আমাদের অনেককেই বিপদজনক এবং ক্ষতিকর পদার্থ নিয়ে কাজ করতে হয়। বিশেষ করে যারা ল্যাবরেটরী এবং কেমিকেল স্টোরে কাজ করেন। এছাড়াও আমাদেরকে মাঝে মাঝে এ ধরনের পরিস্হিতিতে পড়তে হতে পারে। তাই এ ধরনের পদার্থ আমরা কিভাবে চিনবো তা জানা দরকার।
বিপদজনক এবং ক্ষতিকর পদার্থগুলোকে (EC directive অনুযায়ী) ৮ ভাগে ভাগ করা হয়েছে:
1. explosive
উদাহরণ: ডিনামাইট, নাইট্রো গ্লিসারিন, ট্রাই নাইট্রো টলুইন
2. flammable
উদাহরণ: সালফার, পেট্রল, মিথেন, ইথানল, হাইড্রোজেন
3. oxidizer
উদাহরণ: ক্লোরেট, অজৈব পারঅক্সাইড, অক্সিজেন
4. toxic (poison)
উদাহরণ: ফসজিন, সায়ানোজেন, হাইড্রোজেন সায়ানাইড, বেরিয়াম ক্লোরাইড, নিকোটিন
5. harmful
উদাহরণ: ক্যাফেইন
6. corrosive
উদাহরণ: নাইট্রিক এসিড, সালফিউরিক এসিড, হাইড্রোক্লোরিক এসিড
7. irritant
উদাহরণ: টিয়ার গ্যাস, ফিউমারিক এসিড
8. radioactive
উদাহরণ: ইউরেনিয়াম, প্লুটোনিয়াম
এসব চিহ্নযুক্ত কোন প্যাকেজ কিংবা বোতল দেখলে সতর্ক হতে হবে এবং যত্নের সাথে ধীরে সুস্থে বহন করতে হবে। আর যাদের এসবের সাথে কোন সম্পর্ক নেই তারা যেন নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখে।
বিপদজনক এবং ক্ষতিকর পদার্থগুলোকে আরও অনেকভাবে ভাগ করা হয়েছে এবং চিহ্নগুলোও পরিবর্তন ও পরিমার্জন করা হয়েছে । ভবিষ্যতে এ নিয়ে আরও লেখার ইচ্ছে আছে।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।