এদেরকে প্রতিটি রাজনৈতিক সরকারের আমলে দেখা যায়। কখনোও বা যুব সমাজের বেশে, কখনও বা যুবদলের বেশে আর কখনও বা যুবলীগের বেশে। বিশেষ করে এবারে যুবলীগের শারমেয়রা সারাটা দেশ জুড়ে যে কাণ্ড-কীর্তি করে বেড়াচ্ছে, তাতে যে ক্ষমতাসীনদের আয়ু কমে আসছে, সে ব্যাপারে কোনই সন্দেহ নেই। এমনি এক শারমেয় বাচ্চা বরিশাল জিলা ছাত্রলীগের সাবেক সদস্য ও জেলা মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্মের সদস্য-সচিব ফয়সাল বিন ইসলাম। এই শারমেয়টি বিশিষ্ট সমাজসেবক ও দানবীর বিজয় কৃষ্ণ দে-র বাসভবনে গিয়ে পাগলা কুকুরের মত অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে চেঁচাতে থাকে, জোট সরকারের আমলে আমাদের টাকা দাও নি।
এখন আমরা ক্ষমতায়। তাই আমাকে চাঁদা দিবি। ' তাকে নিবৃত্ত করতে গেলে সে নৈশ প্রহরী সহ আরো দু'জন সহযোগীকে মারধর করে, বিজয় কৃষ্ণ দে-কেও শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করে। পরে পুলিশ এসে তাকে নিয়ে যায়। সে স্বীকার করে যে ২০০০ সালে এক সঙ্গে একটি পূজার আয়োজন করলেও তাকে না জানিয়ে বিজয় কৃষ্ণের নেতৃত্বে প্রতিমা বিসর্জন দেওয়ায় সে তার প্রতিবাদ জানিয়েছে।
অবশ্য শারমেয়দের প্রতিবাদ এভাবেই হয়। সময় এসেছে ঐ সব শারমেয়দের যেখানেই পাওয়া যাবে, সেখানেই গণধোলাই এমনভাবে দেওয়া উচিত যাতে বাকী জীবন ভিক্ষা করে চলতে হয়।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।