আসেন দুর্নীতি করি। আর এই দুনিয়াটাকেই খুচাই!
আমার ছোটবেলা আর গুজরান খা-১!
মানুষ মাত্রই ভুল; এটা অনেক পুরোনো কথা, নতুন কথা হলো ভুল মানুষেরই হয়, হনুমানের হয় না! এই কথারও একটা শানে নযুল আছে।
শানে নযুল হইলো: মানুষ মাঝে মাঝে এমন এমন ভুল করে যে হনুমানও এমন গবেট মার্কা ভুল করে না। এর প্রমান কিছু দেই।
ইদানিং অনেক বড় বড় কর্পোরেট অফিসেই দেখা যায় বিজনেস স্ট্যাবিলিটি বা সাসটেইনেবিলিটির নাম করে এমন সব ডিপার্টমেন্ট খোলে যাদের আদতেই তেমন কোনো প্রোডাক্টিভ কাজ থাকে না।
শুধু বসে বসে ভাবো আর মাস শেষে টাকা নাও। তবে এটা ঠিক এসব ভাবনার কোনোটাই ফেলনা নয়। এহেন অবস্হায় একটা কর্পোরেট কালচার গড়ে উঠেছে সেটা হলো চেইন মেইল। কাম কাজ নেই বিভিন্ন গ্রুপ থেক ফানি মেইল দিয়ে চেইন মেইল করে দেয়া। এসব মেইলের মঝে কিছু কিছু আছে যেগুলো আসলেই খুব উপকারী তবে বেশীরভাগই একটু ভালগার টাইপের হয়।
আমার এক এক ক্লাশমেট যে হোয়াওয়েতে জব করে, সে একদিন সকালে অফিসে বসে এজে কানেক্ট করে ইয়াহুতে মেইল চেক করছিলো, এমন সময় সে একটা ভালো মেইল পেয়ে চেইন মেইল করলো,"মেয়ে পটানোর ২০ টি উপায়"। আমি মেইলটা পেয়ে বেশ কিছু ক্ষন পড়ে হাসলাম আর ভাবলাম ভালোই তো মেইল পেয়েছে। কিন্তু মেইলের মাঝে ও কোথা থেকে মেইল পেয়েছে সেটা দেখলাম। দেখলাম ৬ টা গ্রুপ থেকে মেইলটা দেয়া হয়েছে যার মধ্যে ৫ টাই ইয়াহুর এ্যাডাল্ট গ্রুপ। আর ব্যাক্তিগত মেইল আইডি ছিলো ২০ টির মতো।
এসবের কিছু স্যাম্পল: ইউ_আর_জ্যাকএ্যাস, আই_লাভ_ইউ_মান্কি, আই_ম্যারি_বুশ, বুশ_ইজ_এ_ওম্যান, আই_এ্যাম_ডায়ানা ইত্যাদি। আর পাঠানোর লিস্টে দেখলাম হোয়াওয়ের বেশ কিছু ইন্জ্ঞিনিয়ার, অন্যান্য কোম্পানীর কিছু আইডি যার মধ্যে কিছু মেয়েও আছে। আমি ভাবলাম বন্ধু তো মনে হয় কাম বানাইছে। দিলাম ফোন, দেখি বন্ধ। ম্যাসেন্জ্ঞারে লগইন করলাম, পেয়ে গেলাম।
: কি খবর? কেমুন আছো?
: এইতো। তুই?
: ফাটাফাটি। তুমার মেইল পাইলাম, বড়ই সুন্দর হইছে।
: দুস্ত, একটা সমস্যা হইয়া গেছে। মেইল দেওনের আগে কই থিকা আইছে ওগুলা মুছতে ভুইলা গেছি।
দেওনের সাথে বিএসএসের এক ম্যানেজার ফোন দিয়া দিছে।
: একটা কাজ করো রিকল করো। যাগো পাঠাইছো, সবারটা ফিরা আইবো।
: তাই নাকি? এইটা কেমনে করে?
আমি শিখায়া দিলাম। ও করলো রিকল।
কিছুক্ষণ পর আবারো নক করলো।
: দুস্ত কেবল একজনের টা ফিরা আইছে, আর সবারটা ফেইল মারছে।
: এই মাইয়া আইডি গুলান কেডা? তুমার গার্ল ফ্রেন্ড?
: লাইন লাগাইতাছিলাম, পাইপ লাইনে আছিলো।
: ভুইলা যাও, তা অফিসে এর প্রতিক্রিয়া কি?
: আর কইস না, এখনও ডেস্কের সামনে ভীড় জমাইতাছে। তবে বস পিঠে থাপড়াইয়া কইলো এই বয়সে যাইবো না তো কবে যাইবো? এখনই সময় এইখানে যাওনের।
আমার মান সম্মানের ডায়রিয়া লাইগা গেছে।
আমি মনে মনে হাসলাম। এরকম আমারও একবার এরকম হয়েছিলো। পাশ করার পর ঘুম আর ব্যায়াম করতে করতে একসময় বোর হয়ে গেলাম। ভাবলাম কিছু একটা আরামজনক কাজ করি।
তখন এক সুইডীশ ইমিগ্র্যান্টকে পেয়ে গেলাম যে সিডার একটা প্রোজেক্টের পিছনে ঘুর ঘুর করছিলো। সে একটা এ্যাপয়েন্টমেন্ট লেটার ধরিয়ে দিয়ে বললো কাজটা যেনো করে দেই। সিডার একজন বস ছিলেন অনেক বয়স্ক। নাম রুপম (ছদ্মনাম) স্যার। তা সে আমাকে কিছু টাকা দিয়ে বললো খুলনার এক ওসিকে দিয়ে আসতে আরেকটা সিগন্যাচার নিয়ে আসতে।
আমি গিয়ে টাকা গুলো দিলাম সিগন্যাচার নিলাম। কাগজের স্ক্যান করে ল্যাপটপে গান শুনছিলাম আর একটা বাংলা এ্যাডাল্ট পড়ছিলাম। তা ভাবলাম মেইলটা করে দেই। আন্দাজের উপর কোনো মতে লিখে সেন্ড করে দিলাম। সেন্ড করে সারতে পারি নাই, দেখি স্যারের ফোন।
বললো," রনি, এটা কি পাঠাইছো?"
: স্যার, কাজ হয়ে গেছে। স্ক্যান কপি পাইছেন?
: (একটু রাগতঃস্বরে) একটু চেক করে দেখো কি পাঠাইছো?
আমি তাড়াতাড়ি সেন্ট আইটেমে চেক করলাম, দেখে মাথা ঘুরে গেলো:
ডীয়ার রূপম
আপনার কাজ হয়ে গেছে। দয়া করে এ্যাটাচ ফাইলটা চেক করুন।
ইতি
যোগেশ চন্দ্র ধন
আর এ্যাটাচে দেখি, যে বাংলা চটিটা পড়ছিলাম সেটা। আমার চক্ষু ছানাবড়া।
মোবাইল চেক করে দেখি একটা এসএমএস: রনি, উই নিড টু টক!
ঢাকায় গিয়ে কি হয়েছে তা নাই বললাম, তবে তার কিছু দিন পরেই আমি আমার প্রথম অফিসিয়াল জবটা পাই।
ভূলে ভুলে ভরা এ জীবন, যার বেশীরভাগই করেছি উদাস মনে।
তবে এটা বুঝেছি একবার ভুল করলে করার কিছুই থাকে না, সেটার প্রতিক্রিয়া হাতে নাতে পেতে হয়। ক্লাশ নাইনে থাকতে একটা কাহিনী হলো। আমাদের এক স্যার ছিল ইসলাম শিক্ষা পড়াইতো, ডাকতাম নান্দাইলের ইউনুস।
কারন উনার ডাক নাম ছিলো ইউনুস আর যখনই ক্লাশে আসতেন তখনই এক হাতে একটা বিশাল লম্বা খেজুর গাছের চিকন বেত আরেক হাতে চক ডাস্টার। একদিন ক্লাশে এসেই পড়া নিতে শুরু করলেন। সেদিন আমি আবার কেমনে কেমনে যেনো পড়াটা করে এসেছিলাম। সূরা আত-ত্বীণ অনুবাদ সহ মুখস্হ।
ক্লাশে ঢুকার সাথে সাথেই পিন পতন নীরবতা।
উনার ক্লাশটা ছিলো ২য় ক্লাশ। ক্লাশে এসেই বোর্ডে সূরা আত-ত্বীনের একটা আয়াত লিখলেন। সবার হার্টবীট বেড়ে গেলো, কিন্তু আমি ছিলাম হাসি মুখে তবে একটু উদাস হয়েছিলাম, কি যেনো নিয়ে ভাবছিলাম। উনি চোখ ঘুরাতে ঘুরাতে আমাকেই বললো," এই, হাসছো কেন? এদিকে আসো। "
একটু ঘাবড়ে বোর্ডের সামনে দাড়ালাম।
বললো এর অর্থ লিখতে।
আমি হাসতে হাসতেই কি যেনো লিখলাম। সে অনেক ক্ষণ ধরে বোর্ডের দিকে চেয়ে থাকলো, তার পর আমার চোখে স্হির দৃস্টিতে তাকালো, আমি ঠায় তার দিকে চেয়ে আছি, এমন ভাব যে এখন আমার হাতে পুরস্কার তুলে দেবেন। বললো," কি লিখেছো?"
আমি বোর্ডের দিকে চেয়ে মাথাটা আউলে গেলো। লেখা আছে:
কোকিল ডাকে কু কু
মন যায় উড়ে টিম্বাকটু!
পড়া শেষ না হতেই অনুভব করলাম আমার পশ্চাদে শপাং শপাং কয়েকটা পড়লো।
মনে আছে সে দিন স্যারের কাছে অনুরোধ করে আরো দুবার চেস্টা করলাম এবং দুবারই ভুল করে আরো শপাং শপাং মার খেলাম। আসলে আচমকা ঘটনার তোড়ে ভুলে গেছি সব। হয়তো তখন চেস্টা না করলে এই তিন গুণ এক্সট্রা মার খেতাম না।
যাই হোক, মন আসলে একটা অন্যরকম চীজ। আমার মনও অনেকটা এরকমই।
স্কুলে খেতাম ডলা, স্কুল থেকে বিকালে বাসায় এসে মাঠে খেলতে খেলতে খেতাম পোলাপানের ডলা, বাসায় এসে প্রাইভেট টিউটরের কাছে পড়তে এসে খেতাম ডলা, এই ডলা খাওনের খবর শুনে আম্মা এসে ডলা দিতো, সেই ডলা খেয়ে পড়তে বসতে বসতে ঝিমানি এলেই আরেক ডলা, ঘুমানোর আগে দুধ না খাওনের ডলা, ঘুম থেকে দেরী করে উঠলে তার ডলা, আবার স্কুল গেলে সেই স্যারের ডলা। প্রতি দিন ৭ টা ক্লাশের মধ্যে ২ টা ক্লাশে মাইর তো কনফার্ম। এই ডলাময় সপ্তাহ পার করার পর শুক্রবার চলতো বাপের ডলা, কারন সারা সপ্তাহের খবর শুইনা ফলাফল হাতে নাতে।
এই ডলাময় জীবন থেকে মুক্তি পেতে ৭ম ক্লাশে স্কাউটে যোগ দেই। কারন প্রতি শুক্রবার স্কাউটের কর্মশালা হইতো।
তবে ক্লাশ সেভেনে বার্ষিক পরীক্ষা দিতে গিয়ে একটা ঘটালাম যেটা আমার জীবন না পাল্টালেও একটা কিছু পাল্টিয়েছিলো। বার্ষিক পরীক্ষার প্রিপারেশন সেবার খুব ভালো ছিলো। ক্লাশ এইটের অংক শিখিয়েছিলো স্যার কারন ভেবেছিলো আমি বোধ হয় ক্লাশ এইটে বৃত্তির প্রিপারেশনে যাতে সুবিধা হয়। সেই সূত্রে পরীক্ষার আগের দিন আমার অংকের প্রিপারেশন ছিলো তুখাড়। বীজগণিত দেখার সাথে সাথে উত্তর চোখে ভাসতো, সম্পাদ্যের ছবি ৫ মিনিটে নিখুত আকতে পারতাম আর উপপাদ্যর কথা তো বললামই না! কারন আমি এক্সট্রা পর্যন্ত করে ফেলেছিলাম।
পরীক্ষার দিন ১ ঘন্টা আগে রওনা দিয়ে ২০ মিনিট আগে পৌছে গেলাম। হাতে জ্যামিতি বক্স আর স্কেল নিয়ে ঢুকছি পরীক্ষার হলে এমন সময় ক্লাশমেট আবুল বাসার বললো," কিরে, প্রিপারেশন কেমন?"
: এবার ১০০ তে ১০০ কনফার্ম!
: (একটু অবাক হয়ে), তুমরা ভাই ভালো ছাত্র। কিন্তু জ্যামিতি বক্স আনছো কেন?
: ক্যান সম্পাদ্য আকার জন্য!
: কও কি? আজকা তো বাংলা ২য় পত্র পরীক্ষা!
আমি শুনেই টাস্কি। যেদিন বার্ষিক পরীক্ষার ডেট দিছিলো সেদিন আমি কইছিলাম আম্মাকে এবার এইটে আমার রোল হবে প্রথম দশ জনের মধ্যে। যদিও রেজাল্ট আমার ওতো খারাপ ছিলো না।
বাংলা ২য় পত্রে আনায় বানায় লেইখা ৬২ পাইছিলাম আর অংক পরীক্ষায় পাইছিলাম ৩৫। প্রথম ১০ জনের মধ্যে না থাকতে পারলেও শেষ ১০ জনের মধ্যে ছিলাম, আর রেজাল্ট হাতে তার পরের দিন বাসায় আসার জন্য আম্মাজান চৌবাচ্চায় ২ ঘন্টায় চুবিয়েছিলেন।
মনে পড়ে সেই মুসলমানি দিনের কথা, তখন আমার বয়স ছিলো মনে হয় ১১ কি ১২। আমার মুসলমানির খবর শুনে এক বৃদ্ধ আমাকে বলেছিলেন, উনার জ্ঞান হবার পর এত বুড়া বয়সে মুসলমানি হতে কারো দেখেননি। তবে এক হিন্দুকে ধর্মান্তরিত হবার পর দেখেছিলেন একবার, তখন তার বয়স ছিলো ১২ কি ১৩।
সেই হিসাবে সেই বুড়ার বয়স যদি ৭০ হয়, তাহলে বিগত ৫০ বছরে এই এলাকায় এতো বেশী বয়সে কারো মুসলমানি হয় নাই। আর আমার মুসলমানি দেখার জন্য বাসায় তিল ধারনের ঠাই ছিলো না। আমি লজ্জায় মান সম্মান আর মুসলমানির ব্যাথায় অজ্ঞান হয়ে গিয়েছিলাম।
মুসলমানির পর আমি প্যান্ট পড়তে পারি নাই ১ মাস। একটা সাদা গামছা জড়িয়ে ঘুরে বেড়াতাম পাড়াময়।
উল্লেখ্য আমি যেই রাস্তা দিয়া হাটতাম সেই রাস্তা দিয়ে কোনো মেয়ে হাটতো না। কারন কাপড় চোপড়ের একটু ছোয়া লাগলেই কেমুন জানি সুড়সুড়ি আর ব্যথা লাগতো বলে আমি গামছা জড়িয়ে ঘুরতাম আর সেই গামছাটা ছিলো একটু সাদা তার উপর বেশ ট্রান্সপারেন্ট। আমি ড্যাম কেয়ার ভাবে ঘুরতাম, কারন মর্দ মানুষের এত শরম কিসের!
তো একবার গোসল করতে যাবার সময় ভুলে শরীরে পানি ঢেলে ফেললাম ঐ কাপড় না খুলেই গোসল করে ফেললাম। কাপড় ভিজে সারা। সেটা খেয়াল না করে লুঙ্গী পড়ে বের হয়ে আসলাম।
অনেকদিন পর লুঙ্গী পড়ে কেমন যেনো আনকমফর্ট ফিল করছিলাম। আমার পরেই আমার ছোট কাকা ঢুকলেন গোসল করতে। গোসলের পরপরই চিল্লাচিল্লি, বললো,"আমার লুঙ্গী কই?"
আমি চেয়ে দেখি কাকার লুঙ্গী পড়া। চোখ তুলে তাকাতেই দেখি আমার কাকা ভিজা শরীরে আমার সামনে রাগে ফুসছে। বললো," রইন্যা, আমার লুঙ্গী পড়ছোস ক্যান?"
আমি ইচ্ছা করে পড়ি নাই আসলে।
আমি আরেকটা কাপড় নিয়ে গিয়েছিলাম কিন্তু মনের ভুলে তার লুঙ্গি পড়ে ফেলেছি, কিন্তু সেটা বুঝবার মতো মন মানসিকতা কাকার ছিল না তখন। দিলাম দৌড় মাঠের দিকে। দেখি কাকাও দৌড়ালো ভিজা উদাম শরীরে। মাঠের এক কোণায় কাকার হাতে ধরা খেলাম। কাকা টান দিয়ে আমার লুঙ্গী খুলে চলে গেলো।
আমিতো বেশ লজ্জায় পরে গেলাম, কাকা আমার বদের হাড্ডি ছিলো, তার উপর সেই আমাকে লুঙ্গি খুলার তালিম দিয়েছিলো। যাই হোক, বড় শার্ট পড়েছিলাম বলে রক্ষা। কোনো মতে বাসায় আসি আর কাকাজান হাসতে হাসতে বলে," কিরে, শয়তানি করনের জায়গা পাও না?"
: রাইতের বেলা যখন ঘুমাইবা, তখন দেখবা কি করি?
আসলেই সেদিন রাতে ঘুমের সময় লুঙ্গী খুলার জন্য টান দিছিলাম, কিন্তু ভুলে বড় কাকারটা।
এই ভুলের জন্য আশ্চর্যজনক ভাবে কোনো মাইর খাই নাই, কেনো মাইর খাই নাই সেটা আজও জানি না, তবে এতটুকু মনে পড়ে আমার দাদাজান সেদিন খুব হেসেছিলেন।
উনার কথা বেশ মনে পড়ে।
যখনই কোনো ভুল করতাম, তখনই উনি বলতো: "এইডারে পড়া লেখা করানোই ভুল হইতাছে!"
আমার সাথে দাদার সম্পর্ক কখনোই ভালো ছিল না, কারন আমার আসল নামটা আমার কখনোই পছন্দসই ছিলো না যেটা তারই দেয়া।
তবে দাদা যখন মারা যান, তার আগে শুধু একটা কথা বলেছিলেন সবাইকে," রনিকে ভালো মতো পড়াশুনা করাইস, ও একদিন খুব ভালো করবে!" তারপরই উনি মারা যান।
ভালো করেছি কিনা জানি না, তবে এরপর বাবা আর কোনোদিন আমার উপর হাত তুলেন নি!
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।