মাত্র ১৮২ রানেই আট উইকেট হারিয়ে ধুঁকছিল পাকিস্তান। ২০০ পেরোতে পারবে কি না, সেটা নিয়েই জেগেছিল সংশয়। কিন্তু শেষ মুহূর্তে দারুণ ব্যাটিং করে দলকে মোটামুটি ভালো অবস্থানে নিয়ে গেছেন অফস্পিনার সাইদ আজমল। নবম উইকেটে জুনায়েদ খানের সঙ্গে তাঁর ৬৭ রানের জুটির সুবাদেই এখনো গুটিয়ে যায়নি সফরকারীরা। দিনের শেষ বলে জুনায়েদ সাজঘরে ফিরলেও ৪৯ রান করে অপরাজিত আছেন আজমল।
দিন শেষে পাকিস্তানের সংগ্রহ দাঁড়িয়েছে ৯ উইকেটে ২৪৯ রান।
জিম্বাবুয়ের সফরের প্রথম টেস্টে টসে হেরে ব্যাট করতে নেমে শুরুতেই বিপর্যয়ের মুখে পড়ে পাকিস্তান। মাত্র ২৭ রান জমা করতেই আউট হন প্রথম সারির তিন ব্যাটসম্যান মোহাম্মদ হাফিজ (৫), খুরাম মনজুর (১১) ও ইউনুস খান (৩)। এরপর অবশ্য বেশ শক্ত হাতেই দলের হাল ধরেন অধিনায়ক মিসবাহ-উল-হক। চতুর্থ উইকেটে আজহার আলীকে সঙ্গে নিয়ে গড়েন ৯৩ রানের জুটি।
তবে দলীয় ১২০ রানের মাথায় মিসবাহ (৫৩) সাজঘরমুখী হলে আবারও আসা-যাওয়ার মিছিল শুরু করেন পাকিস্তানি ব্যাটসম্যানরা। নিয়মিত বিরতিতে উইকেট পতনের মধ্য দিয়ে পাকিস্তানের স্কোর দাঁড়ায় ৮ উইকেটে ১৮২ রান। ৭৮ রানের চমত্কার এই ধৈর্যশীল ইনিংস এসেছে আজহারের ব্যাট থেকে।
জিম্বাবুয়ের পক্ষে তিনটি উইকেট পেয়েছেন পানিয়াঙ্গারা। দুটি করে উইকেট গেছে টেন্ডাই চাতারা, শিঙ্গি মাসাকাদজা ও প্রসপার উতসেয়ার ঝুলিতে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।