক চিহ্ন (!) একেঁ দিয়েছে। কেউ কেউ বলছে যা রটে তা কিছু না কিছু হলেও বটে। কেউবা গোয়েবলসের মিথ্যাকে সত্য বানানোর মিথকে মনে করিয়ে দিতে চাচ্ছে।
তবে যাই হোক না কেন এবার ফেঁসে যাচ্ছে আমার দেশের সংশ্লিষ্টরা/ তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী ও সজীব ওয়াজেদ জয় গং। কারন আজকে নাটোর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হানিফ আলী শেখ আজ রোববার জেলার মুখ্য বিচারিক হাকিম আদালতে বাদী হয়ে দৈনিক আমার দেশের বিরুদ্ধে ১০ হাজার কোটি ডলারের মানহানির মামলা করেন। ফলে এখন "আমার দেশ" পত্রিকার অভিযোগের সত্যতা প্রমাণ করা ছাড়া আর কোন উপায় নাই।
তবে আম জনতার লাভই হয়েছে বলতে হবে কারন -
১। ঘটনা মিথ্যা হলে সকল কৌতুহলেরও মৃত্যু ঘটবে।
সাথে অযথা ক্যাচাল।
২। ঘটনা সত্য হলে লুঠেরাদেরও মৃত্য ঘটবে।
ব্যক্তিগতভাবে আমি মনে করি - নিউজ আইনের ল'এ্যাক্ট দেখিয়ে খবরের সোর্সের কথা গোপন করার সুযোগ এখানে নেই। আর যেহেতু পত্রিকাটার পিছনে মাহমুদুর রহমানের হাত আছে সো ব্যাপারটা আরোও যথেষ্ট গুরুতর।
কারন -
১। মাহমুদুর রহমান ইতিমধ্যে যথেষ্ট বিতর্কিত
২। যেহেতু মাহমুদুর রহমান জ্বালানী মন্ত্রণালয়ে ছিলো, সেহেতু তার জ্বালানী মন্ত্রণালয়ের পিছনে লেগে থাকা অস্বাভাবিক কিছু না। সেহেতু সে কেচোঁ খুরতে গিয়া সাপের দেখা পেলেও পেতে পারে।
আপাতত সাইড ইজি চেয়ারে আরাম করে বসে খেলা দেখা ছাড়া আমাদেরও তেমন কিছু করার নেই।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।