আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

খোমা বদল (লুকিং ফর শত্রুস এবং বাচ্চা ছেলে অভিনীত) ......

যদি কখনও সুযোগ পাই, সাত বাজারের চুড়ি এনে দেব, যত্ন করো!
ফেইস অফ মুভিটা অনেকেই দেখেছেন নিশ্চয়। নিকোলাস কেজ আর জন ট্রাভোলটার অনবদ্য অভিনয় আর কিছুটা ভিন্নধর্মী কাহিনী। স্পেশাল এজেন্ট ট্রাভোল্টা মাফিয়া লিডার কেজ এর সাথে চেহারা অদল-বদর করে নেয় তাদের আস্তানায় গিয়ে তথ্য বের করার জন্য..... কিন্তু কোন একভাবে কেজ জ্ঞান ফিরে পেয়ে ট্রাভোল্টার মুখের চামড়াটা পরে নেয়..... তখন সে ট্রাভোল্টা হয়ে যায় আর কাহিনী ভিন্ন দিকে মোড় নেয়! .... ... এইবারের কাহিনী হলিউডে না, বঙ্গদেশেই। জাতীয় রাজনীতিতে, একই মন্ত্রনালয়ে, একই পদে। দুই ভিন্ন সময়ে দুই ভিন্ন ব্যক্তি! কিন্তু অনেক কিছুই এক: স্টাইল, কথার ভাব-ভঙ্গি, ইত্যাদি।

কিন্তু পরিণতিটা ভিন্ন। ভিন্ন মানে একেবারেই ভিন্ন না। একজন ৫ বছর মেয়াদ শেষের পর আস্তাকুরে নিক্ষিপত, আরেকজন উজ্জ্বল ভবিষ্যত থাকা সত্বেও ৫ মাস পরই "বাচ্চা ছেলে"র তকমা পেয়ে, অনেক নাটক-সিনেমা করে, ভয়ে কিংবা অভিমানে পদত্যাগ করেছে! ছেলেটা আসলেই একেবারেই বাচ্চা একটা ছেলে। এইটা আমার কথা না, তাঁর সিনিয়র, আমাদের একান্ত প্রিয়, জনাবা(!!!) সাহারা খাতুনের কথা। তিনি কেন তাকে এই বাচ্চা ছেলের তকমা দিলেন সেইটা নিয়ে দুষ্টু লোকেরা অনেক গবেষণা করেছে।

করে একটা কারণ বের করেছে। আর কারণটা হল বণিক সাহেব। জ্বী, দাউদ বণিক থুক্কু মার্চেন্ট! যেই থিওরী শুনলাম সেইটা লিখবো লিখবো করে অনেকদিন ধরেই লিখছিলাম না, আজকে সাহস সঞ্চয় করে বলেই ফেলি, ..... মার্চেন্ট সাহেবকে ভুলক্রমে(!) গ্রেফতারের পর থেকেই নাকি বাচ্চা ছেলেটার পদত্যাগের ভাবনা উদয় হয়। এটার কারণটা অনেকটা অজানা তবে ধারণা করা হয়ে থাকে যে সিনিয়র মার্চেন্ট থুক্কু বড় দাউদ নাকি এই ঘটনার পর আমাদের বাচ্চা ছেলেটাকে মনে করেছে, মানে তার কথা স্মরণ করেছে। এই কথা পিচ্চিটার কানে যাওয়ার পর পরই নাকি সে প‌্যান্ট বা এ জাতীয় কিছু একটা ভিজিয়ে ফেলেছিল।

যাই হোক, এইগুলা কোন ব্যাপার না। অনেক সাহসী লোকও নাকি যুদ্ধের ময়দানে অহরহ প‌্যান্ট নস্ট করে... আর ইনি তো নিতান্তই বাচ্চা একটা ছেলে........ মুখে আর কিছু না বলি! কারণ ছবিই কথা বলে! লিংকুও দিয়া দিলাম! Click This Link
 

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।