ডাগ-আউটে ধ্যানমগ্ন ঋষির মতো বুকে আড়াআড়ি হাত রেখে নির্বিকার-নির্লিপ্ত ঠায় দাঁড়িয়ে থাকতেন লুইস আরাগোনেস। বকসাদা চুলের কোচকে তখন মনে হতো দার্শনিক যেন। রিকার্ডো লা ভোলপে আবার একের পর এক চুরুট ফুঁকে ধোঁয়ার কুণ্ডলী পাকাতেন। আবেগ উত্তেজনাটা পুষে রাখা ধাতে নেই বলেই বুঝি লুইস ফেলিপে স্কলারির ডাক নাম ‘বিগ ফিল’!
ডাগ-আউটে কোচদের প্রতিক্রিয়া একেক রকম। কিন্তু একটা সময় পৃথিবীর সব ফুটবল কোচ যেন অনেকটা একই রকম হয়ে যান।
দল যখন গোল করে একটু পার্থক্যও অবশ্য থাকে। সবার আবেগের প্রকাশ তো আর এক রকম নয়। কেউ কেউ একটু বাড়াবাড়ি করে অদ্ভুতভাবে উদযাপন করেন। কেউবা বয়সের তোয়াক্কা না করে মেতে ওঠেন শিশুসুলভ আনন্দে। কেউবা উত্তেজনার বশে গোটা মাঠেই দিয়ে ফেলেন দুই-তিন চক্কর।
অত্যধিক আনন্দে দুর্ঘটনাও ঘটিয়ে ফেলেছেন, এমন ঘটনাও ঘটেছে!
তেমনি কয়েকটি অদ্ভুতুড়ে উদযাপন নিয়ে এই বিশেষ ফিচার
পাভেল ভিরবা।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।